বাংলারজমিন
সেতুর মাঝে গর্ত, ধামরাইয়ে ঝুঁকি নিয়ে চলছে যানবাহন
ধামরাই (ঢাকা) প্রতিনিধি
২৬ সেপ্টেম্বর ২০২১, রবিবার, ৭:২০ অপরাহ্ন
ধামরাইয়ের সুতিপাড়া ইউনিয়নের শ্রীরামপুর-ভাটাখোলা সড়কে সেতুর মাঝখানে গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। দুইমাস আগে এ সেতুর উপর দিয়ে সব ধরনের যানবাহন চলাচলে নিষেধাজ্ঞা জারি করে এলজিইডি। এরপর থেকে ছোট ছোট যানবাহন সেতুর ওপর দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে। যেকোনো সময় সেতুটি ধসে পড়তে পারে বলে আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।
সেতুটির দুই পাশের রেলিং আরও ৮-৯ বছর আগে ভেঙেছে। এরপরও ঝুঁকি নিয়েই সেতুটির ওপর দিয়ে যাত্রীবাহী বাস, ইটভর্তি ট্রাকসহ বিভিন্ন যানবাহন চলাচল করছিল। পরে যানবাহন চলাচল নিষেধ করে দুই পাশে সাইনবোর্ড টানিয়ে দেয় এলজিইডি। যানবাহন চলাচলের সুবিধার্থে সেতুর পশ্চিম পাশ দিয়ে নিচু করে ইট বিছিয়ে একটি ডাইভারশন রাস্তাও নির্মাণ করে। কিন্তু ডাইভারশন রাস্তাটি নিম্নমানের হওয়ায় দু’দিন পরই তা ভেঙে যায়। এরপর থেকে এ সড়ক দিয়ে যাত্রীবাহী বাস ও ট্রাক চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ রয়েছে। তবে ঝুঁকি নিয়ে সেতুর ওপর দিয়ে প্রাইভেটকার, সিএনজি অটোরিকশা, ইজিবাইক, ভ্যান ও মোটরসাইকেল চলাচল করছে। এতে প্রায়ই ছোট যানবাহন ও পথচারীরা গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে। আর ভোগান্তিতে পড়েছেন ধামরাইয়ের সুতিপাড়া, নান্নার, সুয়াপুরসহ কয়েকটি ইউনিয়নের মানুষ। অটোরিকশাচালক হাবিবুর রহমান বলেন, সেতুটি ঝুঁকিপূর্ণ জেনেও জীবনের তাগিদে যাত্রী নিয়ে চলাচল করছি। তা না হলে প্রায় ১৫ কিলোমিটার ঘুরে যেতে হয়। এ ব্যাপারে ধামরাই উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিইডি) আজিজুল হক বলেন, শ্রীরামপুর-ভাটারখোলায় সেতু নির্মাণের জন্য টেন্ডার হয়েছে। পুরনো ঝুঁকিপূর্ণ সেতুটি ভেঙে দ্রুত কাজ শুরু হবে।
সেতুটির দুই পাশের রেলিং আরও ৮-৯ বছর আগে ভেঙেছে। এরপরও ঝুঁকি নিয়েই সেতুটির ওপর দিয়ে যাত্রীবাহী বাস, ইটভর্তি ট্রাকসহ বিভিন্ন যানবাহন চলাচল করছিল। পরে যানবাহন চলাচল নিষেধ করে দুই পাশে সাইনবোর্ড টানিয়ে দেয় এলজিইডি। যানবাহন চলাচলের সুবিধার্থে সেতুর পশ্চিম পাশ দিয়ে নিচু করে ইট বিছিয়ে একটি ডাইভারশন রাস্তাও নির্মাণ করে। কিন্তু ডাইভারশন রাস্তাটি নিম্নমানের হওয়ায় দু’দিন পরই তা ভেঙে যায়। এরপর থেকে এ সড়ক দিয়ে যাত্রীবাহী বাস ও ট্রাক চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ রয়েছে। তবে ঝুঁকি নিয়ে সেতুর ওপর দিয়ে প্রাইভেটকার, সিএনজি অটোরিকশা, ইজিবাইক, ভ্যান ও মোটরসাইকেল চলাচল করছে। এতে প্রায়ই ছোট যানবাহন ও পথচারীরা গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে। আর ভোগান্তিতে পড়েছেন ধামরাইয়ের সুতিপাড়া, নান্নার, সুয়াপুরসহ কয়েকটি ইউনিয়নের মানুষ। অটোরিকশাচালক হাবিবুর রহমান বলেন, সেতুটি ঝুঁকিপূর্ণ জেনেও জীবনের তাগিদে যাত্রী নিয়ে চলাচল করছি। তা না হলে প্রায় ১৫ কিলোমিটার ঘুরে যেতে হয়। এ ব্যাপারে ধামরাই উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিইডি) আজিজুল হক বলেন, শ্রীরামপুর-ভাটারখোলায় সেতু নির্মাণের জন্য টেন্ডার হয়েছে। পুরনো ঝুঁকিপূর্ণ সেতুটি ভেঙে দ্রুত কাজ শুরু হবে।