খেলা
কোচ-সভাপতির ‘দ্বন্দ্বে’ বিরক্ত পিকে
স্পোর্টস ডেস্ক
২৪ সেপ্টেম্বর ২০২১, শুক্রবার, ২:২৩ অপরাহ্ন
গত মৌসুমে বার্সেলোনা জেতেনি কোনো শিরোপা। লা লিগায় হয়েছে তৃতীয়। দলের হতশ্রী পারফরমেন্সের পরও টিকে যান রোনাল্ড কোম্যান। এর মধ্যে বার্সেলোনা ছেড়ে যান লিওনেল মেসি। তাতে মাঠের পারফরমেন্স আরো পড়তির দিকে। লা লিগার সাত নম্বরে বার্সেলোনা। মৌসুমের শুরুতেই শীর্ষে থাকা রিয়াল মাদ্রিদের সঙ্গে ৭ পয়েন্টের ব্যবধান। দলের হতশ্রী পারফরমেন্স ও খেলার ধরনে সমর্থকদের মাঝে অষন্তোষ। কোম্যান সরাসরি দলের সামর্থ্য নিয়ে কথা বলছেন সংবাদমাধ্যমে। এরই মধ্যে বলে দিয়েছেন চ্যাম্পিয়নস লীগ ও লা লিগায় শিরোপা জয়ের আশা নেই। বৃহস্পতিবার কাদিজের বিপক্ষে ম্যাচের আগে সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তর না দিয়েই চলে যান। কোম্যানের এমন সিদ্ধান্তের কথা জানতো না বার্সেলোনা। এই বিষয়সহ নানা কারণে বার্সা সভাপতি হুয়ান লাপোর্তার সঙ্গে দূরত্ব তৈরি হয়েছে কোম্যানের। কোচ-সভাপত্বি দ্বন্দ্বে বিরক্ত জেরার্ড পিকে।
স্প্যানিশ সংবাদমাধ্যমের মতে, বার্সেলোনা আর্থিক সমস্যার মধ্যে না থাকলে এতদিন বরখাস্ত হতেন কোম্যান। বার্সেলোনার সাবেক এই ফুটবলারের সঙ্গে আগামী বছরের জুন পর্যন্ত চুক্তি রয়েছে কাতালানদের। তাকে এখনই বরখাস্ত করলে বড় অঙ্কের ক্ষতিপূরণ দিতে হবে বার্সার। তবে বার্সেলোনার বিবর্ণ পারফরমেন্সের কারণে চাকরি হারানোর দ্বারপ্রান্তে রয়েছেন কোম্যান। এমনটাই জানাচ্ছে একাধিক স্প্যানিশ সংবাদমাধ্যম।
এই মৌসুমে বার্সেলোনার অধিনায়কদের একজন পিকে। আর্থিক সঙ্কটে পড়া বার্সেলোনা নিবন্ধন করতে পারছিল না মেম্ফিস ডিপাই, সার্জিও আগুয়েরোদের। বেতন কমিয়ে তাদের নিবন্ধনের সুযোগ করে দেন পিকে। আগে থেকেই কঠিন সময় পার করছে বার্সেলোনা। আর্থিক সঙ্কট, সভাপতি বদল, নতুন কোচ। এর সঙ্গে যুক্ত হয়ে মাঠের বিবর্ণ পারফরমেন্স ও ক্লাবের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব। তবে পিকে অসন্তুষ্ট কোচ-সভাপতির মুখোমুখি অবস্থানের কারণে। পিকে বলেন, ‘ক্লাবটি কয়েক বছর ধরে নানা সমস্যা নিয়ে লড়ছে। তবে এরকম সমস্যার মধ্যে আগে কখনো পড়িনি। দুই পক্ষের সম্পর্ক ভালো কিছুর বার্তা দিচ্ছে না। আমরা সভাপতির পাশে যেমন রয়েছি একই সঙ্গে কোচও আমাদের সমর্থন পাচ্ছেন। আমাদের পক্ষে এসব (কোচ-সভাপতির দ্বন্দ্ব) বিষয় নিয়ন্ত্রণ করা অসম্ভব। আমরা এসব নিয়ে ভাবতেও চাই না।’
বার্সেলোনার সুসময় দেখেছেন পিকে। সাফল্যের অন্যতম কান্ডারী তিনি। এই অভিজ্ঞ ডিফেন্ডার ভালো করেই জানেন কীভাবে কঠিন সময় পাড়ি দিতে হয়। তিনি বলেন, ‘সবাই জিততে চায়। (জয়ে ফিরতে) বেশ কিছু পন্থা অনুসরণের পথ খোলা রয়েছে। আমাদের কাছে এখন দুটি পথ খোলা। যার একটি নানা বিষয়ে অভিযোগ করা অথবা (দলকে সঠিক পথে ফেরানো নিয়ে) কাজ করা। আমরা এখানে দ্বিতীয়টি করতেই এসেছি।’
সভাপতি ও কোচকেও বার্তা দিয়েছেন পিকে। তিনি বলেন, ‘আমাদের ধীরস্থির মানসিকতা নিয়ে একসঙ্গে এগিয়ে যেতে হবে।’ সমর্থকদের মনের অবস্থা বুঝতে পারছেন পিকে। কঠিন সময়ে সমর্থকদের পাশে চাইলেন এই স্প্যানিশ। তিনি বলেন, ‘আমরা সমর্থকদের অবস্থা বুঝতে পারছি। সত্যি বলতে আমরা সবাই কঠিন সময় পার করছি। আমি এখানে দ্বিতীয় কিংবা তৃতীয় হতে আসিনি। সব সময় ট্রফির জন্য লড়াই করি। কিছু সময় আসে যখন যখন সবকিছু বিপক্ষে যায়। (লা লিগায়) শুরু ফল নিয়ে আমি নিজেও ভাবছি। দলটি দারুণ প্রাণশক্তিতে ভরা। ঘুরে দাঁড়ানোর সামর্থ্য রয়েছে তাদের। আমরা সব সময় সমর্থকদের পাশে চাই। এমনকি খুব বাজে শুরুর পরও।’
স্প্যানিশ সংবাদমাধ্যমের মতে, বার্সেলোনা আর্থিক সমস্যার মধ্যে না থাকলে এতদিন বরখাস্ত হতেন কোম্যান। বার্সেলোনার সাবেক এই ফুটবলারের সঙ্গে আগামী বছরের জুন পর্যন্ত চুক্তি রয়েছে কাতালানদের। তাকে এখনই বরখাস্ত করলে বড় অঙ্কের ক্ষতিপূরণ দিতে হবে বার্সার। তবে বার্সেলোনার বিবর্ণ পারফরমেন্সের কারণে চাকরি হারানোর দ্বারপ্রান্তে রয়েছেন কোম্যান। এমনটাই জানাচ্ছে একাধিক স্প্যানিশ সংবাদমাধ্যম।
এই মৌসুমে বার্সেলোনার অধিনায়কদের একজন পিকে। আর্থিক সঙ্কটে পড়া বার্সেলোনা নিবন্ধন করতে পারছিল না মেম্ফিস ডিপাই, সার্জিও আগুয়েরোদের। বেতন কমিয়ে তাদের নিবন্ধনের সুযোগ করে দেন পিকে। আগে থেকেই কঠিন সময় পার করছে বার্সেলোনা। আর্থিক সঙ্কট, সভাপতি বদল, নতুন কোচ। এর সঙ্গে যুক্ত হয়ে মাঠের বিবর্ণ পারফরমেন্স ও ক্লাবের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব। তবে পিকে অসন্তুষ্ট কোচ-সভাপতির মুখোমুখি অবস্থানের কারণে। পিকে বলেন, ‘ক্লাবটি কয়েক বছর ধরে নানা সমস্যা নিয়ে লড়ছে। তবে এরকম সমস্যার মধ্যে আগে কখনো পড়িনি। দুই পক্ষের সম্পর্ক ভালো কিছুর বার্তা দিচ্ছে না। আমরা সভাপতির পাশে যেমন রয়েছি একই সঙ্গে কোচও আমাদের সমর্থন পাচ্ছেন। আমাদের পক্ষে এসব (কোচ-সভাপতির দ্বন্দ্ব) বিষয় নিয়ন্ত্রণ করা অসম্ভব। আমরা এসব নিয়ে ভাবতেও চাই না।’
বার্সেলোনার সুসময় দেখেছেন পিকে। সাফল্যের অন্যতম কান্ডারী তিনি। এই অভিজ্ঞ ডিফেন্ডার ভালো করেই জানেন কীভাবে কঠিন সময় পাড়ি দিতে হয়। তিনি বলেন, ‘সবাই জিততে চায়। (জয়ে ফিরতে) বেশ কিছু পন্থা অনুসরণের পথ খোলা রয়েছে। আমাদের কাছে এখন দুটি পথ খোলা। যার একটি নানা বিষয়ে অভিযোগ করা অথবা (দলকে সঠিক পথে ফেরানো নিয়ে) কাজ করা। আমরা এখানে দ্বিতীয়টি করতেই এসেছি।’
সভাপতি ও কোচকেও বার্তা দিয়েছেন পিকে। তিনি বলেন, ‘আমাদের ধীরস্থির মানসিকতা নিয়ে একসঙ্গে এগিয়ে যেতে হবে।’ সমর্থকদের মনের অবস্থা বুঝতে পারছেন পিকে। কঠিন সময়ে সমর্থকদের পাশে চাইলেন এই স্প্যানিশ। তিনি বলেন, ‘আমরা সমর্থকদের অবস্থা বুঝতে পারছি। সত্যি বলতে আমরা সবাই কঠিন সময় পার করছি। আমি এখানে দ্বিতীয় কিংবা তৃতীয় হতে আসিনি। সব সময় ট্রফির জন্য লড়াই করি। কিছু সময় আসে যখন যখন সবকিছু বিপক্ষে যায়। (লা লিগায়) শুরু ফল নিয়ে আমি নিজেও ভাবছি। দলটি দারুণ প্রাণশক্তিতে ভরা। ঘুরে দাঁড়ানোর সামর্থ্য রয়েছে তাদের। আমরা সব সময় সমর্থকদের পাশে চাই। এমনকি খুব বাজে শুরুর পরও।’