প্রথম পাতা

ইউপি নির্বাচনে সহিংসতায় নিহত ২

স্টাফ রিপোর্টার

২১ সেপ্টেম্বর ২০২১, মঙ্গলবার, ৮:৫৪ অপরাহ্ন

করোনা মহামারির কারণে স্থগিত প্রথম ধাপের দ্বিতীয় কিস্তির ১৬০টি ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচন শেষ হয়েছে। এর মধ্যে ৪৫টিতেই চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীরা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হয়েছেন। বাকি চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, নোয়াখালী, সাতক্ষীরা ও খুলনার ১১৮টি ইউনিয়নে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সকাল ৮টা থেকে শুরু হয়ে ভোটগ্রহণ চলে বিকাল ৪টা পর্যন্ত। এর মধ্যে বেশ কয়েকটি কেন্দ্রে ইভিএম পদ্ধতিতে ভোটগ্রহণ হয়েছে। ভোট গ্রহণকে কেন্দ্র করে দুইজন নিহতের ঘটনা ঘটেছে। এছাড়া পুলিশের সঙ্গে গোলাগুলি, ককটেল বিস্ফোরণ, প্রার্থীর ভোট বর্জন, সরকারি স্থাপনায় ভাঙচুরসহ বিচ্ছিন্ন ঘটনার মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে প্রথম ধাপের এই ভোট।
রাসেল চৌধুরী, কক্সবাজার থেকে জানান, কক্সবাজারের মহেশখালী ও কুতুবদিয়ায় নির্বাচনী সহিংসতায় ২ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন বেশ কয়েকজন। এছাড়া মহেশখালীর কুতুবজুমের ২টি, কুতুবদিয়ার বড়ঘোপের ২টি ও টেকনাফের হোয়াইক্যংয়ের ২টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ বন্ধ রয়েছে। গতকাল সকাল সাড়ে ১০টায় মহেশখালীর কুতুবজুম ইউনিয়নের পশ্চিমপাড়ায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী শেখ কামাল ও বিদ্রোহী প্রার্থী মোশাররফ হোসেন খোকনের সমর্থকদের মধ্যে গোলাগুলিতে আবুল কালাম (৩২) নামে একজন নিহত হয়েছে। এছাড়া বেলা সাড়ে ১২টায় ব্যালট পেপার ছিনতাইকালে কুতুবদিয়ার বড়ঘোপ ইউনিয়নে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর গুলিতে ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবদুল হালিম (৩৫) নিহত হয়েছেন। অন্যদিকে টেকনাফের হোয়াইক্যং ইউনিয়নে ব্যালট ছিনতাইয়ের অভিযোগে দুই কেন্দ্রের ভোটগ্রহণ স্থগিত রয়েছে।
জেলা ও উপজেলা নির্বাচন অফিস, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও নানা সূত্রে জানা যায়, এদিন সকালে কুতুবজুমের ৪ নম্বর ও ৫ নম্বর ওয়ার্ডের ভোটকেন্দ্রে গোলাগুলি ও ছুরিকাঘাতের ঘটনা ঘটেছে। এ নিয়ে চেয়ারম্যান প্রার্থীরা একে অপরকে দোষারোপ করছে।
এ বিষয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রফিকুল ইসলাম বলেন, মৃতদেহ কক্সবাজার সদর হাসপাতাল মর্গে রয়েছে।
এছাড়া পিলটকাটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও কুতুবদিয়া সরকারি কলেজ কেন্দ্রে সংঘর্ষের ঘটনায়  ভোটগ্রহণ স্থগিত করা হয়েছে। এ ঘটনায় অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, কিছু লোক ভোট কেন্দ্রে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে ব্যালট পেপার ছিনতাইয়ের চেষ্টা করে। এই জটলার ভেতর ঢুকে যান হালিম। ছিনতাই ঠেকাতে আইনশৃংখলা বাহিনীর এক সদস্য গুলি চালালে আবদুল হালিম আহত হয়। তাকে উদ্ধার করে কতুবদিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে দায়িত্বরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
অন্যদিকে, টেকনাফের হোয়াইক্যং ইউনিয়নের উনছিপ্রাং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও লম্বারবিল এমদাদিয়া মাদ্রাসা ভোটকেন্দ্রে ব্যালট ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় নির্বাচন কর্মকর্তাদের অবরুদ্ধ করে রাখে উত্তেজিত জনতা। সড়ক অবরোধ ও গাড়ি ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। প্রায় দুই ঘণ্টা ধরে থেমে থেমে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে স্থানীয়রা।
স্টাফ রিপোর্টার, নোয়াখালী থেকে জানান, কবিরহাট পৌরসভা, হাতিয়া ও সুবর্ণচর উপজেলার ১৩ ইউপিতে ভোট অনুষ্ঠিত হয়েছে। হাতিয়ার চরঈশ্বর ইউনিয়ন ও জাহাজমারা ইউনিয়নে দুটি কেন্দ্রে জাল ভোট দেয়ার সময় দুই প্রিসাইডিং অফিসারকে আটক করা হয়েছে। আটককৃতরা হলেন, হরনি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও সহকারী প্রিজাইডিং কর্মকর্তা মো. মাহবুবুর রহমান, চৌমুহনী আরাফিয়া সিনিয়র আলিয়া মাদ্রাসার সহকারী মৌলভী ও সহকারী প্রিজাইর্ডিং কর্মকর্তা মো. বেলায়েত হোসেন। একই অভিযোগে সরিষার হোসাইনিয়া মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষক ও সহকারী প্রিসাইডিং অফিসার আহমেদ রাফি, পশ্চিম সোনাদিয়া চর ঈশ্বর উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক মোহাম্মদ সিদ্দিক উল্ল্যা, দক্ষিণ-পূর্ব কালাম মিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক পোলিং অফিসার মুন্নি বেগম, মধ্যম মাইজচরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক পোলিং অফিসার ফারজানা আক্তারকে আটক করা হয়েছে।
হাতিয়া উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা জাকির হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে মানবজমিনকে জানান, এ বিষয়ে নির্দেশনা চেয়ে নির্বাচন কমিশনের কাছে পাঠানো হয়েছে। তারা যে সিদ্ধান্ত দেবে ওই অনুসারে আইনগত পদক্ষেপ নেয়া হবে। ভোট কেন্দ্রের সুষ্ঠু পরিবেশ না থাকায় ও হুমকি-ধমকির অভিযোগ এনে নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলায় আওয়ামী লীগ সমর্থিত নৌকা প্রতীকের দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীসহ ভোট বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন ৫ চেয়ারম্যান প্রার্থী।
অপরদিকে, কবিরহাট পৌরসভার মেয়র পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সাবেক মেয়র কবিরহাট উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জহিরুল হক রায়হান নির্বাচিত হওয়ায় শুধু কাউন্সিলর পদে ভোট হয়েছে। নোয়াখালীর কবিরহাট পৌরসভা নির্বাচনে ভোটকেন্দ্রে সুষ্ঠু নির্বাচনী পরিবেশ না থাকা, প্রতিপক্ষ প্রার্থীর হুমকি ও অস্ত্রের মহড়ার অভিযোগে ভোটের আগের দিন দুই কাউন্সিলর প্রার্থী ভোট বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন। সদর-সুবর্ণচর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা  বিমলেন্দু কিশোর পাল মানবজমিনকে বলেন, শুধু চরবাটা ইউনিয়নের ১০টি কেন্দ্রে ইভিএম পদ্ধতিতে ভোট গ্রহণ হয়েছে।
স্টাফ রিপোর্টার, খুলনা থেকে জানান, খুলনা জেলার ৫টি উপজেলার ৩৪টি ইউনিয়নে বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনার মধ্য দিয়ে নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে। এর মধ্যে দিঘলিয়া উপজেলার ২ নম্বর বারাকপুর ইউপি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় শর্টগানের গুলিতে ৫ জন আহত হয়েছেন। এদিন বেলা ১১টার দিকে খুলনার দিঘলিয়া উপজেলার ২ নম্বর বারাকপুর ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডে উত্তর বারাকপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্রের বাইরে আওয়ামী লীগ সমর্থিত চেয়ারম্যান প্রার্থী গাজী জাকির হোসেন ও বিদ্রোহী প্রার্থী শেখ আনসার উদ্দিনের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। সংর্ঘষের জের ধরে দুপুর ১২টার দিকে বারাকপুর ৫ নম্বর ওয়ার্ডের মীনা পাড়া এলাকায় বিদ্রোহী প্রার্থী শেখ আনসার উদ্দিনের বাড়ির সামনে দুই পক্ষের মধ্যে পুনরায় সংঘর্ষ হয়। এ সময় কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণ এবং কয়েক রাউন্ড শর্টগানের গুলি বর্ষণে ৫ জন আহত হন। আহতদের খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তারা সবাই বিদ্রোহী প্রার্থী শেখ আনসার উদ্দিনের সমর্থক বলে জানা যায়।
ফেনী প্রতিনিধি জানান, ফেনীর সোনাগাজীতে ককটেল বিস্ফোরণ, কেন্দ্র দখলের মধ্য দিয়ে পৌরসভা নির্বাচনে ভোট গ্রহণ শেষ হয়েছে। গতকাল দিনব্যাপী ভোট কেন্দ্রে অতিরিক্ত ম্যাজিস্ট্রেট ও অতিরিক্ত আইনশৃঙ্খলা বাহিনী থাকায় ভোটাররা কেন্দ্রে আসতে পারেনি বলে দাবি করেছে আওয়ামী লীগ প্রার্থী। জালভোটসহ বিভিন্ন অনিয়মের দায়ে ২৩ জনকে আটক করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। মেয়র পদে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মোবাইল প্রতীকের আবু নাসের জানান, ভোট শুরুর পূর্বে কেন্দ্র থেকে তার এজেন্টদের বের করে দিয়েছে আওয়ামী লীগের কর্মী-সমর্থকরা। কেন্দ্রের চারপাশে ককটেল ও পটকা বিস্ফোরণ এবং দখলের মধ্যদিয়ে সোনাগাজী পৌরসভায় ইভিএম পদ্ধতিতে ভোট গ্রহণ হয়েছে।
বাগেরহাট প্রতিনিধি জানান, বাগেরহাটের কচুয়া, ফকিরহাট ও চিতলমারী উপজেলায় আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থীদের এজেন্টদের কেন্দ্র থেকে বের করে দেয়া, প্রকাশ্যে নৌকা প্রতীকে সীল মারতে ভোটারদের বাধ্য করার অভিযোগ তুলে ৩ জন চেয়ারম্যান প্রার্থী ভোট বর্জনের মধ্য দিয়ে জেলার ৯টি উপজেলায় ৬৫টি ইউনিয়নের ৫৯৯টি কেন্দ্রে ভোট শেষ হয়েছে। বড় ধরনের কোনো সহিংসতা ছাড়াই বাগেরহাটে ইউপি নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শেষ হলেও রোববার নির্বাচনের পূর্ব রাতে মোংলা উপজেলায় চাঁদপাই ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডে প্রতিপক্ষের হামলায় ফাতেমা বেগম (৭০) নামে একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় ইউপি সদস্য প্রার্থী মতিয়ার রহমান মোড়লসহ ৪ জন গুরুতর আহত হয়েছেন। একই রাতে শরণখোলা উপজেলার রায়েন্দা ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের উত্তর রাজাপুর ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডের ঝিলবুনিয়া সদস্য প্রার্থীদের সমর্থকদের মধ্যে পৃথক সংঘর্ষের ঘটনায় আহত ২৭ জনকে শরণখোলা উপজেলা হাসপাতালে ভর্র্তি করা হয়েছে। এদের মধ্যে ৩ জন নারীসহ গুরুতর আহত ১০ জনকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে। এছাড়া ভোট কারচুপির অভিযোগ তুলে দুপুরে নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দেন কচুয়ার ধোপাখালী ইউপিতে ঘোড়া প্রতীকের স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী মাসুদ রানা, ফকিরহাটের শুভদিয়া ইউপিতে আনারস প্রতীকের স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী এম এ আউয়াল, বাহরদিয়া-মানষা ইউপিতে আনারস প্রতীকের স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী ইসমাইল সিদ্দিকী খোকন।
সাতক্ষীরা প্রতিনিধি জানান, নৌকা প্রতীকের প্রার্থীর ভোট কেটে নেয়ার অভিযোগে এক স্বতন্ত্র  প্রার্থী ভোট বর্জন করেছে। একই অভিযোগে একটি কেন্দ্রের ভোট স্থগিত করা হয়েছে। সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলার কয়লা ইউনিয়নে ভোট শুরুর পর থেকে কেন্দ্রের ভোটারদের যেতে বাধা দেয়ার অভিযোগ ওঠে। নৌকার প্রার্থীর জাহাঙ্গীর হোসেনের সমর্থকরা কেন্দ্রের ভেতরে ঢুকে ভোট প্রদানে বাধা দেয়ার অভিযোগে স্বতন্ত্র প্রার্থী রফিকুল ইসলাম ভোট বর্জনের ঘোষণা দেন। এদিকে, কলারোয়া উপজেলার কেঁড়াগাছি ইউনিয়নে কেঁড়াগাছি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে আগের দিন নৌকা প্রতীকের ভোট কেটে নেয়ার অবিযোগে ওই কেন্দ্রে ভোট স্থগিত ঘোষণা করা হয়েছে।
নাঙ্গলকোট (কুমিল্লা) প্রতিনিধি জানান, বিচ্ছিন্ন ঘটনার মধ্য দিয়ে ইভিএম এর মাধ্যমে কুমিল্লার নাঙ্গলকোট পৌরসভা নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে। নির্বাচনে ৯টি ওয়ার্ডে ১১টি ভোট কেন্দ্রে ৪৩ জন কাউন্সিলর ও ১১ জন মহিলা কাউন্সিলর (সংরক্ষিত) পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। ৩নং ওয়ার্ডের মডেল মহিলা কলেজ কেন্দ্রের পাশে সকাল বেলা চাপাতিসহ ৩ যুবককে আটক করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এছাড়া ইভিএম এর মাধ্যমে ভোট হওয়ায় বেশকিছু কেন্দ্রে ভোট প্রদানে ধীরগতি লক্ষ্য করা গেছে। এছাড়াও কয়েকটি কেন্দ্রে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে সময়ে সময়ে ভোট বন্ধ থাকার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
মোংলা প্রতিনিধি জানান, মোংলায় ইউপি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের ঘটনায় অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। গতকাল দুপুরে উপজেলার সোনাইলতলা ইউনিয়নের এক ওয়ার্ডে ও সুন্দরবন ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডে মেম্বর প্রার্থীর কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে উভয় পক্ষেরই ২৫ জন আহত হয়েছেন। আহতদেরকে রক্তাক্ত অবস্থায় দুপুর পৌনে ৩টার দিকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। হাসপাতালে ভর্তি হওয়া প্রত্যেকের মাথাসহ শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ধারালো অস্ত্র ও রডের আঘাতের গুরুতর জখম রয়েছে। মোংলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম বলেন, প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষে উভয় পক্ষের লোকজন আহত হয়েছেন।
   
Logo
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
Copyright © 2024
All rights reserved www.mzamin.com
DMCA.com Protection Status