খেলা
পাকিস্তানকে ব্যবহার করে ডাস্টবিনে ফেলে দেয়া হয়েছে: রমিজ রাজা
স্পোর্টস ডেস্ক
২২ সেপ্টেম্বর ২০২১, বুধবার, ৬:১৫ অপরাহ্ন
নিরাপত্তা শঙ্কায় সিরিজ না খেলেই পাকিস্তান ত্যাগ করেছে নিউজিল্যান্ড। কিউইদের পথে হাঁটলো ইংল্যান্ড। দুই দেশের ক্রিকেট বোর্ডের এমন সিদ্ধান্তে চটেছেন পাকিস্তানের সাবেক-বর্তমান ক্রিকেটাররা। পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (পিসিবি) নতুন সভাপতি রমিজ রাজা বলছেন, ‘পাকিস্তানকে ব্যবহার করে ডাস্টবিনে ফেলে দেয়া হয়েছে।’
গত বছর করোনা মহামারির মধ্যেও ইংল্যান্ড সফরে গিয়েছিল পাকিস্তান। ঘরের মাঠে ইংল্যান্ডের সেই সিরিজটি ছিল আর্থিক কারণে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। পাকিস্তান সেবার সফর করায় ইংল্যান্ড ও ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি) বড় আর্থিক ক্ষতি এড়াতে সক্ষম হয়। তবে নিউজিল্যান্ড সফর বাতিল হওয়ার পর পিসিবি যখন সংকটে, তখনই ইংল্যান্ড জানিয়ে দিয়েছে, ছেলে-মেয়ে কোনো দলই আসবে না পাকিস্তান সফরে।
রমিজ রাজা বলেন, ‘এটা আরেকটি ক্রিকেট বোর্ডকে সহায়তা করার মতো ব্যাপার ছিল। তাদেরকে মাঠের পাশেই জাতীয় হাই পারফরম্যান্স সেন্টারেও রাখার প্রস্তাব দিয়েছিলাম। এটা আসলে একটা ক্রিকেট সফরের চেয়েও বেশি কিছু ছিল। তবে এখন মনে হচ্ছে, তারা আমাদের ব্যবহার করে ফেলে দিয়েছে। তারা আমাদের পাশে দাঁড়াতে পারতো। সহানুভূতি দেখাতে পারতো। বিশেষ করে নিউজিল্যান্ড এভাবে চলে যাওয়ার পর এটা দরকার ছিল আমাদের। তবে ইসিবির কাছে সেটা পাইনি আমরা।’
রমিজ রাজা বলেন, ‘অবশ্যই ইংল্যান্ডের না আসার সিদ্ধান্তে আমি হতাশ। এখন আপনি নিরাপত্তার যেকোনো হুমকি বা নিজের ধারনার ওপর ভিত্তি করে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। আসলে রাগই হচ্ছে আমার। প্রথমে নিউজিল্যান্ড কিছু না বলে চলে গেছে। এরপর ইংল্যান্ড এটা করলো। আসলে আমাদের জন্য এটা একটা শিক্ষা। কারণ তারা এলে আমরা নিজেদের সীমার বাইরে গিয়ে হলেও জায়গা করে দিই। ’
সাল ২০০৯, পাকিস্তানে সফররত শীলঙ্কান টিম বাসে বন্দুকধারীদের হামলা হয়। এরপর দীর্ঘ ১০ বছর পাকিস্তানে হয়নি কোনো আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ম্যাচ। নিরাপত্তাজনিত শঙ্কা কাটিয়ে ধীরে ধীরে ক্রিকেট ফিরছে দেশটির মাটিতে। দ্বিপাক্ষিক সফর করে এসেছে বাংলাদেশ, দক্ষিণ আফ্রিকা, শ্রীলঙ্কা, ওয়েস্ট ইন্ডিজ এবং জিম্বাবুয়ে। তাছাড়া দেশ-বিদেশের ক্রিকেটারদের নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে চলছে পাকিস্তান সুপার লীগ (পিএসল)। ক্রিকেট আবহে ফিরে আসা দেশটির নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন ওঠা তাই অবান্তর।
গত বছর করোনা মহামারির মধ্যেও ইংল্যান্ড সফরে গিয়েছিল পাকিস্তান। ঘরের মাঠে ইংল্যান্ডের সেই সিরিজটি ছিল আর্থিক কারণে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। পাকিস্তান সেবার সফর করায় ইংল্যান্ড ও ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি) বড় আর্থিক ক্ষতি এড়াতে সক্ষম হয়। তবে নিউজিল্যান্ড সফর বাতিল হওয়ার পর পিসিবি যখন সংকটে, তখনই ইংল্যান্ড জানিয়ে দিয়েছে, ছেলে-মেয়ে কোনো দলই আসবে না পাকিস্তান সফরে।
রমিজ রাজা বলেন, ‘এটা আরেকটি ক্রিকেট বোর্ডকে সহায়তা করার মতো ব্যাপার ছিল। তাদেরকে মাঠের পাশেই জাতীয় হাই পারফরম্যান্স সেন্টারেও রাখার প্রস্তাব দিয়েছিলাম। এটা আসলে একটা ক্রিকেট সফরের চেয়েও বেশি কিছু ছিল। তবে এখন মনে হচ্ছে, তারা আমাদের ব্যবহার করে ফেলে দিয়েছে। তারা আমাদের পাশে দাঁড়াতে পারতো। সহানুভূতি দেখাতে পারতো। বিশেষ করে নিউজিল্যান্ড এভাবে চলে যাওয়ার পর এটা দরকার ছিল আমাদের। তবে ইসিবির কাছে সেটা পাইনি আমরা।’
রমিজ রাজা বলেন, ‘অবশ্যই ইংল্যান্ডের না আসার সিদ্ধান্তে আমি হতাশ। এখন আপনি নিরাপত্তার যেকোনো হুমকি বা নিজের ধারনার ওপর ভিত্তি করে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। আসলে রাগই হচ্ছে আমার। প্রথমে নিউজিল্যান্ড কিছু না বলে চলে গেছে। এরপর ইংল্যান্ড এটা করলো। আসলে আমাদের জন্য এটা একটা শিক্ষা। কারণ তারা এলে আমরা নিজেদের সীমার বাইরে গিয়ে হলেও জায়গা করে দিই। ’
সাল ২০০৯, পাকিস্তানে সফররত শীলঙ্কান টিম বাসে বন্দুকধারীদের হামলা হয়। এরপর দীর্ঘ ১০ বছর পাকিস্তানে হয়নি কোনো আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ম্যাচ। নিরাপত্তাজনিত শঙ্কা কাটিয়ে ধীরে ধীরে ক্রিকেট ফিরছে দেশটির মাটিতে। দ্বিপাক্ষিক সফর করে এসেছে বাংলাদেশ, দক্ষিণ আফ্রিকা, শ্রীলঙ্কা, ওয়েস্ট ইন্ডিজ এবং জিম্বাবুয়ে। তাছাড়া দেশ-বিদেশের ক্রিকেটারদের নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে চলছে পাকিস্তান সুপার লীগ (পিএসল)। ক্রিকেট আবহে ফিরে আসা দেশটির নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন ওঠা তাই অবান্তর।