শিক্ষাঙ্গন
ক্যামেরা না পাওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
স্টাফ রিপোর্টার, যশোর থেকে
২৪ সেপ্টেম্বর ২০২১, শুক্রবার, ৬:২৭ অপরাহ্ন
যশোরের ঝিকরগাছায় ইমরুল কায়েস পরাগ (২৩) নামে এক শিক্ষার্থী আত্মহত্যা করেছে। পরাগ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা ও গণযোগাযোগ বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টা থেকে ২টার মধ্যে আত্মহত্যার ঘটনা ঘটেছে বলে জানা যায়। ক্যামেরা পেতে দেরি হওয়ায় অভিমানে আত্মহত্যা করেছে বলে ধারণা করা হয়।
ইমরুল কায়েস পরাগ যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার গঙ্গানন্দপুর ইউনিয়নের বিশেহরি গ্রামের শহিদুল ইসলামের ছেলে। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, ইমরুল একজন মেধাবী ছাত্র ছিলেন। কিন্তু সম্প্রতি মাদকাসক্ত হয়ে পড়েন। পরাগ তার মায়ের কাছে একটি ডিএসএলআর ক্যামেরা চান। ক্যামেরা দিতে দেরি হওয়ায় মায়ের উপর অভিমান করেন পরাগ। পরে বৃহস্পতিবার রাত ২টার দিকে পরাগের মা দেখেন ফ্যানের সঙ্গে ঝুলছে পরাগের মরদেহ।
গঙ্গানন্দপুর ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য শহিদুল ইসলাম বলেন, ছেলেটা কেন আত্মহত্যা করেছে তা জানতে পারিনি। তবে সে মাদকাসক্ত ছিল। তার মা একটি বেসরকারি সংস্থায় (এনজিও) চাকরি করেন। শুনেছি ছেলেটি তার মাকে একটি ক্যামেরা কিনে দিতে বলেছিল। ক্যামেরা দিতে বিলম্ব হওয়ায় অভিমানে সে আত্মহত্যা করতে পারে।
ঝিকরগাছা থানার ওসি আব্দুর রাজ্জাক ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য যশোর জেনারেল হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। এ ব্যাপারে থানায় পুলিশ বাদী হয়ে একটি ইউডি মামলা করেছে।
ইমরুল কায়েস পরাগ যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার গঙ্গানন্দপুর ইউনিয়নের বিশেহরি গ্রামের শহিদুল ইসলামের ছেলে। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, ইমরুল একজন মেধাবী ছাত্র ছিলেন। কিন্তু সম্প্রতি মাদকাসক্ত হয়ে পড়েন। পরাগ তার মায়ের কাছে একটি ডিএসএলআর ক্যামেরা চান। ক্যামেরা দিতে দেরি হওয়ায় মায়ের উপর অভিমান করেন পরাগ। পরে বৃহস্পতিবার রাত ২টার দিকে পরাগের মা দেখেন ফ্যানের সঙ্গে ঝুলছে পরাগের মরদেহ।
গঙ্গানন্দপুর ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য শহিদুল ইসলাম বলেন, ছেলেটা কেন আত্মহত্যা করেছে তা জানতে পারিনি। তবে সে মাদকাসক্ত ছিল। তার মা একটি বেসরকারি সংস্থায় (এনজিও) চাকরি করেন। শুনেছি ছেলেটি তার মাকে একটি ক্যামেরা কিনে দিতে বলেছিল। ক্যামেরা দিতে বিলম্ব হওয়ায় অভিমানে সে আত্মহত্যা করতে পারে।
ঝিকরগাছা থানার ওসি আব্দুর রাজ্জাক ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য যশোর জেনারেল হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। এ ব্যাপারে থানায় পুলিশ বাদী হয়ে একটি ইউডি মামলা করেছে।