প্রথম পাতা
ই-অরেঞ্জের গ্রাহকদের বিক্ষোভ, লাঠিচার্জ
স্টাফ রিপোর্টার
২৪ সেপ্টেম্বর ২০২১, শুক্রবার, ৯:১০ অপরাহ্ন
প্রেস ক্লাবে মানববন্ধন ও সমাবেশের পর বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে স্মারকলিপি দিতে যাওয়ার পথে পুলিশের লাঠিপেটার শিকার হয়েছেন ই-অরেঞ্জের ভুক্তভোগী গ্রাহকরা। গতকাল বেলা ১১টার দিকে মৎস্য ভবনের সামনে এ ঘটনা ঘটে। এর আগে সকাল সাড়ে ১০টা থেকে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে ই-অরেঞ্জের প্রায় ৩ শতাধিক গ্রাহক মানববন্ধন করেন। পরে তারা স্মারকলিপি দেয়ার উদ্দেশ্যে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের দিকে রওনা হন। তবে পুলিশের ভাষ্য, তাদের ৩ জনের প্রতিনিধিদলের কথা বলে অনেক গ্রাহক মিলে মন্ত্রণালয় ঘেরাও করতে চাইলে পুলিশ তাদের বাধা দেয়।
রমনা জোনের সহকারী কমিশনার (পেট্রোল) রাজন কুমার সাহা গণমাধ্যমকে বলেন, ই-অরেঞ্জ গ্রাহকরা বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে স্মারকলিপি দিতে চেয়েছিল। আমরা তাদের বলেছি- ৩ জনের একটা প্রতিনিধিদল নিয়ে সেখানে যেতে। কিন্তু তারা অনেক গ্রাহক মিলে মন্ত্রণালয় ঘেরাও করতে চাইলে পুলিশ তাদের বাধা দিয়েছে।
এর আগে মানববন্ধনে ই-অরেঞ্জ ভুক্তভোগী কেন্দ্রীয় কমিটির আহ্বায়ক আফজাল হোসেন তাদের দাবিগুলো তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ই-অরেঞ্জ যেহেতু অরেঞ্জ বাংলাদেশের সিস্টার কনসার্ন, তাই আর্থিক ক্ষতির দায় অরেঞ্জ বাংলাদেশকে নিতে হবে। এসময় ই-অরেঞ্জ প্রতারণার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তি, সরকারি আমলা ও কর্তাব্যক্তিদের বিরুদ্ধে দ্রুত প্রশাসনিক ও আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানান আফজাল হোসেন। তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত দায়ের করা সব মামলা দ্রুতবিচার ট্রাইব্যুনালে নিষ্পত্তি করতে হবে। তা না হলে কঠোর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানটির মূল হোতা সোহেলকে দেশে ফিরিয়ে আনা এবং এসএসএল কমার্সে ই-অরেঞ্জের কতো টাকা আটকে আছে, সে সম্পর্কিত তথ্য অবিলম্বে প্রকাশ করে আটকে থাকা টাকা গ্রাহকদের ফিরিয়ে দেয়ার দাবি জানান তিনি।
আফজাল হোসেন বলেন, প্রশাসনের সামনে ই-অরেঞ্জ ১১ কোটি টাকা তুলে নিয়েছে। এখন বাণিজ্য মন্ত্রণালয় কোনো দায় নিচ্ছে না। ই-ক্যাবও সদস্যপদ বাতিল করে দায় এড়াতে চাইছে। তাই আইনের আওতায় এনে ই-ক্যাবের অসংগতির সুষ্ঠু তদন্ত এবং ই-অরেঞ্জসহ সব ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানকে বৈধতাদানকারী বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে ক্ষতির দায়ভার নিয়ে দ্রুত সমস্যা নিষ্পত্তির দাবি জানান তিনি। সমস্যার সমাধান না হওয়া পর্যন্ত কোনো আসামির যাতে জামিন না হয়, সেই দাবিও জানান আফজাল হোসেন।
রমনা জোনের সহকারী কমিশনার (পেট্রোল) রাজন কুমার সাহা গণমাধ্যমকে বলেন, ই-অরেঞ্জ গ্রাহকরা বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে স্মারকলিপি দিতে চেয়েছিল। আমরা তাদের বলেছি- ৩ জনের একটা প্রতিনিধিদল নিয়ে সেখানে যেতে। কিন্তু তারা অনেক গ্রাহক মিলে মন্ত্রণালয় ঘেরাও করতে চাইলে পুলিশ তাদের বাধা দিয়েছে।
এর আগে মানববন্ধনে ই-অরেঞ্জ ভুক্তভোগী কেন্দ্রীয় কমিটির আহ্বায়ক আফজাল হোসেন তাদের দাবিগুলো তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ই-অরেঞ্জ যেহেতু অরেঞ্জ বাংলাদেশের সিস্টার কনসার্ন, তাই আর্থিক ক্ষতির দায় অরেঞ্জ বাংলাদেশকে নিতে হবে। এসময় ই-অরেঞ্জ প্রতারণার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তি, সরকারি আমলা ও কর্তাব্যক্তিদের বিরুদ্ধে দ্রুত প্রশাসনিক ও আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানান আফজাল হোসেন। তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত দায়ের করা সব মামলা দ্রুতবিচার ট্রাইব্যুনালে নিষ্পত্তি করতে হবে। তা না হলে কঠোর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানটির মূল হোতা সোহেলকে দেশে ফিরিয়ে আনা এবং এসএসএল কমার্সে ই-অরেঞ্জের কতো টাকা আটকে আছে, সে সম্পর্কিত তথ্য অবিলম্বে প্রকাশ করে আটকে থাকা টাকা গ্রাহকদের ফিরিয়ে দেয়ার দাবি জানান তিনি।
আফজাল হোসেন বলেন, প্রশাসনের সামনে ই-অরেঞ্জ ১১ কোটি টাকা তুলে নিয়েছে। এখন বাণিজ্য মন্ত্রণালয় কোনো দায় নিচ্ছে না। ই-ক্যাবও সদস্যপদ বাতিল করে দায় এড়াতে চাইছে। তাই আইনের আওতায় এনে ই-ক্যাবের অসংগতির সুষ্ঠু তদন্ত এবং ই-অরেঞ্জসহ সব ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানকে বৈধতাদানকারী বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে ক্ষতির দায়ভার নিয়ে দ্রুত সমস্যা নিষ্পত্তির দাবি জানান তিনি। সমস্যার সমাধান না হওয়া পর্যন্ত কোনো আসামির যাতে জামিন না হয়, সেই দাবিও জানান আফজাল হোসেন।