দেশ বিদেশ
টেকনাফে ফের বন্যহাতির অস্বাভাবিক মৃত্যু
স্টাফ রিপোর্টার, কক্সবাজার থেকে
২৬ সেপ্টেম্বর ২০২১, রবিবার, ৮:২৬ অপরাহ্ন
গত দুই বছরে কক্সবাজারে ১৫ হাতির অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে। শুধু চলতি মাসেই টেকনাফে ২টি হাতি মারা গেছে। আবাসস্থল ধ্বংস, অপরিকল্পিত উন্নয়ন, রোহিঙ্গা ও অভয়ারণ্য ধ্বংসের কারণে এ অবস্থা হয়েছে বলে দাবি পরিবেশবাদীদের। কক্সবাজারের টেকনাফে রোহিঙ্গা ক্যাম্প সংলগ্ন পাহাড়ি ছড়া থেকে আবারো একটি বন্যহাতির মৃত শাবক উদ্ধার করেছে আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন) সদস্যরা।
গতকাল শনিবার সকাল ৮টার দিকে টেকনাফ উপজেলার হ্নীলা ইউনিয়নের ২৬ নম্বর শালবাগান রোহিঙ্গা ক্যাম্পের সীমানার কাঁটাতারের বাইরে পশ্চিমে পাহাড়ি ছড়া থেকে হাতির মৃত শাবকটি উদ্ধার করা হয়। এর আগে গত ২০শে সেপ্টেম্বর একই এলাকার পাহাড়ি ছড়া থেকে উদ্ধার হয়েছিল আরেকটি মৃত শাবক।
১৬ আমর্ড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) অধিনায়ক পুলিশ সুপার মোহাম্মদ তারিকুল ইসলাম বলেন, ওই এলাকায় বন্যহাতির চলাচল পথ রয়েছে। পাহাড়ি ছড়ায় পানি পান করতে প্রায় সময় হাতি যাতায়াত করে থাকে। ধারণা করা হচ্ছে, পাহাড় চূড়া থেকে পড়ে গিয়ে শাবকটির মৃত্যু হয়েছে। গত ২-৩ দিন আগে মৃত্যু হওয়ায় শাবকটির শরীরের বিভিন্ন অংশে চামড়া খসে গেছে। এপিবিএন এর অধিনায়ক বলেন, পাহাড়ি ছড়ায় একটি মৃত শাবক পড়ে থাকার খবর স্থানীয় বনবিভাগকে অবহিত করা হয়েছে।
কক্সবাজার পরিবেশ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মো. নাজমুল হুদা বলেন, কক্সবাজারে বিভিন্ন এলাকায় হাতিসহ বন্যপ্রাণী হত্যার বিষয়টি ব্যাপক আকার ধারণ করেছে। পাহাড় কাটাসহ বিভিন্ন মানবসৃষ্ট কারণে এসব হাতি ও বন্যপ্রাণীর আবাসস্থল ধ্বংস করা হচ্ছে। পাহাড় কাটা রোধসহ বন্যপ্রাণীর অভয়াশ্রম বা আবাসস্থল রক্ষায় পরিবেশ অধিদপ্তর নিরলসভাবে কাজ করছে।
গতকাল শনিবার সকাল ৮টার দিকে টেকনাফ উপজেলার হ্নীলা ইউনিয়নের ২৬ নম্বর শালবাগান রোহিঙ্গা ক্যাম্পের সীমানার কাঁটাতারের বাইরে পশ্চিমে পাহাড়ি ছড়া থেকে হাতির মৃত শাবকটি উদ্ধার করা হয়। এর আগে গত ২০শে সেপ্টেম্বর একই এলাকার পাহাড়ি ছড়া থেকে উদ্ধার হয়েছিল আরেকটি মৃত শাবক।
১৬ আমর্ড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) অধিনায়ক পুলিশ সুপার মোহাম্মদ তারিকুল ইসলাম বলেন, ওই এলাকায় বন্যহাতির চলাচল পথ রয়েছে। পাহাড়ি ছড়ায় পানি পান করতে প্রায় সময় হাতি যাতায়াত করে থাকে। ধারণা করা হচ্ছে, পাহাড় চূড়া থেকে পড়ে গিয়ে শাবকটির মৃত্যু হয়েছে। গত ২-৩ দিন আগে মৃত্যু হওয়ায় শাবকটির শরীরের বিভিন্ন অংশে চামড়া খসে গেছে। এপিবিএন এর অধিনায়ক বলেন, পাহাড়ি ছড়ায় একটি মৃত শাবক পড়ে থাকার খবর স্থানীয় বনবিভাগকে অবহিত করা হয়েছে।
কক্সবাজার পরিবেশ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মো. নাজমুল হুদা বলেন, কক্সবাজারে বিভিন্ন এলাকায় হাতিসহ বন্যপ্রাণী হত্যার বিষয়টি ব্যাপক আকার ধারণ করেছে। পাহাড় কাটাসহ বিভিন্ন মানবসৃষ্ট কারণে এসব হাতি ও বন্যপ্রাণীর আবাসস্থল ধ্বংস করা হচ্ছে। পাহাড় কাটা রোধসহ বন্যপ্রাণীর অভয়াশ্রম বা আবাসস্থল রক্ষায় পরিবেশ অধিদপ্তর নিরলসভাবে কাজ করছে।