দেশ বিদেশ
ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নির্মাণকাজ শেষ হবে ২০২৬ সালে: কাদের
স্টাফ রিপোর্টার, সাভার থেকে
২৬ সেপ্টেম্বর ২০২১, রবিবার, ৮:২৬ অপরাহ্ন
গতকাল বেলা ১১টায় ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ প্রকল্পের স্ট্যাটিক লোড টেস্টের পাইলট পাইল বোরিং কাজের উদ্বোধন করেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। এ সময় তিনি বলেন, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নির্মাণকাজ শেষ হবে ২০২৬ সালের জুন মাসে।
এ সময় মন্ত্রী আরও বলেন, শতভাগ সচ্ছতার সঙ্গে এ প্রকল্পের নির্মাণকাজ শেষ করা হবে। এখানে নয়ছয় করার সুযোগ নেই। ফান্ডের বিষয়ে আমাদের কোনো সমস্যা নেই। প্রকল্প সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, আব্দুল্লাহপুর-ধউর-বড় আশুলিয়া-জিরাবো-বাইপাইল হয়ে ঢাকা-ইপিজেড পর্যন্ত ৪ লেন বিশিষ্ট ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের দৈর্ঘ্য হবে ২৪ কিলোমিটার। এর সঙ্গে র?্যাম্প হবে ১০ দশমিক ৮৪ কিলোমিটার। প্রকল্পের আওতায় নবীনগরে ফ্লাইওভার ১ দশমিক ৯১৫ কিলোমিটার। এ ছাড়া ৪ লেনের ২ দশমিক ৭২ কিলোমিটার সেতু ও ১৮ কিলোমিটার ড্রেন থাকবে। চীন সরকারের সঙ্গে (জি টু জি) চুক্তির আওতাধীন এ প্রকল্পের মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ১৬ হাজার ৯০১ দশমিক ৩২ কোটি টাকা।
যার মধ্যে বাংলাদেশ সরকার বহন করবে ৫ হাজার ৯৫১ দশমিক ৪২ কোটি টাকা। সাহায্য হিসেবে পাওয়া যাবে ১০ হাজার ৯৪৯ দশমিক ৯১ কোটি টাকা। এক্সপোর্ট ইমপোর্ট ব্যাংক (এক্সিম ব্যাংক), চায়না এ প্রকল্পের আর্থিক সহায়তা দিবে। প্রকল্পের কাজ করবে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চায়না ন্যাশনাল মেশিনারি ইম্পোর্ট এন্ড এক্সপোর্ট করপোরেশন (সিএমসি)। লোন চুক্তি সম্পন্ন হবে আগামী ২ সপ্তাহের মধ্যে। আজ থেকেই এ প্রকল্পের নির্মাণকাজ শুরু হলো। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন- ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের প্রকল্প পরিচালক মো. শাহাবুদ্দিন খান, আশুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. শাহাব উদ্দিন, আশুলিয়া থানা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক ফারুক হাসান তুহিন প্রমুখ।
এ সময় মন্ত্রী আরও বলেন, শতভাগ সচ্ছতার সঙ্গে এ প্রকল্পের নির্মাণকাজ শেষ করা হবে। এখানে নয়ছয় করার সুযোগ নেই। ফান্ডের বিষয়ে আমাদের কোনো সমস্যা নেই। প্রকল্প সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, আব্দুল্লাহপুর-ধউর-বড় আশুলিয়া-জিরাবো-বাইপাইল হয়ে ঢাকা-ইপিজেড পর্যন্ত ৪ লেন বিশিষ্ট ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের দৈর্ঘ্য হবে ২৪ কিলোমিটার। এর সঙ্গে র?্যাম্প হবে ১০ দশমিক ৮৪ কিলোমিটার। প্রকল্পের আওতায় নবীনগরে ফ্লাইওভার ১ দশমিক ৯১৫ কিলোমিটার। এ ছাড়া ৪ লেনের ২ দশমিক ৭২ কিলোমিটার সেতু ও ১৮ কিলোমিটার ড্রেন থাকবে। চীন সরকারের সঙ্গে (জি টু জি) চুক্তির আওতাধীন এ প্রকল্পের মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ১৬ হাজার ৯০১ দশমিক ৩২ কোটি টাকা।
যার মধ্যে বাংলাদেশ সরকার বহন করবে ৫ হাজার ৯৫১ দশমিক ৪২ কোটি টাকা। সাহায্য হিসেবে পাওয়া যাবে ১০ হাজার ৯৪৯ দশমিক ৯১ কোটি টাকা। এক্সপোর্ট ইমপোর্ট ব্যাংক (এক্সিম ব্যাংক), চায়না এ প্রকল্পের আর্থিক সহায়তা দিবে। প্রকল্পের কাজ করবে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চায়না ন্যাশনাল মেশিনারি ইম্পোর্ট এন্ড এক্সপোর্ট করপোরেশন (সিএমসি)। লোন চুক্তি সম্পন্ন হবে আগামী ২ সপ্তাহের মধ্যে। আজ থেকেই এ প্রকল্পের নির্মাণকাজ শুরু হলো। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন- ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের প্রকল্প পরিচালক মো. শাহাবুদ্দিন খান, আশুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. শাহাব উদ্দিন, আশুলিয়া থানা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক ফারুক হাসান তুহিন প্রমুখ।