প্রথম পাতা
দিল্লির আদালত কক্ষে গ্যাংস্টার যুদ্ধ, নিহত ৩
মানবজমিন ডেস্ক
২৫ সেপ্টেম্বর ২০২১, শনিবার, ৮:২৬ অপরাহ্ন
ভারতের রাজধানী দিল্লির একটি আদালতকক্ষে বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটেছে। এতে নিহত হয়েছেন এক গ্যাংস্টারসহ অন্তত ৩ জন। এছাড়া আহত হয়েছেন আরও কয়েকজন। গতকাল শুক্রবার দিল্লির রোহিণীতে আদালতকক্ষের মধ্যে এ বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে। এদিন গ্যাংস্টার জিতেন্দ্র গোগীকে এক মামলায় আদালতে এনেছিল পুলিশ। সে সময় তার ওপর হামলা চালায় প্রতিপক্ষ গ্যাংয়ের দুই সদস্য। এতে মারা যান জিতেন্দ্র। সঙ্গে সঙ্গে পুলিশও পাল্টা গুলি চালালে হামলাকারীরা নিহত হন। ভারতীয় বার্তা সংস্থা এএনআই জানিয়েছে, হামলাকারীরা আইনজীবীর পোশাকে আদালতকক্ষে প্রবেশ করেছিল। গ্যাংস্টার হিসেবে যেমন নামডাক ছিল জিতেন্দ্রর তেমনি তার বিরুদ্ধে মামলাও ছিল অনেক। তারই এক মামলায় তাকে আদালতে আনা হয় শুক্রবার। ধারণা করা হচ্ছে, আদালতে তার উপরে হামলা করা দুষ্কৃতকারীরা প্রতিপক্ষ ‘টিল্লু’ গ্যাংয়ের সদস্য। পুলিশের গুলিতে তাদের দুই হামলাকারী নিহত হয়েছে। সব মিলিয়ে আদালত চত্বরে ৩৫ থেকে ৪০ রাউন্ড গুলি চলে। এতে আহতদের মধ্যে আছেন এক নারী আইনজীবীও।
এ নিয়ে রোহিণীর ডেপুটি পুলিশ কমিশনার প্রণব তয়াল বলেন, আইনজীবীর পোশাক পরে আততায়ীরা আদালতের মধ্যই জিতেন্দ্রর ওপর গুলি চালায়। তার পর পুলিশও পাল্টা গুলি চালিয়েছে। দিল্লির পুলিশ কমিশনার রাকেশ আস্থানা বলেছেন, রোহিণী আদালতে গ্যাংস্টার জিতেন্দ্র গোগীর ওপর গুলি চালায় দুই দুষ্কৃতকারী। পুলিশের পাল্টা গুলিতে ওই দুই আততায়ীর মৃত্যু হয়েছে। ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, দিল্লির ওই দুই গ্যাংয়ের মধ্যে বিবাদ দীর্ঘদিনের। গত কয়েক বছরে তাদের মধ্যে লড়াইয়ের জেরে ২৫ জনেরও বেশি ব্যক্তির প্রাণ গেছে। পুলিশ জানিয়েছে, ২০১০ সালে বাবার মৃত্যুর পর অপরাধ জগতে প্রবেশ করে জিতেন্দ্র গোগী। ২০১০ সালেই প্রথম খুন করে সে। সে বছরই অক্টোবরে দিল্লির শ্রদ্ধানন্দ কলেজের নির্বাচনে গোগী এবং তার সহযোগীরা দুই যুবককে খুন করে। সেখান থেকেই তার গ্যাংস্টার হয়ে ওঠার শুরু। গত এপ্রিল মাসে তাকে গ্রেপ্তার করেছিল পুলিশ।
এ নিয়ে রোহিণীর ডেপুটি পুলিশ কমিশনার প্রণব তয়াল বলেন, আইনজীবীর পোশাক পরে আততায়ীরা আদালতের মধ্যই জিতেন্দ্রর ওপর গুলি চালায়। তার পর পুলিশও পাল্টা গুলি চালিয়েছে। দিল্লির পুলিশ কমিশনার রাকেশ আস্থানা বলেছেন, রোহিণী আদালতে গ্যাংস্টার জিতেন্দ্র গোগীর ওপর গুলি চালায় দুই দুষ্কৃতকারী। পুলিশের পাল্টা গুলিতে ওই দুই আততায়ীর মৃত্যু হয়েছে। ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, দিল্লির ওই দুই গ্যাংয়ের মধ্যে বিবাদ দীর্ঘদিনের। গত কয়েক বছরে তাদের মধ্যে লড়াইয়ের জেরে ২৫ জনেরও বেশি ব্যক্তির প্রাণ গেছে। পুলিশ জানিয়েছে, ২০১০ সালে বাবার মৃত্যুর পর অপরাধ জগতে প্রবেশ করে জিতেন্দ্র গোগী। ২০১০ সালেই প্রথম খুন করে সে। সে বছরই অক্টোবরে দিল্লির শ্রদ্ধানন্দ কলেজের নির্বাচনে গোগী এবং তার সহযোগীরা দুই যুবককে খুন করে। সেখান থেকেই তার গ্যাংস্টার হয়ে ওঠার শুরু। গত এপ্রিল মাসে তাকে গ্রেপ্তার করেছিল পুলিশ।