খেলা
অস্কারে সাফের ‘ফাইনাল’ দেখছেন সালাউদ্দিন
স্পোর্টস রিপোর্টার
২৫ সেপ্টেম্বর ২০২১, শনিবার, ৭:৪১ অপরাহ্ন
সাফের ফাইনালে খেলবে বাংলাদেশ-এমন স্বপ্ন দেখছেন বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) কর্মকর্তারা। গেল এক যুগে যা পারেনি, এবার তা হবে বলেই মনে করছেন তারা। স্বপ্নের কথা ফের শোনালেন বাফুফের সভাপতি কাজী সালাউদ্দিনও। গতকাল জাতীয় দলের অনুশীলন দেখতে এসে তিনি বলেন, ‘আমি আশাবাদী এবার সাফে দল ভালো করবে। স্বপ্ন তো দেখতেই হবে। বাস্তবায়ন হলে তখন সবাই ধন্যবাদ দেবে।’ জামাল ভূঁইয়াদের অনুশীলন দেখে সন্তুষ্ট সভাপতি, ‘অনুশীলন দেখে ভালো লেগেছে। আমি এমন অনুশীলনই আশা করেছিলাম।’
ইংলিশ কোচ জেমি ডেকে বিদায় করা প্রসঙ্গে সালাউদ্দিন বলেন, ‘আমার যে চাওয়া ছিল জাতীয় দলে কোচিং স্টাফ এখনই পরিবর্তন করা দরকার। সেটা আমি করেছি। আমি মনে করি সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছি। রেজাল্ট যা হওয়ার তাই হবে। আমার সিদ্ধান্তটা সঠিক বলেই মনে করি।’ নতুন কোচ অস্কার ব্রুজন সম্পর্কে বলেন, ‘আসলে ব্রুজনের সঙ্গে আমার তিন-চারটা মিটিং হয়েছে। একটা ছিল কন্ডিশন, দ্বিতীয়টা তার সঙ্গে টেকনিক্যাল কিছু সাইড নিয়ে আলোচনা করেছি। আমি তাকে বলেছি খেলোয়াড় এবং কোচ হিসেবে আমার কিছু অভিজ্ঞতা আছে। দুই-একটা জায়গায় এদিক-ওদিক ছিল যা সে আমাকে বলেছে। যা আলোচনা হয়েছে, তার প্রয়োগটা আজকে আমি মাঠে দেখেছি। যেটা খুবই ইতিবাচক। আমি বিশ্বাস করি খেলা মাঠে হবে। আর এর চেয়ে সেরা ট্রেনিং আমার কাছে আর ছিল না।’ তিনি যোগ করেন, ‘এলিটার বিষয়টি দেখছে এএফসি-ফিফা। তারা কী করবে না করবে এটা আমি আপনাদের বোঝাতে পারবো না। আমাদের যতটুকু করা দরকার, আমরা চেষ্টা করছি। ও এলে যে একটা পরিবর্তন হয়ে যাবে, তা কিন্তু না।’ সাফে স্বপ্ন পূরণ করলে ফুটবলারদের পুরস্কারের বিষয়ে সালাউদ্দিন বলেন, ‘পুরস্কারের বিষয়টি এবার গোপন রাখবো। কারণ, আমি যতবারই ঘোষনা করেছি, ততবারই দল হেরেছে। তাই এবার এই বিষয়টি গোপন রেখেছি।’
এদিকে অনুশীলনের দ্বিতীয় দিনে তিন গোলরক্ষক নিয়ে আলাদা কাজ করেছেন নুরুজ্জামান নয়ন। অনুশীলন শেষে এই কোচ বলেন, আপনারা জানেন আমরা সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের আগে মাত্র ছয়টা সেশন পাচ্ছি। তবে একটা সুবিধা আছে। এই তিন গোলরক্ষকের সঙ্গে আগে জাতীয় দলে কাজ করার সুযোগ হয়েছে। আমি জানি তার সক্ষমতা কতটুকু। তাছাড়া ওরা সাম্প্রতিক সময়ে জাতীয় দলের হয়ে যেসব ম্যাচ খেলেছে। সেগুলোও আমি দেখেছি। আমি জানি কার কোথায় দুর্বলতা। আমি আশাবাদী দ্রুত এসব দুর্বলতা কাটিয়ে ওদের ম্যাচের জন্য পরিপূর্ণভাবে তৈরি করতে পারবো’। অস্কার ব্রুজনের কোচিং সর্ম্পকে গোলরক্ষক আনিসুর রহমান জিকু বলেন, ওর (অস্কার) দীর্ঘদিন ধরে ভারত, মালদ্বীপ ও বাংলাদেশে কাজ করার অভিজ্ঞতা আছে। অস্কার জানে কোন প্রতিপক্ষ কেমন। সেই ধারণা থেকেই আমাদের তৈরি করছে। আমাদের লক্ষ্য থাকবে ম্যাচ বাই ম্যাচ উইন করা। তাহলে কেবল আমরা আমাদের লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারবো।
ইংলিশ কোচ জেমি ডেকে বিদায় করা প্রসঙ্গে সালাউদ্দিন বলেন, ‘আমার যে চাওয়া ছিল জাতীয় দলে কোচিং স্টাফ এখনই পরিবর্তন করা দরকার। সেটা আমি করেছি। আমি মনে করি সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছি। রেজাল্ট যা হওয়ার তাই হবে। আমার সিদ্ধান্তটা সঠিক বলেই মনে করি।’ নতুন কোচ অস্কার ব্রুজন সম্পর্কে বলেন, ‘আসলে ব্রুজনের সঙ্গে আমার তিন-চারটা মিটিং হয়েছে। একটা ছিল কন্ডিশন, দ্বিতীয়টা তার সঙ্গে টেকনিক্যাল কিছু সাইড নিয়ে আলোচনা করেছি। আমি তাকে বলেছি খেলোয়াড় এবং কোচ হিসেবে আমার কিছু অভিজ্ঞতা আছে। দুই-একটা জায়গায় এদিক-ওদিক ছিল যা সে আমাকে বলেছে। যা আলোচনা হয়েছে, তার প্রয়োগটা আজকে আমি মাঠে দেখেছি। যেটা খুবই ইতিবাচক। আমি বিশ্বাস করি খেলা মাঠে হবে। আর এর চেয়ে সেরা ট্রেনিং আমার কাছে আর ছিল না।’ তিনি যোগ করেন, ‘এলিটার বিষয়টি দেখছে এএফসি-ফিফা। তারা কী করবে না করবে এটা আমি আপনাদের বোঝাতে পারবো না। আমাদের যতটুকু করা দরকার, আমরা চেষ্টা করছি। ও এলে যে একটা পরিবর্তন হয়ে যাবে, তা কিন্তু না।’ সাফে স্বপ্ন পূরণ করলে ফুটবলারদের পুরস্কারের বিষয়ে সালাউদ্দিন বলেন, ‘পুরস্কারের বিষয়টি এবার গোপন রাখবো। কারণ, আমি যতবারই ঘোষনা করেছি, ততবারই দল হেরেছে। তাই এবার এই বিষয়টি গোপন রেখেছি।’
এদিকে অনুশীলনের দ্বিতীয় দিনে তিন গোলরক্ষক নিয়ে আলাদা কাজ করেছেন নুরুজ্জামান নয়ন। অনুশীলন শেষে এই কোচ বলেন, আপনারা জানেন আমরা সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের আগে মাত্র ছয়টা সেশন পাচ্ছি। তবে একটা সুবিধা আছে। এই তিন গোলরক্ষকের সঙ্গে আগে জাতীয় দলে কাজ করার সুযোগ হয়েছে। আমি জানি তার সক্ষমতা কতটুকু। তাছাড়া ওরা সাম্প্রতিক সময়ে জাতীয় দলের হয়ে যেসব ম্যাচ খেলেছে। সেগুলোও আমি দেখেছি। আমি জানি কার কোথায় দুর্বলতা। আমি আশাবাদী দ্রুত এসব দুর্বলতা কাটিয়ে ওদের ম্যাচের জন্য পরিপূর্ণভাবে তৈরি করতে পারবো’। অস্কার ব্রুজনের কোচিং সর্ম্পকে গোলরক্ষক আনিসুর রহমান জিকু বলেন, ওর (অস্কার) দীর্ঘদিন ধরে ভারত, মালদ্বীপ ও বাংলাদেশে কাজ করার অভিজ্ঞতা আছে। অস্কার জানে কোন প্রতিপক্ষ কেমন। সেই ধারণা থেকেই আমাদের তৈরি করছে। আমাদের লক্ষ্য থাকবে ম্যাচ বাই ম্যাচ উইন করা। তাহলে কেবল আমরা আমাদের লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারবো।