দেশ বিদেশ
করোনা হাসপাতালে ৭০ ভাগ শয্যা খালি
স্টাফ রিপোর্টার
২৫ সেপ্টেম্বর ২০২১, শনিবার, ৮:০৭ অপরাহ্ন
মহাখালী ডিএনসিসি করোনা ডেডিকেটেড হাসপাতালসহ অন্য হাসপাতালে রোগীর চাপ কমেছে। ডিএনসিসি হাসপাতালে এক হাজার ৫৪ শয্যা রয়েছে। সেখানে ৬৫ থেকে ৭০ ভাগের বেশি শয্যা এখন খালি। শুক্রবার সকাল থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত ১০ থেকে ১৫ জনের মতো রোগী ভর্তি হয়েছে হাসপাতালটিতে। যেখানে একমাস আগেও অধিকাংশ শয্যায় রোগী ভর্তি ছিল। সরজমিনে দেখা যায়, হাসপাতালে রোগীর চাপ কম। যেখানে রোগীর চাপ সামলাতে একমাস আগেও তাদের হিমশিম খেতে হয়েছে। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত করোনা আক্রান্ত রোগীদের নিয়ে ছোটাছুটি করতেন স্বজনরা। রোগী ভর্তির জন্য ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করতেন হাসপাতালে। আইসিইউ পেতে স্বজনদের চিৎকারে ভারী হয়ে উঠতো হাসপাতাল প্রাঙ্গণ। কিন্তু গত একমাস পর এসে বদলে গেছে হাসপাতালের সেই চিত্র। সরকার ঘোষিত করোনার চিকিৎসার জন্য নির্ধারিত প্রায় সব হাসপাতালে দেখা গেছে, রোগীর চাপ অনেক কম। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, ১২ই আগস্টের পর থেকে রোগী ভর্তির সংখ্যা কমেছে। এর আগে প্রতিদিন গড়ে ৬০ থেকে ৭০ জন রোগী ভর্তি হতো সেখানে এখন ভর্তি হচ্ছে ২৫ থেকে ৩০ জন। শুক্রবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত হাসপাতালটিতে ১০ থেকে ১৫ জন রোগী ভর্তি হয়েছে।
এদিকে সোহ্রাওয়ার্দী হাসপাতালেও দেখা যায় প্রায় একই চিত্র। ভিড় নেই হাসপাতালে। করোনা আক্রান্ত রোগী আসছে কম। গত একমাস ধরে ঢাকা ও বাইরের জেলা থেকে আসা শ্বাসকষ্টে ভোগা রোগীর সংখ্যা অনেক কমেছে। সরজমিন দেখা যায়, হাসপাতালের মূলফটক থেকে প্রবেশ করছে না কোনো রোগী বহনকারী এম্বুলেন্স। ঢাকার বাইরে থেকে আসা নতুন রোগীদের ভিড় অনেকটা কম। করোনা ওয়ার্ডগুলোতে শয্যাও খালি আছে। আইসিইউ শয্যাও খালি। ওয়ার্ডের দায়িত্বপ্রাপ্তরা জানিয়েছেন, একমাস আগের তুলনায় রোগীর সংখ্যা অনেক কম। এ বিষয়ে সোহ্রাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. খলিলুর রহমান মানবজমিনকে বলেন, গত একমাসের তুলনায় শ্বাসকষ্ট নিয়ে আসা রোগীর সংখ্যা অনেক কমেছে। পরিস্থিতি অনেক ভালো। এটা আমাদের জন্য একটা সুখবর। আমরা চাই সবাই সুস্থ থাকুক। এই মহামারি থেমে যাক। সুস্থতা ফিরে পাক পৃথিবীর মানুষ। এখন করোনা পরীক্ষার জন্যও রোগী কম আসছে। একমাস আগে ঢাকা ও বাইরের জেলা থেকে আসা রোগীদের ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। প্রতিদিন প্রায় ৭০ থেকে ৭২ জন করোনা আক্রান্ত রোগীকে ভর্তি করা হতো। এখন সেটি একদম সংখ্যায় কমেছে। মাত্র ৯০ জন রোগী আমাদের হাসপাতালে ভর্তি আছে। যেখানে হাসপাতালটি ৫০০ শয্যার।
এদিকে সোহ্রাওয়ার্দী হাসপাতালেও দেখা যায় প্রায় একই চিত্র। ভিড় নেই হাসপাতালে। করোনা আক্রান্ত রোগী আসছে কম। গত একমাস ধরে ঢাকা ও বাইরের জেলা থেকে আসা শ্বাসকষ্টে ভোগা রোগীর সংখ্যা অনেক কমেছে। সরজমিন দেখা যায়, হাসপাতালের মূলফটক থেকে প্রবেশ করছে না কোনো রোগী বহনকারী এম্বুলেন্স। ঢাকার বাইরে থেকে আসা নতুন রোগীদের ভিড় অনেকটা কম। করোনা ওয়ার্ডগুলোতে শয্যাও খালি আছে। আইসিইউ শয্যাও খালি। ওয়ার্ডের দায়িত্বপ্রাপ্তরা জানিয়েছেন, একমাস আগের তুলনায় রোগীর সংখ্যা অনেক কম। এ বিষয়ে সোহ্রাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. খলিলুর রহমান মানবজমিনকে বলেন, গত একমাসের তুলনায় শ্বাসকষ্ট নিয়ে আসা রোগীর সংখ্যা অনেক কমেছে। পরিস্থিতি অনেক ভালো। এটা আমাদের জন্য একটা সুখবর। আমরা চাই সবাই সুস্থ থাকুক। এই মহামারি থেমে যাক। সুস্থতা ফিরে পাক পৃথিবীর মানুষ। এখন করোনা পরীক্ষার জন্যও রোগী কম আসছে। একমাস আগে ঢাকা ও বাইরের জেলা থেকে আসা রোগীদের ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। প্রতিদিন প্রায় ৭০ থেকে ৭২ জন করোনা আক্রান্ত রোগীকে ভর্তি করা হতো। এখন সেটি একদম সংখ্যায় কমেছে। মাত্র ৯০ জন রোগী আমাদের হাসপাতালে ভর্তি আছে। যেখানে হাসপাতালটি ৫০০ শয্যার।