বাংলারজমিন
সোনাইমুড়ীতে সাংবাদিককে লাঞ্ছিতের প্রতিবাদে মানববন্ধন
সোনাইমুড়ী (নোয়াখালী) প্রতিনিধি
২৬ সেপ্টেম্বর ২০২১, রবিবার, ৭:৫৫ অপরাহ্ন
নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীতে পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিক হোসাইন মাহমুদকে লাঞ্ছিত ও মোবাইল ছিনিয়ে নেয়ার প্রতিবাদে মানববন্ধন পাালিত হয়েছে। এ সময় অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের দাবি জানানো হয়। গতকাল সকাল ১১টার দিকে সোনাইমুড়ী প্রেস ক্লাবের সামনে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনে সোনাইমুড়ীতে কর্মরত ছাড়াও চাটখিল ও নোয়াখালী জেলাতে কর্মরত সাংবাদিক এবং স্থানীয় সুশীল সমাজ ও ব্যবসায়ীবৃন্দ সংহতি জানিয়ে মানববন্ধনে অংশগ্রহণ করেন। ঘণ্টাব্যাপী এ মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, সোনাইমুড়ী উপজেলা প্রেস ক্লাব সভাপতি খোরশেদ আলম শিকদার, বেগমগঞ্জ উপজেলা প্রেস ক্লাবের সভাপতি ও মাই টিভি জেলা প্রতিনিধি গিয়াস উদ্দিন মিঠু, বৃহত্তম সোনাইমুড়ী প্রেস ক্লাবের সভাপতি ফারুক আল ফয়সাল। সোনাইমুড়ী প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক বেলাল হোছাইন ভূঁইয়ার সঞ্চালনায় মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন, সোনাইমুড়ী উপজেলা প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোশারফ হোসেন সুমন, মানবজমিন প্রতিনিধি ও বৃহত্তম প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম মানিক, দৈনিক যুগান্তর প্রতিনিধি সেলিম মিয়া, এশিয়ান টিভি নোয়াখালী প্রতিনিধি মাহাবুবুর আলমসহ বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক্স মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। এ সময় বক্তারা বলেন, ঘটনার ৩ দিন অতিবাহিত হলেও এখন পর্যন্ত আসামিদের গ্রেপ্তার ও মোবাইল উদ্ধার করে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। তারা অবিলম্বে অপরাধীদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানান। অন্যথায় আরও কঠোর কর্মসূচি দেয়া হবে বলে হঁশিয়ারি দেন। উল্লেখ্য, এলাকার চিহ্নিত চাঁদাবাজ রাসেল, জয়নাল ও রকিসহ গত বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার দিকে সোনাইমুড়ী বাজারের প্রধান সড়কের ব্যাংক রোডের মুখে ফল ব্যবসায়ীর নিকট চাঁদা দাবি করে। ব্যবসায়ী চাঁদা দিতে অপারগতা প্রকাশ করায় তার দোকানের ফল রাস্তায় ফেলে দেয়। এ ঘটনার ভিডিও ধারণ করছিলেন সাংবাদিক হোসাইন মাহমুদ। ভিডিও করতে চাঁদাবাজরা দেখে ফেলায় তারা হোসাইনের ওপর চড়াও হয়। এ সময় হোসাইনকে লাঞ্ছিত করে তার হাতে থাকা ভিডিও করা মোবাইলটি ছিনিয়ে নিয়ে যায়। ঘটনার দিন বিকাল ৪টার দিকে হোসাইন মাহমুদ বাদী হয়ে আসামিদের বিরুদ্ধে সোনাইমুড়ী থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। ঘটনার ৩ দিন পার হলেও পুলিশ এখন পর্যন্ত কোনো অপরাধীকে গ্রেপ্তার ও মোবাইলটি উদ্ধার করতে না পারায় সাংবাদিকরা মানববন্ধনের ডাক দেয়।
মানববন্ধনে সোনাইমুড়ীতে কর্মরত ছাড়াও চাটখিল ও নোয়াখালী জেলাতে কর্মরত সাংবাদিক এবং স্থানীয় সুশীল সমাজ ও ব্যবসায়ীবৃন্দ সংহতি জানিয়ে মানববন্ধনে অংশগ্রহণ করেন। ঘণ্টাব্যাপী এ মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, সোনাইমুড়ী উপজেলা প্রেস ক্লাব সভাপতি খোরশেদ আলম শিকদার, বেগমগঞ্জ উপজেলা প্রেস ক্লাবের সভাপতি ও মাই টিভি জেলা প্রতিনিধি গিয়াস উদ্দিন মিঠু, বৃহত্তম সোনাইমুড়ী প্রেস ক্লাবের সভাপতি ফারুক আল ফয়সাল। সোনাইমুড়ী প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক বেলাল হোছাইন ভূঁইয়ার সঞ্চালনায় মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন, সোনাইমুড়ী উপজেলা প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোশারফ হোসেন সুমন, মানবজমিন প্রতিনিধি ও বৃহত্তম প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম মানিক, দৈনিক যুগান্তর প্রতিনিধি সেলিম মিয়া, এশিয়ান টিভি নোয়াখালী প্রতিনিধি মাহাবুবুর আলমসহ বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক্স মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। এ সময় বক্তারা বলেন, ঘটনার ৩ দিন অতিবাহিত হলেও এখন পর্যন্ত আসামিদের গ্রেপ্তার ও মোবাইল উদ্ধার করে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। তারা অবিলম্বে অপরাধীদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানান। অন্যথায় আরও কঠোর কর্মসূচি দেয়া হবে বলে হঁশিয়ারি দেন। উল্লেখ্য, এলাকার চিহ্নিত চাঁদাবাজ রাসেল, জয়নাল ও রকিসহ গত বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার দিকে সোনাইমুড়ী বাজারের প্রধান সড়কের ব্যাংক রোডের মুখে ফল ব্যবসায়ীর নিকট চাঁদা দাবি করে। ব্যবসায়ী চাঁদা দিতে অপারগতা প্রকাশ করায় তার দোকানের ফল রাস্তায় ফেলে দেয়। এ ঘটনার ভিডিও ধারণ করছিলেন সাংবাদিক হোসাইন মাহমুদ। ভিডিও করতে চাঁদাবাজরা দেখে ফেলায় তারা হোসাইনের ওপর চড়াও হয়। এ সময় হোসাইনকে লাঞ্ছিত করে তার হাতে থাকা ভিডিও করা মোবাইলটি ছিনিয়ে নিয়ে যায়। ঘটনার দিন বিকাল ৪টার দিকে হোসাইন মাহমুদ বাদী হয়ে আসামিদের বিরুদ্ধে সোনাইমুড়ী থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। ঘটনার ৩ দিন পার হলেও পুলিশ এখন পর্যন্ত কোনো অপরাধীকে গ্রেপ্তার ও মোবাইলটি উদ্ধার করতে না পারায় সাংবাদিকরা মানববন্ধনের ডাক দেয়।