অনলাইন
ইভানার মৃত্যু: স্বামী ও চিকিৎসকের বিরুদ্ধে আত্মহত্যার প্ররোচনার মামলা
অনলাইন ডেস্ক
২৬ সেপ্টেম্বর ২০২১, রবিবার, ১০:০৮ পূর্বাহ্ন
রাজধানীর পরীবাগে স্কলাসটিকার ক্যারিয়ার গাইডেন্স কাউন্সিলর ইভানা লায়লা চৌধুরীর (৩২) মৃত্যুর ঘটনায় তার স্বামী ব্যারিস্টার স্বামী আবদুল্লাহ মাহমুদ হাসান রুম্মানসহ দুজনের বিরুদ্ধে মামলা নিয়েছে শাহবাগ থানা পুলিশ। মামলায় অপর আসামি হলেনÑ ইমপালস মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক অধ্যাপক মুজিবুল হক মোল্লা। মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে আত্মহত্যার প্ররোচনার অভিযোগ আনা হয়েছে। শনিবার রাতে ইভানার বাবা এ এস এম আমান উল্লাহ চৌধুরী বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন।
পুলিশের রমনা বিভাগের উপকমিশনার সাজ্জাদুর রহমান গণমাধ্যমকে বলেন, ইভানার মৃত্যুর ঘটনায় শনিবার তার বাবা আমানউল্লাহ চৌধুরী শাহবাগ থানায় একটি আত্মহত্যা প্ররোচনার মামলা করেছেন। এ মামলায় ইভানার স্বামী আব্দুল্লাহ হাসান মাহমুদ রুম্মান ও চিকিৎসক (নেফ্রলজিস্ট) অধ্যাপক মুজিবুল হক মোল্লাকে আসামি করা হয়েছে।
মামলায় অভিযোগ করা হয়, ওই চিকিৎসকের (নেফ্রলোজিস্টের) প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী ষড়যন্ত্রমূলকভাবে ইভানাকে এক বছর ধরে ঘুমের ওষুধ সেবন করানো হচ্ছিল। ইভানা পরে তার বন্ধুদের বলেছেন, প্রেমিকার সঙ্গে কথা বলার জন্য তার স্বামী রুম্মান তাকে (ইভানাকে) ঘুমিয়ে রাখতে ঘুমের ওষুধ সেবন করাচ্ছেন।
উল্লেখ্য, গত ১৫ই সেপ্টেম্বর সন্ধ্যা ৬টার দিকে রাজধানীর শাহবাগ থানার নবাব হাবিবুল্লাহ রোডে (বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালের পেছনে) দুই ভবনের মাঝখান থেকে ইভানা লায়লা চৌধুরীর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় শুক্রবার সন্ধ্যায় ইভানার বাবা এএসএম আমান উল্লাহ চৌধুরী শাহবাগ থানায় অভিযোগপত্র দায়ের করেন।
অভিযোগপত্রে ইভানার মৃত্যুর ঘটনায় তার স্বামী ব্যারিস্টার আবদুল্লাহ মাহমুদ হাসান, তার প্রেমিকা ব্যারিস্টার সানজানা ইয়াসিন খান ও অধ্যাপক ডা. মুজিবুল হক জড়িত বলে উল্লেখ করা হয়েছে। বিয়ের পর থেকেই ইভানাকে তার স্বামী শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করতেন। কিছুদিন আগে ইভানা জানতে পারেন, তার স্বামী ব্যারিস্টার সানজানা ইয়াসিন খানের সঙ্গে পরকীয়ায় লিপ্ত। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে পরকীয়া সম্পর্কের নির্বিঘœ করতে পথের কাঁটা দূর করতে ইভানাকে তার স্বামী পরিকল্পিতভাবে হত্যা করে বলে অভিযোগপত্রে উল্লেখ করেন আমান উল্লাহ চৌধুরী ।
পুলিশের রমনা বিভাগের উপকমিশনার সাজ্জাদুর রহমান গণমাধ্যমকে বলেন, ইভানার মৃত্যুর ঘটনায় শনিবার তার বাবা আমানউল্লাহ চৌধুরী শাহবাগ থানায় একটি আত্মহত্যা প্ররোচনার মামলা করেছেন। এ মামলায় ইভানার স্বামী আব্দুল্লাহ হাসান মাহমুদ রুম্মান ও চিকিৎসক (নেফ্রলজিস্ট) অধ্যাপক মুজিবুল হক মোল্লাকে আসামি করা হয়েছে।
মামলায় অভিযোগ করা হয়, ওই চিকিৎসকের (নেফ্রলোজিস্টের) প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী ষড়যন্ত্রমূলকভাবে ইভানাকে এক বছর ধরে ঘুমের ওষুধ সেবন করানো হচ্ছিল। ইভানা পরে তার বন্ধুদের বলেছেন, প্রেমিকার সঙ্গে কথা বলার জন্য তার স্বামী রুম্মান তাকে (ইভানাকে) ঘুমিয়ে রাখতে ঘুমের ওষুধ সেবন করাচ্ছেন।
উল্লেখ্য, গত ১৫ই সেপ্টেম্বর সন্ধ্যা ৬টার দিকে রাজধানীর শাহবাগ থানার নবাব হাবিবুল্লাহ রোডে (বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালের পেছনে) দুই ভবনের মাঝখান থেকে ইভানা লায়লা চৌধুরীর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় শুক্রবার সন্ধ্যায় ইভানার বাবা এএসএম আমান উল্লাহ চৌধুরী শাহবাগ থানায় অভিযোগপত্র দায়ের করেন।
অভিযোগপত্রে ইভানার মৃত্যুর ঘটনায় তার স্বামী ব্যারিস্টার আবদুল্লাহ মাহমুদ হাসান, তার প্রেমিকা ব্যারিস্টার সানজানা ইয়াসিন খান ও অধ্যাপক ডা. মুজিবুল হক জড়িত বলে উল্লেখ করা হয়েছে। বিয়ের পর থেকেই ইভানাকে তার স্বামী শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করতেন। কিছুদিন আগে ইভানা জানতে পারেন, তার স্বামী ব্যারিস্টার সানজানা ইয়াসিন খানের সঙ্গে পরকীয়ায় লিপ্ত। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে পরকীয়া সম্পর্কের নির্বিঘœ করতে পথের কাঁটা দূর করতে ইভানাকে তার স্বামী পরিকল্পিতভাবে হত্যা করে বলে অভিযোগপত্রে উল্লেখ করেন আমান উল্লাহ চৌধুরী ।