শেষের পাতা
ডিসেম্বরে চালু হচ্ছে ফাইভ-জি
স্টাফ রিপোর্টার
২০২১-০৯-২৬
বাংলাদেশের বিজয় দিবসে পঞ্চম প্রজন্মের ওয়্যারলেস সিস্টেম (ফাইভ-জি) চালু হতে পারে বলে জানিয়েছেন ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার। তিনি বলেন, আগামী ১২ বা ১৬ই ডিসেম্বর পরীক্ষামূলকভাবে দেশে ফাইভ-জি চালু করবে রাষ্ট্রায়ত্ত মোবাইল ফোন অপারেটর টেলিটক। গতকাল শনিবার টেলিকম রিপোর্টার্স নেটওয়ার্ক বাংলাদেশ (টিআরএনবি) আয়োজিত ‘ফাইভ-জি ইকোসিস্টেম ইন বাংলাদেশ অ্যান্ড আপকামিং টেকনোলজিস’ শীর্ষক এক ওয়েবিনারে এই তথ্য জানান। তিনি বলেন, তারিখ এখনো নির্ধারিত হয়নি। ডিসেম্বর মাসেই চালু হবে। ডিসেম্বর মাসের ১২ তারিখ হলো ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবস, ১৬ই ডিসেম্বর আমাদের বিজয় দিবস। বিশেষ এবং বড় কোনো দিবসেই ফাইভ-জি চালু করা হবে।
টিআরএনবি’র সভাপতি রাশেদ মেহেদীর সঞ্চালনায় সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক সমীর কুমার দে ওয়েবিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন।
মন্ত্রী আরও বলেন, ফাইভ-জি ডিভাইসের সংকটের কথা বলা হচ্ছে। ফাইভ-জি পুরোপুরি চালুর আগেই দেশে ডিভাইস সংকট থাকবে না। এখনই বাংলাদেশে ফাইভ-জি স্মার্টফোন তৈরি হচ্ছে। চাহিদার ৯০ শতাংশ ৪-জি স্মার্টফোন এখন দেশেই তৈরি হচ্ছে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি’র চেয়ারম্যান শ্যাম সুন্দর সিকদার, কমিশনার (তরঙ্গ ব্যবস্থাপনা) কে এম শহীদুজ্জামান, গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী ইয়াসির আজমান, রবি’র ভারপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাহী এম রিয়াজ রশীদ, বাংলালিংকের প্রধান নির্বাহী এরিক অস, টেলিটকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সাহাব উদ্দিন, হুয়াওয়ে বাংলাদেশের চিফ অপারেটিং অফিসার তাও গোয়ান জিও, এরিকসনের বাংলাদেশ প্রধান আবদুস সালাম, অ্যামটবের মহাসচিব ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এস এম ফরহাদ প্রমুখ। এ ছাড়া টিআরএনবি’র নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সাধারণ সদস্যরা অনুষ্ঠানে ভার্চ্যুয়ালি সংযুক্ত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, ফাইভ-জি’র জন্য তরঙ্গ নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। কিন্তু এর সঙ্গে আরও প্রয়োজন অবকাঠামো, ডিভাইস ও নিরবছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ। এগুলোও নিশ্চিত করতে হবে। তা না হলে এই ইকোসিস্টেম কাজ করবে না। জানা গেছে টেলিটকের অনুকূলে ৩ দশমিক ৫ গিগাহার্জ ব্যান্ডে (৩৩৪০-৩৪০০ মেগাহার্জ) ৬০ মেগাহার্জ তরঙ্গ শর্ত সাপেক্ষে বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। টেলিটক নিজেদের উদ্যোগে রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ ৫টি এলাকায় (সাইট) প্রাথমিকভাবে ফাইভ-জি সেবা চালু করবে। পরবর্তীকালে একটি ছোট প্রকল্পের আওতায় ঢাকাকেন্দ্রিক ২০০টি সাইটে এই সেবা চালু করা হবে।
টিআরএনবি’র সভাপতি রাশেদ মেহেদীর সঞ্চালনায় সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক সমীর কুমার দে ওয়েবিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন।
মন্ত্রী আরও বলেন, ফাইভ-জি ডিভাইসের সংকটের কথা বলা হচ্ছে। ফাইভ-জি পুরোপুরি চালুর আগেই দেশে ডিভাইস সংকট থাকবে না। এখনই বাংলাদেশে ফাইভ-জি স্মার্টফোন তৈরি হচ্ছে। চাহিদার ৯০ শতাংশ ৪-জি স্মার্টফোন এখন দেশেই তৈরি হচ্ছে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি’র চেয়ারম্যান শ্যাম সুন্দর সিকদার, কমিশনার (তরঙ্গ ব্যবস্থাপনা) কে এম শহীদুজ্জামান, গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী ইয়াসির আজমান, রবি’র ভারপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাহী এম রিয়াজ রশীদ, বাংলালিংকের প্রধান নির্বাহী এরিক অস, টেলিটকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সাহাব উদ্দিন, হুয়াওয়ে বাংলাদেশের চিফ অপারেটিং অফিসার তাও গোয়ান জিও, এরিকসনের বাংলাদেশ প্রধান আবদুস সালাম, অ্যামটবের মহাসচিব ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এস এম ফরহাদ প্রমুখ। এ ছাড়া টিআরএনবি’র নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সাধারণ সদস্যরা অনুষ্ঠানে ভার্চ্যুয়ালি সংযুক্ত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, ফাইভ-জি’র জন্য তরঙ্গ নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। কিন্তু এর সঙ্গে আরও প্রয়োজন অবকাঠামো, ডিভাইস ও নিরবছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ। এগুলোও নিশ্চিত করতে হবে। তা না হলে এই ইকোসিস্টেম কাজ করবে না। জানা গেছে টেলিটকের অনুকূলে ৩ দশমিক ৫ গিগাহার্জ ব্যান্ডে (৩৩৪০-৩৪০০ মেগাহার্জ) ৬০ মেগাহার্জ তরঙ্গ শর্ত সাপেক্ষে বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। টেলিটক নিজেদের উদ্যোগে রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ ৫টি এলাকায় (সাইট) প্রাথমিকভাবে ফাইভ-জি সেবা চালু করবে। পরবর্তীকালে একটি ছোট প্রকল্পের আওতায় ঢাকাকেন্দ্রিক ২০০টি সাইটে এই সেবা চালু করা হবে।