বাংলারজমিন
ঝিনাইদহে বিয়ের দাবিতে প্রেমিক পুলিশের বাড়িতে প্রেমিকা
ঝিনাইদহ প্রতিনিধি
২৫ সেপ্টেম্বর ২০২১, শনিবার, ৭:৫৩ অপরাহ্ন
বাড়িতে সম্পন্ন হয়েছে বিয়ের সকল প্রস্তুতি, রাস্তায় সাজানো সারি সারি গাড়ি। সকলেই প্রস্তুতি নিচ্ছে বিয়ের অনুষ্ঠানে যেতে। গাড়িতে চেপে আমন্ত্রিতরা যাবেন বর পুলিশ সদস্য শামীম আহাম্মেদ সম্রাটের জন্য নববধূ আনতে। এমন এক আনন্দঘন মুহূর্তে যেন বিনা মেঘে বজ্রপাত! আগন্তুক এক যুবতী প্রেমিকা দাবি করে পুলিশ কনস্টেবল শামীমের ঝিনাইদহের বাড়িতে এসে হাজির। বরযাত্রায় রণে ভঙ্গ! উৎসুক জনতা যুবতীকে দেখতে ভিড় করতে লাগলো। বিয়ে বাড়িতে এক বিব্রতকর পরিস্থিতি। ঘটনাটি ঘটেছে গত বৃহস্পতিবার রাত ৮টার দিকে ঝিনাইদহ শহরের আলহেরা পাড়ায়। পুলিশ সদস্য শামীম আহম্মেদ সম্রাট ঝিনাইদহ জেলা শহরের আলহেরা পাড়ার ড্রাইভার বাবুল আক্তারের ছেলে। আর তার প্রেমিকা কুষ্টিয়ার ভাদালীডাঙ্গা গ্রামের শারমিন।
ভুক্তভোগী ওই মেয়েটি অভিযোগ করেন, শামীম আহাম্মেদ সম্রাট ২০১৮ সালে যখন কুষ্টিয়া পুলিশের সদস্য তখন থেকে ফেসবুকের মাধ্যমে পরিচয়। ফেসবুক ও মোবাইলে চলে তাদের প্রেম। প্রেমের সম্পর্ক গভীর হতে থাকে। মেয়েটি আরও অভিযোগ করেন, শামীম বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে কুষ্টিয়াতে তার এক বন্ধুর বাড়িতে নিয়ে একাধিকবার তার সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে মিলিত হয়েছে। বিয়ের কথা বললে ঘুরাতে থাকে। এক পর্যায়ে সে আমাকে এড়িয়ে যেতে থাকলে কুষ্টিয়া পুলিশ সুপারের কাছে অভিযোগ করি। অভিযোগ পেয়ে কুষ্টিয়া জেলা থেকে শামীম আহাম্মেদ সম্রাটকে বাগেরহাট জেলা পুলিশে বদলি করে। বাগেরহাট গিয়ে তার সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করলে সে আবারো এড়িয়ে যেতে থাকে। এরপর পুলিশ সুপারের কাছে একটি অভিযোগ দিয়ে বাড়ি এসে জানতে পারি হঠাৎ করেই শামীম বিয়ে করছে। খবর পেয়ে আমি ঝিনাইদহে সম্রাটের বাড়িতে চলে এসেছি।
মেয়েটির অভিযোগ ঝিনাইদহে আসার পর শামীমের পরিবারের লোকজন গালিগালাজ করে বাড়ির বাইরে অন্ধকারে রেখে গেটে তালা ঝুলিয়ে দেয়। পরে পুলিশ এসে থানায় নিয়ে যায়। প্রতিবেশীরা জানান, মেয়েটি মাস তিনেক আগেও বিয়ের দাবি নিয়ে শামীম আহম্মেদ সম্রাটের বাড়ি এসেছিল। তখনো পুলিশ এসে তাকে থানায় নিয়ে যায়। শামীম আমাকে বিয়ে না করলে আমি আত্মহত্যা করবো বলে ওই যুবতী হুমকি দেয়। এ বিষয়ে পুলিশ সদস্য শামীমের মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি এ বিষয়ে কথা বলতে রাজি হননি।
ভুক্তভোগী ওই মেয়েটি অভিযোগ করেন, শামীম আহাম্মেদ সম্রাট ২০১৮ সালে যখন কুষ্টিয়া পুলিশের সদস্য তখন থেকে ফেসবুকের মাধ্যমে পরিচয়। ফেসবুক ও মোবাইলে চলে তাদের প্রেম। প্রেমের সম্পর্ক গভীর হতে থাকে। মেয়েটি আরও অভিযোগ করেন, শামীম বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে কুষ্টিয়াতে তার এক বন্ধুর বাড়িতে নিয়ে একাধিকবার তার সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে মিলিত হয়েছে। বিয়ের কথা বললে ঘুরাতে থাকে। এক পর্যায়ে সে আমাকে এড়িয়ে যেতে থাকলে কুষ্টিয়া পুলিশ সুপারের কাছে অভিযোগ করি। অভিযোগ পেয়ে কুষ্টিয়া জেলা থেকে শামীম আহাম্মেদ সম্রাটকে বাগেরহাট জেলা পুলিশে বদলি করে। বাগেরহাট গিয়ে তার সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করলে সে আবারো এড়িয়ে যেতে থাকে। এরপর পুলিশ সুপারের কাছে একটি অভিযোগ দিয়ে বাড়ি এসে জানতে পারি হঠাৎ করেই শামীম বিয়ে করছে। খবর পেয়ে আমি ঝিনাইদহে সম্রাটের বাড়িতে চলে এসেছি।
মেয়েটির অভিযোগ ঝিনাইদহে আসার পর শামীমের পরিবারের লোকজন গালিগালাজ করে বাড়ির বাইরে অন্ধকারে রেখে গেটে তালা ঝুলিয়ে দেয়। পরে পুলিশ এসে থানায় নিয়ে যায়। প্রতিবেশীরা জানান, মেয়েটি মাস তিনেক আগেও বিয়ের দাবি নিয়ে শামীম আহম্মেদ সম্রাটের বাড়ি এসেছিল। তখনো পুলিশ এসে তাকে থানায় নিয়ে যায়। শামীম আমাকে বিয়ে না করলে আমি আত্মহত্যা করবো বলে ওই যুবতী হুমকি দেয়। এ বিষয়ে পুলিশ সদস্য শামীমের মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি এ বিষয়ে কথা বলতে রাজি হননি।