প্রথম পাতা
সাক্ষাৎকার
টাকা ফিরে পাওয়া জটিল প্রক্রিয়া
২৫ সেপ্টেম্বর ২০২১, শনিবার, ৮:৩৬ অপরাহ্ন
ই-কমার্স বা এমএলএম ব্যবসার নামে প্রতারণার মাধ্যমে মানুষের কাছ থেকে হাতিয়ে নেয়া বিপুল পরিমাণ অর্থ ফিরে পাওয়ার ব্যাপারে আইনি প্রক্রিয়াটি অত্যন্ত জটিল বলে জানান দুদকের আইনজীবী খুরশীদ আলম খান। তিনি বলেন, এটার জন্য সময় লাগবে। এটা যে নিশ্চিতভাবে পাবে সেটাও এই মুহূর্তে বলা মুশকিল। এখানে প্রস্টিটিউশনগুলো আপনাকে দেখতে হবে। দুদক একটি ইনকুয়ারিং করছে, গভর্মেন্ট আইন বানাচ্ছে। এগুলো পর্যন্ত আপাতত দেখতে হবে। হুট করে বলা যাবে না যে কালই গ্রাহক টাকা পাবে। এখানে আইনি জটিল প্রক্রিয়ায় তাদের হয়তো বিচারের ব্যবস্থা আছে। কিন্তু টাকা পাওয়ার ব্যাপারে সময় সাপেক্ষ।
এখন আইনে তো আসলে কিছু স্পষ্ট করে বলা নেই। মামলা মোকদ্দমা করলে সময় লাগবে। মানি লন্ডারিং মামলায় যদি সম্পদ জব্দ করে, টাকা ফ্রিজ করে, সেখানে গ্রাহক দরখাস্ত দিতে পারবে। এ ছাড়া এই মুহূর্তে আর কিছু বলা যাচ্ছে না। তবে গ্রাহকরা যে হয়রানির শিকার সেটা এখানে পরিষ্কার বোঝা যাচ্ছে।
এরআগে যখন যুবক কিংবা ডেসটিনির বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল, তখন গ্রাহকের হাজার হাজার কোটি টাকা দেয়ার জন্য সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ বলেছিল। কিন্তু তারা এখনো দেয়নি। এখন ইভ্যালির ব্যাপারটি নিয়ে একেকজন একেক কথা বলছে। কেউ বলছে তাদের কোনো টাকা নেই। আবার কেউ বলছে ৯০ কোটি টাকা আছে, কেউ বলে ৩০ কোটি টাকা আছে। এটা আসলে স্পষ্ট করে কিছু বোঝা যাচ্ছে না, সবকিছু ভাসা ভাসা। কেউ বলছে তারা টাকাগুলো কোথাও বিনিয়োগ করেছে, কোথায় করেছে সেটা তো বের করতে হবে। এরসঙ্গে যেসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অভিযোগ এসেছে তাদের ব্যাপারেও দুদক অনুসন্ধান চালাচ্ছে। এই প্রক্রিয়া শেষ না হওয়া পর্যন্ত কিছু বোঝা যাচ্ছে না।
এখন আইনে তো আসলে কিছু স্পষ্ট করে বলা নেই। মামলা মোকদ্দমা করলে সময় লাগবে। মানি লন্ডারিং মামলায় যদি সম্পদ জব্দ করে, টাকা ফ্রিজ করে, সেখানে গ্রাহক দরখাস্ত দিতে পারবে। এ ছাড়া এই মুহূর্তে আর কিছু বলা যাচ্ছে না। তবে গ্রাহকরা যে হয়রানির শিকার সেটা এখানে পরিষ্কার বোঝা যাচ্ছে।
এরআগে যখন যুবক কিংবা ডেসটিনির বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল, তখন গ্রাহকের হাজার হাজার কোটি টাকা দেয়ার জন্য সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ বলেছিল। কিন্তু তারা এখনো দেয়নি। এখন ইভ্যালির ব্যাপারটি নিয়ে একেকজন একেক কথা বলছে। কেউ বলছে তাদের কোনো টাকা নেই। আবার কেউ বলছে ৯০ কোটি টাকা আছে, কেউ বলে ৩০ কোটি টাকা আছে। এটা আসলে স্পষ্ট করে কিছু বোঝা যাচ্ছে না, সবকিছু ভাসা ভাসা। কেউ বলছে তারা টাকাগুলো কোথাও বিনিয়োগ করেছে, কোথায় করেছে সেটা তো বের করতে হবে। এরসঙ্গে যেসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অভিযোগ এসেছে তাদের ব্যাপারেও দুদক অনুসন্ধান চালাচ্ছে। এই প্রক্রিয়া শেষ না হওয়া পর্যন্ত কিছু বোঝা যাচ্ছে না।