অনলাইন
রাজারবাগ পীর ও দরবারের সম্পদ তদন্তের আদেশ বহাল
স্টাফ রিপোর্টার
২০২১-০৯-২৩
রাজারবাগ পীর দিল্লুর রহমান ও দরবার শরিফের সম্পদ দুর্নীতি দমন কমিশনকে (দুদক) তদন্ত করতে হাইকোর্টের দেয়া আদেশ স্থগিত চেয়ে করা আবেদন খারিজ করে দিয়েছে চেম্বার আদালত। তবে আবেদনটি আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে শুনানির জন্য আগামী ২৪ অক্টোবর আপিল বিভাগে শুনানির জন্য পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার চেম্বার বিচারপতি ওবায়দুল হাসান এ আদেশ দেন। আদালতে রাজারবাগ পীরের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট এম কে রহমান। রিটের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির।
এর আগে গত ১৬ সেপ্টেম্বর রাজারবাগ পীর ও তার চক্র কর্তৃক দেশব্যাপী দায়ের করা গায়েবি মামলার তদন্ত চেয়ে হাইকোর্টে রিট করেন ভুক্তভোগী ৮ পরিবার। এদের মধ্যে ৭ বছরের শিশু, নারী, মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, মাদরাসার শিক্ষক, ব্যবসায়ীসহ ৮ জন ভুক্তভোগী পরিবার রয়েছে। আবেদনে রাজারবাগ পীর ও তার চক্র দ্বারা দেশব্যাপী আবেদনকারীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা, বিভ্রান্তিকর, মানহানিকর মামলা দায়েরের বিরুদ্ধে কেন আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে না, এই মর্মে রুল জারির আর্জি জানানো হয়। এছাড়া রাজারবাগ শরীফ ও পীর দিল্লুর রহমানের সম্পত্তি এবং ব্যাংক হিসাব তদন্ত করে একটি প্রতিবেদন দাখিল করতে দুদক চেয়ারম্যানের প্রতি নির্দেশনা চাওয়া হয়। আবেদনকারীদের বিরুদ্ধে সারা দেশে করা মামলার বিষয়ে একটি তদন্ত চাওয়া হয়। রিট আবেদনে স্বরাষ্ট্র সচিব ও আইজিপিসহ ২০ জনকে বিবাদী করা হয়।
গত ১৯ সেপ্টেম্বর আট ভুক্তভোগীর রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ রাজারবাগ দরবার শরিফ ও এর পীর দিল্লুর রহমানের সম্পদ ও ব্যাংক হিসাব তদন্ত করতে দুর্নীতি দমন কমিশনকে নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে দরবার শরিফ বা পীরের অনুসারীদের কোনো অংশ জঙ্গি তৎপরতার সঙ্গে জড়িত কি না, তার সহযোগীরা দেশের ছয় জেলায় পৃথক মামলা দিয়ে রিট আবেদনকারীদের হয়রানি করছেন বলে যে অভিযোগ এসেছে, তা তদন্ত করতে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) নির্দেশ দেয়া হয়। এছাড়া, ৬০ দিনের মধ্যে তদন্ত শেষ করে আদালতে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে
স্বরাষ্ট্র সচিব, পুলিশের মহাপরিদর্শক, অতিরিক্ত মহাপরিচালক (বিশেষ শাখা), অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপরাধ তদন্ত বিভাগ), ঢাকার জেলা প্রশাসক, ঢাকা মহানগর পুলিশের কমিশনার, পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) উপ মহাপরিদর্শক, গোয়েন্দা শাখার যুগ্ম কমিশনার, দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান, রাজারবাগ দরবার শরীফের পীর দিল্লুর রহমান ও মামলাগুলোর বাদীসহ ২০ বিবাদীকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়।
আদালতে রিট আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিপুল বাগমার। পরে শিশির মনির সাংবাদিকদের বলেন, নির্দেশনা ও রুল জারির পাশাপাশি আদলত রিট আবেদনকারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতেও বলেছেন।
এর আগে গত ১৬ সেপ্টেম্বর রাজারবাগ পীর ও তার চক্র কর্তৃক দেশব্যাপী দায়ের করা গায়েবি মামলার তদন্ত চেয়ে হাইকোর্টে রিট করেন ভুক্তভোগী ৮ পরিবার। এদের মধ্যে ৭ বছরের শিশু, নারী, মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, মাদরাসার শিক্ষক, ব্যবসায়ীসহ ৮ জন ভুক্তভোগী পরিবার রয়েছে। আবেদনে রাজারবাগ পীর ও তার চক্র দ্বারা দেশব্যাপী আবেদনকারীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা, বিভ্রান্তিকর, মানহানিকর মামলা দায়েরের বিরুদ্ধে কেন আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে না, এই মর্মে রুল জারির আর্জি জানানো হয়। এছাড়া রাজারবাগ শরীফ ও পীর দিল্লুর রহমানের সম্পত্তি এবং ব্যাংক হিসাব তদন্ত করে একটি প্রতিবেদন দাখিল করতে দুদক চেয়ারম্যানের প্রতি নির্দেশনা চাওয়া হয়। আবেদনকারীদের বিরুদ্ধে সারা দেশে করা মামলার বিষয়ে একটি তদন্ত চাওয়া হয়। রিট আবেদনে স্বরাষ্ট্র সচিব ও আইজিপিসহ ২০ জনকে বিবাদী করা হয়।
গত ১৯ সেপ্টেম্বর আট ভুক্তভোগীর রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ রাজারবাগ দরবার শরিফ ও এর পীর দিল্লুর রহমানের সম্পদ ও ব্যাংক হিসাব তদন্ত করতে দুর্নীতি দমন কমিশনকে নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে দরবার শরিফ বা পীরের অনুসারীদের কোনো অংশ জঙ্গি তৎপরতার সঙ্গে জড়িত কি না, তার সহযোগীরা দেশের ছয় জেলায় পৃথক মামলা দিয়ে রিট আবেদনকারীদের হয়রানি করছেন বলে যে অভিযোগ এসেছে, তা তদন্ত করতে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) নির্দেশ দেয়া হয়। এছাড়া, ৬০ দিনের মধ্যে তদন্ত শেষ করে আদালতে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে
স্বরাষ্ট্র সচিব, পুলিশের মহাপরিদর্শক, অতিরিক্ত মহাপরিচালক (বিশেষ শাখা), অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপরাধ তদন্ত বিভাগ), ঢাকার জেলা প্রশাসক, ঢাকা মহানগর পুলিশের কমিশনার, পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) উপ মহাপরিদর্শক, গোয়েন্দা শাখার যুগ্ম কমিশনার, দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান, রাজারবাগ দরবার শরীফের পীর দিল্লুর রহমান ও মামলাগুলোর বাদীসহ ২০ বিবাদীকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়।
আদালতে রিট আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিপুল বাগমার। পরে শিশির মনির সাংবাদিকদের বলেন, নির্দেশনা ও রুল জারির পাশাপাশি আদলত রিট আবেদনকারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতেও বলেছেন।