দেশ বিদেশ
বিয়ের আসর থেকে স্কুলে গেল মেয়েটি
চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি
২৬ সেপ্টেম্বর ২০২১, রবিবার, ৮:২৬ অপরাহ্ন
বিয়ের সব আয়োজন সম্পন্ন। অপেক্ষা বরের। বর এলেই কনেকে পাঠানো হবে শ্বশুরবাড়ি। না বর নয়, বিয়ে বাড়িতে উপস্থিত হলো পুলিশ। পুলিশ আসার সংবাদ পেয়ে বর আর আসেনি বিয়ের আয়োজনে। বিয়েও হয়নি। বাল্যবিয়ে থেকে রক্ষা পেলো নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী (১৪)। শ্বশুরবাড়ির পরিবর্তে ওই শিক্ষার্থীকে স্কুলে পাঠানোর ব্যবস্থা করলো চুয়াডাঙ্গা থানা পুলিশ। গতকাল চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার গাড়াবাড়িয়া গ্রামের ছাগলাপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে।
চুয়াডাঙ্গা সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ মহসীন জানান, ‘গাড়াবাড়িয়ার ছাগলা পাড়ায় নবম শ্রেণির এক শিক্ষার্থীর বিয়ের আয়োজন করা হয়। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে আমরা সেখানে যাই। খবর দেয়া হয় জনপ্রতিনিধি ও স্কুলের শিক্ষকদেরও। সবাই মেয়ের অভিভাবকের সঙ্গে কথা বলি। মেয়ের পিতা জানায়, আর্থিক অসচ্ছলার কারণে মেয়ের লেখাপড়া চালাতে অক্ষম। এজন্যই মেয়েকে বিয়ে দিচ্ছেন। সব শুনে আমরা মেয়েটির পড়াশোনার যাবতীয় দায়িত্ব গ্রহণ করি। তাৎক্ষণিকভাবেই মেয়েটির দুই বছরের স্কুল ফি, পরীক্ষার ফিসহ বিদ্যালয়ের সব খরচ পরিশোধ করা হয়। এছাড়াও তার যাবতীয় শিক্ষা উপকরণেরও ব্যবস্থা করে দেয়া হয়।’
ওসি আরও বলেন, ‘মেয়েটিকে শ্বশুরবাড়ি পাঠিয়ে অভিভাবকরা তার নতুন জীবন শুরু করতে চেয়েছিল। আমরা স্কুলে পাঠিয়ে তার নতুন জীবন শুরু করলাম।’ এ সময় উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সীমান্ত মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোছাম্মৎ মেহেজাবিন, স্থানীয় ইউপি সদস্য জিন্নু মেম্বর, মানবাধিকার কর্মী এডভোকেট মানি খন্দকার, থানার উপ-পরিদর্শক মোহাম্মদ ইমরান প্রমুখ।
চুয়াডাঙ্গা সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ মহসীন জানান, ‘গাড়াবাড়িয়ার ছাগলা পাড়ায় নবম শ্রেণির এক শিক্ষার্থীর বিয়ের আয়োজন করা হয়। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে আমরা সেখানে যাই। খবর দেয়া হয় জনপ্রতিনিধি ও স্কুলের শিক্ষকদেরও। সবাই মেয়ের অভিভাবকের সঙ্গে কথা বলি। মেয়ের পিতা জানায়, আর্থিক অসচ্ছলার কারণে মেয়ের লেখাপড়া চালাতে অক্ষম। এজন্যই মেয়েকে বিয়ে দিচ্ছেন। সব শুনে আমরা মেয়েটির পড়াশোনার যাবতীয় দায়িত্ব গ্রহণ করি। তাৎক্ষণিকভাবেই মেয়েটির দুই বছরের স্কুল ফি, পরীক্ষার ফিসহ বিদ্যালয়ের সব খরচ পরিশোধ করা হয়। এছাড়াও তার যাবতীয় শিক্ষা উপকরণেরও ব্যবস্থা করে দেয়া হয়।’
ওসি আরও বলেন, ‘মেয়েটিকে শ্বশুরবাড়ি পাঠিয়ে অভিভাবকরা তার নতুন জীবন শুরু করতে চেয়েছিল। আমরা স্কুলে পাঠিয়ে তার নতুন জীবন শুরু করলাম।’ এ সময় উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সীমান্ত মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোছাম্মৎ মেহেজাবিন, স্থানীয় ইউপি সদস্য জিন্নু মেম্বর, মানবাধিকার কর্মী এডভোকেট মানি খন্দকার, থানার উপ-পরিদর্শক মোহাম্মদ ইমরান প্রমুখ।