বাংলারজমিন
নিজ ঘর থেকে ব্যবসায়ীর গলাকাটা লাশ উদ্ধার
কুলিয়ারচর (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি
২১ সেপ্টেম্বর ২০২১, মঙ্গলবার, ৮:০৯ অপরাহ্ন
কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচরে নিজ ঘর থেকে দেলোয়ার হোসেন নামের এক ব্যাগ ব্যবসায়ীর গলাকাটা লাশ উদ্ধার করেছে কুলিয়ারচর থানা পুলিশ। গতকাল ভোর রাত আনুমানিক ৪টার দিকে কুলিয়ারচর উপজেলার মাধবদী গ্রামের নিজ বাড়িতে নির্মাণাধীন একটি রুমে এই ঘটনা ঘটে। নিহত দেলোয়ার হোসেন (৩৫) কুলিয়ারচর উপজেলার ছয়সূতী ইউনিয়নের মাধবদী মধ্যপাড়া গ্রামের মো. সিরাজ মিয়ার বড় ছেলে। তিনি ৩ সন্তানের জনক এবং ঢাকায় একটি ব্যাগ তৈরির কারখানার মালিক।
নিহতের স্ত্রী জানান, ওই রাতে তারা একসঙ্গে বারান্দার রুমে ঘুমিয়ে ছিলেন। শেষ রাতে হঠাৎ নির্মাণাধীন পাশের রুমে চিৎকারের শব্দ শুনে ওই রুমে গিয়ে দেখেন দেলোয়ার রক্তাক্ত অবস্থায় ছটফট করছেন। এ সময় তার চিৎকার শুনে শ্বশুর-শাশুড়ি ছুটে আসেন। পরে তাকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে নেয়ার পথে মারা যান। নিহতের স্ত্রী ও ছোট ভাই মনির আরও বলেন, দেলোয়ার হোসেন দীর্ঘদিন ধরে মানসিক সমস্যায় ভুগছিল এবং প্রায় সময় আত্মহত্যা করতে চাইতো। তারা জানান, দেলোয়ার হোসেনের ব্যবসায় ৩০ লাখেরও বেশি টাকা বাকি পড়েছিল এবং ২০ লাখ টাকার মতো আর্থিক দেনা ছিল, মূলত এসব কারণে ও টেনশনে দেলোয়ার নিজের গলা কেটে আত্মহত্যা করে। নিহতের বাবা সিরাজ মিয়া জানান, দেলোয়ার পুরান ঢাকার নয়াবাজার এলাকার একটি ব্যাগ তৈরির কারখানার মালিক। সে গত শনিবার দিবাগত রাতে ঢাকা থেকে বাড়ি আসার একদিন পরেই নিজ ঘরে এই ঘটনাটি ঘটে। তার ব্যবসায়িক কোনো বড় ধরনের আর্থিক দেনা ছিল এমন কিছু তার জানা নাই, এমন কিছু হলে ছেলে অন্তত তাকে জানাতেন।
এ প্রসঙ্গে কুলিয়ারচর থানার ওসি তদন্ত মিজানুর রহমান সাংবাদিকদের জানান, নিহতের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কিশোরগঞ্জ সদর হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে এবং তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
নিহতের স্ত্রী জানান, ওই রাতে তারা একসঙ্গে বারান্দার রুমে ঘুমিয়ে ছিলেন। শেষ রাতে হঠাৎ নির্মাণাধীন পাশের রুমে চিৎকারের শব্দ শুনে ওই রুমে গিয়ে দেখেন দেলোয়ার রক্তাক্ত অবস্থায় ছটফট করছেন। এ সময় তার চিৎকার শুনে শ্বশুর-শাশুড়ি ছুটে আসেন। পরে তাকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে নেয়ার পথে মারা যান। নিহতের স্ত্রী ও ছোট ভাই মনির আরও বলেন, দেলোয়ার হোসেন দীর্ঘদিন ধরে মানসিক সমস্যায় ভুগছিল এবং প্রায় সময় আত্মহত্যা করতে চাইতো। তারা জানান, দেলোয়ার হোসেনের ব্যবসায় ৩০ লাখেরও বেশি টাকা বাকি পড়েছিল এবং ২০ লাখ টাকার মতো আর্থিক দেনা ছিল, মূলত এসব কারণে ও টেনশনে দেলোয়ার নিজের গলা কেটে আত্মহত্যা করে। নিহতের বাবা সিরাজ মিয়া জানান, দেলোয়ার পুরান ঢাকার নয়াবাজার এলাকার একটি ব্যাগ তৈরির কারখানার মালিক। সে গত শনিবার দিবাগত রাতে ঢাকা থেকে বাড়ি আসার একদিন পরেই নিজ ঘরে এই ঘটনাটি ঘটে। তার ব্যবসায়িক কোনো বড় ধরনের আর্থিক দেনা ছিল এমন কিছু তার জানা নাই, এমন কিছু হলে ছেলে অন্তত তাকে জানাতেন।
এ প্রসঙ্গে কুলিয়ারচর থানার ওসি তদন্ত মিজানুর রহমান সাংবাদিকদের জানান, নিহতের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কিশোরগঞ্জ সদর হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে এবং তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।