খেলা
দল না পেয়ে হতাশ জাতীয় দলের গোলরক্ষক
স্পোর্টস রিপোর্টার
২৫ সেপ্টেম্বর ২০২১, শনিবার, ৭:৪২ অপরাহ্ন
বৃহস্পতিবার শেষ হয়েছে ঘরোয়া হকির দলবদল। ঘর গুছিয়ে নেয়ার পর কয়েকটি ক্লাব প্রস্তুতিতেও নেমে পড়েছে। আগামী ৭ই অক্টোবর শুরু হবে ক্লাব কাপ। খেলোয়াড়রা যখন টার্ফে নামার অপেক্ষায়, তখন ভীষণ মন খারাপ জাতীয় দলের গোলরক্ষক অসীম গোপের। কারণ, তিনি যে দলই পাননি এবার।
বাংলাদেশ হকি ফেডারেশন লীগ কমিটি সার্ভিসেস সংস্থা থেকে সর্বোচ্চ পাঁচজন খেলোয়াড় নেয়ার যে কোটা করে দিয়েছে, তার বলি হয়েছেন বাংলাদেশ নৌ বাহিনীর অসীম। তিনি গত মৌসুমে খেলেছিলেন মেরিনার্সে। দলটি এবার তাকে ছেড়ে দিয়েছে। বড় ক্লাবগুলো গোলরক্ষক নিয়ে কোটা পূরণ করতে অনিচ্ছুক। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, বাংলাদেশ নৌ বাহিনী ও বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর গোলরক্ষকরা হকি ফেডারেশনে আবেদনও করেছিলেন তাদেরকে কোটার বাইরে রাখার জন্য। কিন্তু তাদের সেই আবেদন গৃহীত হয়নি। এদিকে ক্লাব না পাওয়ায় রাগ-অভিমানে জাতীয় দল থেকে অবসরের চিন্তা করছেন অসীম গোপ। হতাশ এই গোলরক্ষক বলেন ‘যদি লীগে খেলতে না পারি তাহলে জাতীয় দলে খেলে কী হবে। জাতীয় দল থেকে তো আমরা সম্মানী পাই না।
আর লীগ খেলতে না পারলে জাতীয় দলে পারফরম্যান্সও করা যাবে না। যদি আমি শেষ পর্যন্ত লীগ খেলতে না পারি তাহলে জাতীয় দলেও খেলবো না।’ এ বিষয়ে বাংলাদেশ হকি ফেডারেশনের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মো. ইউসুফ বলেন, ‘এটা অবশ্যই দুঃখজনক যে জাতীয় দলের গোলরক্ষক হয়েও সে কোনো ক্লাব পায়নি। অসীমের এখন একটাই পথ খোলা। কোটা পূরণ হয়নি এমন কোনো ক্লাব যদি তাকে খেলাতে চায় সেক্ষেত্রে অসীম তার পুরোনো ক্লাবের ছাড়পত্র নিয়ে খেলতে পারবে।’ বড় সব ক্লাব এরইমধ্যে কোটা পূরণ করে ফেলেছে। সেক্ষেত্রে অসীমকে খেলতে হলে ছোট কোনো ক্লাবে খেলতে হবে। এতেও কোনো সমস্যা দেখছেন না অসীম গোপ। তিনি বলেন, ‘আমাকে সম্মানজনক একটা পারিশ্রমিক দিয়ে যদি ছোট ক্লাব নিতে চায়, আমি খেলবো। কারণ, আমার কাছে খেলাটার গুরুত্বই বেশি। আর যদি শেষ পর্যন্ত খেলার সুযোগ না-ই আসে তাহলে জাতীয় দলে খেলবো কি না সেটা আমাকে ভেবে দেখতে হবে।’
বাংলাদেশ হকি ফেডারেশন লীগ কমিটি সার্ভিসেস সংস্থা থেকে সর্বোচ্চ পাঁচজন খেলোয়াড় নেয়ার যে কোটা করে দিয়েছে, তার বলি হয়েছেন বাংলাদেশ নৌ বাহিনীর অসীম। তিনি গত মৌসুমে খেলেছিলেন মেরিনার্সে। দলটি এবার তাকে ছেড়ে দিয়েছে। বড় ক্লাবগুলো গোলরক্ষক নিয়ে কোটা পূরণ করতে অনিচ্ছুক। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, বাংলাদেশ নৌ বাহিনী ও বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর গোলরক্ষকরা হকি ফেডারেশনে আবেদনও করেছিলেন তাদেরকে কোটার বাইরে রাখার জন্য। কিন্তু তাদের সেই আবেদন গৃহীত হয়নি। এদিকে ক্লাব না পাওয়ায় রাগ-অভিমানে জাতীয় দল থেকে অবসরের চিন্তা করছেন অসীম গোপ। হতাশ এই গোলরক্ষক বলেন ‘যদি লীগে খেলতে না পারি তাহলে জাতীয় দলে খেলে কী হবে। জাতীয় দল থেকে তো আমরা সম্মানী পাই না।
আর লীগ খেলতে না পারলে জাতীয় দলে পারফরম্যান্সও করা যাবে না। যদি আমি শেষ পর্যন্ত লীগ খেলতে না পারি তাহলে জাতীয় দলেও খেলবো না।’ এ বিষয়ে বাংলাদেশ হকি ফেডারেশনের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মো. ইউসুফ বলেন, ‘এটা অবশ্যই দুঃখজনক যে জাতীয় দলের গোলরক্ষক হয়েও সে কোনো ক্লাব পায়নি। অসীমের এখন একটাই পথ খোলা। কোটা পূরণ হয়নি এমন কোনো ক্লাব যদি তাকে খেলাতে চায় সেক্ষেত্রে অসীম তার পুরোনো ক্লাবের ছাড়পত্র নিয়ে খেলতে পারবে।’ বড় সব ক্লাব এরইমধ্যে কোটা পূরণ করে ফেলেছে। সেক্ষেত্রে অসীমকে খেলতে হলে ছোট কোনো ক্লাবে খেলতে হবে। এতেও কোনো সমস্যা দেখছেন না অসীম গোপ। তিনি বলেন, ‘আমাকে সম্মানজনক একটা পারিশ্রমিক দিয়ে যদি ছোট ক্লাব নিতে চায়, আমি খেলবো। কারণ, আমার কাছে খেলাটার গুরুত্বই বেশি। আর যদি শেষ পর্যন্ত খেলার সুযোগ না-ই আসে তাহলে জাতীয় দলে খেলবো কি না সেটা আমাকে ভেবে দেখতে হবে।’