বাংলারজমিন
মেহেরপুরে দু’পক্ষের সংঘর্ষে ২৮ জন আহত
মেহেরপুর প্রতিনিধি
২৬ সেপ্টেম্বর ২০২১, রবিবার, ৭:৫৫ অপরাহ্ন
মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার মটমুড়া ইউনিয়নের সিন্দুরকৌটা-শুকুরকান্দি গ্রাম সংলগ্ন মাথাভাঙ্গা নদীতে মাছ অবমুক্ত করার জন্য জলাশয় দখলকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় উভয়পক্ষের ২৮ জন আহত হয়েছেন। আহতদের স্থানীয় ক্লিনিক ও গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। বাকিরা স্থানীয়ভাবে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন। গতকাল দুপুর ১টার দিকে মাথাভাঙ্গা নদীর পাড়ে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়রা জানান, মাথাভাঙ্গা নদী অববাহিকায় সিন্দুরকৌটা গ্রামের নায়েব আলীর ছেলে রতন আলীসহ কয়েকজন মাথাভাঙ্গা নদীর জলাশয় সরকারের সঙ্গে বন্দোবস্ত নিয়েছেন। সে মোতাবেক রতন আলীসহ তার লোকজন জলাশয়ে মাছের পোনা অবমুক্ত করছিলেন। এ সময় একই গ্রামের কামাল হোসেনের পক্ষের নেতৃত্বদানকারী জামাল হোসেনসহ তার লোকজন মাছের পোনা অবমুক্তকরণে বাধা প্রদান করেন। এ সময় দু’পক্ষের লোকজনের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। খবর পেয়ে স্থানীয় কুমারীডাঙ্গা পুলিশ ও গাংনী থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
আহত রতন আলী জানান, জামাল হোসেন প্রভাব খাটিয়ে আমাদের বন্দোবস্ত করা জলাশয় দখলে নেয়ার জন্য এ হামলা করেছেন। এদিকে জামাল আহমেদ জানান, সরকারি নীতিমালা উপেক্ষা করে যেনতেন করে বন্দোবস্ত জলাশয়ে মাছের পোনা অবমুক্ত করেছেন। যা এলাকাবাসী মেনে নিচ্ছে না।
গাংনী থানা সূত্র জানায়, সংঘর্ষের খবর পেয়ে পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর কারণে বড়ধরনের কোনো ঘটনা ঘটেনি।
স্থানীয়রা জানান, মাথাভাঙ্গা নদী অববাহিকায় সিন্দুরকৌটা গ্রামের নায়েব আলীর ছেলে রতন আলীসহ কয়েকজন মাথাভাঙ্গা নদীর জলাশয় সরকারের সঙ্গে বন্দোবস্ত নিয়েছেন। সে মোতাবেক রতন আলীসহ তার লোকজন জলাশয়ে মাছের পোনা অবমুক্ত করছিলেন। এ সময় একই গ্রামের কামাল হোসেনের পক্ষের নেতৃত্বদানকারী জামাল হোসেনসহ তার লোকজন মাছের পোনা অবমুক্তকরণে বাধা প্রদান করেন। এ সময় দু’পক্ষের লোকজনের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। খবর পেয়ে স্থানীয় কুমারীডাঙ্গা পুলিশ ও গাংনী থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
আহত রতন আলী জানান, জামাল হোসেন প্রভাব খাটিয়ে আমাদের বন্দোবস্ত করা জলাশয় দখলে নেয়ার জন্য এ হামলা করেছেন। এদিকে জামাল আহমেদ জানান, সরকারি নীতিমালা উপেক্ষা করে যেনতেন করে বন্দোবস্ত জলাশয়ে মাছের পোনা অবমুক্ত করেছেন। যা এলাকাবাসী মেনে নিচ্ছে না।
গাংনী থানা সূত্র জানায়, সংঘর্ষের খবর পেয়ে পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর কারণে বড়ধরনের কোনো ঘটনা ঘটেনি।