অনলাইন
কার্গো সেবার মান বাড়ানোর অনুরোধ বিজিএমইএ'র
অর্থনৈতকি রিপোর্টার
২৪ সেপ্টেম্বর ২০২১, শুক্রবার, ৯:২৩ অপরাহ্ন
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে পর্যাপ্ত জায়গা না থাকায় পোশাকশিল্প প্রতিষ্ঠানের আমদানি করা কাঁচামাল অরক্ষিত জায়গায় রাখা হচ্ছে। এতে গুরুত্বপূর্ণ স্যাম্পল এবং দামি কাঁচামাল বৃষ্টিতে ভিজে নষ্ট হচ্ছে। কার্গো ভিলেজের ব্যবস্থাপনা দুর্বলতায় আমদানি করা পণ্য প্রায়ই খুঁজে পাওয়া যায় না।
বৃহস্পতিবার বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলীর সঙ্গে বৈঠকে এসব কথা তুলে ধরেন বাংলাদেশ গার্মেন্ট ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স এসোসিয়েশনের (বিজিএমইএ) নেতারা। এ সমস্যা সমাধানে কার্গো হ্যান্ডলিং সেবার মান বাড়ানোর উদ্যোগ নেয়ার অনুরোধ জানায় সংগঠনটি। সচিবালয়ে মন্ত্রীর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে বিজিএমইএর নেতৃত্ব দেন সংগঠনের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এসএম মান্নান কচি। বিজিএমইএর সহসভাপতি নাসির উদ্দিন, পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল, খসরু চৌধুরী ও রাজিব চৌধুরী বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
আলোচনায় বিজিএমইএ নেতারা বলেন, রপ্তানি কার্গো স্ক্যানিং করার প্রক্রিয়াকে গতিশীল করার জন্য বিমানবন্দরে পর্যাপ্তসংখ্যক বিস্ম্ফোরক শনাক্ত ব্যবস্থা (ইডিএস) স্থাপন অত্যন্ত জরুরি। যাতে স্ক্যানিংয়ের অভাবে পণ্য খালাস প্রক্রিয়া বিলম্বিত না হয়। বিলম্বের কারণে ক্রেতার হাতে পৌঁছাতে জটিলতা তৈরি হয়।
এসএম মান্নান কচি বলেন, খোলা আকাশের নিচে পণ্য না রেখে চালানের পণ্য বিজিএমইএর গুদামে রাখা যেতে পারে। চালানের পণ্য সব গুদাম ও ক্যানোপিতে সারিবদ্ধভাবে রাখার ব্যবস্থা করা প্রয়োজন। এতে অধিক পরিমাণ পণ্য সংরক্ষণ করা সম্ভব। এ ছাড়া যথাস্থানে মার্কিং করে না রাখার কারণে পণ্য সহজে খুঁজে পাওয়া যায় না। এ সমস্যা সমাধানে বিমান থেকে পণ্য নামানোর পর দ্রুত ক্যানোপির ভেতর পণ্য নিয়ে আসা এবং সহজে খুঁজে পাওয়ার জন্য যথাস্থানে মার্কিং করে রাখার নির্দেশনা প্রদানের জন্য প্রতিমন্ত্রীর কাছে অনুরোধ জানান তিনি।
বৃহস্পতিবার বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলীর সঙ্গে বৈঠকে এসব কথা তুলে ধরেন বাংলাদেশ গার্মেন্ট ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স এসোসিয়েশনের (বিজিএমইএ) নেতারা। এ সমস্যা সমাধানে কার্গো হ্যান্ডলিং সেবার মান বাড়ানোর উদ্যোগ নেয়ার অনুরোধ জানায় সংগঠনটি। সচিবালয়ে মন্ত্রীর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে বিজিএমইএর নেতৃত্ব দেন সংগঠনের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এসএম মান্নান কচি। বিজিএমইএর সহসভাপতি নাসির উদ্দিন, পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল, খসরু চৌধুরী ও রাজিব চৌধুরী বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
আলোচনায় বিজিএমইএ নেতারা বলেন, রপ্তানি কার্গো স্ক্যানিং করার প্রক্রিয়াকে গতিশীল করার জন্য বিমানবন্দরে পর্যাপ্তসংখ্যক বিস্ম্ফোরক শনাক্ত ব্যবস্থা (ইডিএস) স্থাপন অত্যন্ত জরুরি। যাতে স্ক্যানিংয়ের অভাবে পণ্য খালাস প্রক্রিয়া বিলম্বিত না হয়। বিলম্বের কারণে ক্রেতার হাতে পৌঁছাতে জটিলতা তৈরি হয়।
এসএম মান্নান কচি বলেন, খোলা আকাশের নিচে পণ্য না রেখে চালানের পণ্য বিজিএমইএর গুদামে রাখা যেতে পারে। চালানের পণ্য সব গুদাম ও ক্যানোপিতে সারিবদ্ধভাবে রাখার ব্যবস্থা করা প্রয়োজন। এতে অধিক পরিমাণ পণ্য সংরক্ষণ করা সম্ভব। এ ছাড়া যথাস্থানে মার্কিং করে না রাখার কারণে পণ্য সহজে খুঁজে পাওয়া যায় না। এ সমস্যা সমাধানে বিমান থেকে পণ্য নামানোর পর দ্রুত ক্যানোপির ভেতর পণ্য নিয়ে আসা এবং সহজে খুঁজে পাওয়ার জন্য যথাস্থানে মার্কিং করে রাখার নির্দেশনা প্রদানের জন্য প্রতিমন্ত্রীর কাছে অনুরোধ জানান তিনি।