খেলা
টানা দুই হারে সিরিজ জয়ের আনন্দ ফিকে যুবাদের
স্পোর্টস ডেস্ক
২০ সেপ্টেম্বর ২০২১, সোমবার, ৮:২৪ অপরাহ্ন
কথায় আছে , ‘শেষ ভালো যার সব ভালো তার।’ ঠিক তেমনি হয়েছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দলের দশা। আফগানিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দলের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজে টানা তিন ম্যাচ জিতলেও শেষ দুই হারে সিরিজ জয়ের আনন্দ ফিঁকে হয়ে গেলো টাইগার যুবাদের।
পঞ্চম ও শেষ ম্যাচে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের পর শেষ ওভারে ৩ উইকেটের জয় পায় আফগান যুবারা। আর এতে ৩-২ ব্যবধানে শেষ হলো সিরিজ। বাংলাদেশ আগে ব্যাট করে সংগ্রহ করে ১৫৫ রান। জবাবে ৭ উইকেট হারিয়ে ৩ বল হাতে রেখে জয়ের বন্দরে পৌঁছায় সফরকারীরা।
১৫৬ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ২৪ রানের ভেতরেই দুই ওপেনারকে হারায় আফগানিস্তান। তৃতীয় উইকেটে মোহাম্মদ নাজিবউল্লাহ সঙ্গে ৪৯ রানের জুটি গড়েন ইসহাক জাজাই। নাজিব ৫০ বলে ১১ রান করে আউট হলে ভাঙে জুটিটি।
এরপর মাত্র ২ রান করে নাইমুর রহমান নয়নের বলে বোল্ড হন বেলাল আহমেদ। দলীয় সংগ্রহ শতকের কোঠা ছোঁয়ার আগেই ইসহাক জাজাইকে ফেরান আশিকুর জামান। ফেরার আগে ইসহাক ম্যাচের সর্বোচ্চ ৫২ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলেন। নাঙ্গেয়ালিয়া খারোটে বোল্ড করেন আইচ মোল্লা। ১০৬ রানে ৬ উইকেট হারায় আফগানিস্তান।
এরপর ধীরে-সুস্থে জুটি বড় করেন অধিনায়ক ইজাজ আহমেদ ও ইজহারুল হক নাভিক। এ দুজনের সপ্তম উইকেটের ৪৩ রানের জুটিতেই মূলত জয়ের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছায় আফগানিস্তান।
ইনিংসের ৪৯তম ওভারের শেষ বলে সাজঘরে ফেরেন ৩২ রান করা ইজাজ। জয়ের জন্য তখন দরকার ৭ রান। শেষ ওভারে বলে আসেন আশিকুর জামান। তার প্রথম বলেই সজোরে ছক্কা হাঁকান ইজহারুল। পরে তৃতীয় বলে চার মেরে জয় নিশ্চিত করেন তিনি।
দিনের শুরুতে টসে জিতে ব্যাট করতে নেমে দারুণ শুরু পায় বাংলাদেশ। মফিজুল ইসলাম রবিন এবং ইফতেখার হোসেন ইফতির ওপেনিং জুটি থেকে আসে ৪৮। নাঙ্গেয়ালিয়া খারোটের বলে ১১ রান করা রবিন আউট হলে ভাঙে জুটিটি। ১২ তম ওভারে ওপেনিং জুটি ভাঙার পরই ধ্বস নামে বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইনআপে। আফগান বোলারদের তোপে একের পর এক উইকেট হারাতে থাকে স্বাগতিকরা।
দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ৩৭ রান করেন আব্দুল্লাহ আল মামুন। সঙ্গে অতিরিক্ত ২৬ রানের উপর ভর করে সবকটি উইকেট হারিয়ে ১৫৫ রানের সংগ্রহ দাড় করায় ইয়ং টাইগাররা।
আফগানিস্তানের পক্ষে সামি ও খারোটে ৩টি এবং হাসানি ও নাভিদ ২টি করে উইকেট পান।
পঞ্চম ও শেষ ম্যাচে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের পর শেষ ওভারে ৩ উইকেটের জয় পায় আফগান যুবারা। আর এতে ৩-২ ব্যবধানে শেষ হলো সিরিজ। বাংলাদেশ আগে ব্যাট করে সংগ্রহ করে ১৫৫ রান। জবাবে ৭ উইকেট হারিয়ে ৩ বল হাতে রেখে জয়ের বন্দরে পৌঁছায় সফরকারীরা।
১৫৬ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ২৪ রানের ভেতরেই দুই ওপেনারকে হারায় আফগানিস্তান। তৃতীয় উইকেটে মোহাম্মদ নাজিবউল্লাহ সঙ্গে ৪৯ রানের জুটি গড়েন ইসহাক জাজাই। নাজিব ৫০ বলে ১১ রান করে আউট হলে ভাঙে জুটিটি।
এরপর মাত্র ২ রান করে নাইমুর রহমান নয়নের বলে বোল্ড হন বেলাল আহমেদ। দলীয় সংগ্রহ শতকের কোঠা ছোঁয়ার আগেই ইসহাক জাজাইকে ফেরান আশিকুর জামান। ফেরার আগে ইসহাক ম্যাচের সর্বোচ্চ ৫২ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলেন। নাঙ্গেয়ালিয়া খারোটে বোল্ড করেন আইচ মোল্লা। ১০৬ রানে ৬ উইকেট হারায় আফগানিস্তান।
এরপর ধীরে-সুস্থে জুটি বড় করেন অধিনায়ক ইজাজ আহমেদ ও ইজহারুল হক নাভিক। এ দুজনের সপ্তম উইকেটের ৪৩ রানের জুটিতেই মূলত জয়ের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছায় আফগানিস্তান।
ইনিংসের ৪৯তম ওভারের শেষ বলে সাজঘরে ফেরেন ৩২ রান করা ইজাজ। জয়ের জন্য তখন দরকার ৭ রান। শেষ ওভারে বলে আসেন আশিকুর জামান। তার প্রথম বলেই সজোরে ছক্কা হাঁকান ইজহারুল। পরে তৃতীয় বলে চার মেরে জয় নিশ্চিত করেন তিনি।
দিনের শুরুতে টসে জিতে ব্যাট করতে নেমে দারুণ শুরু পায় বাংলাদেশ। মফিজুল ইসলাম রবিন এবং ইফতেখার হোসেন ইফতির ওপেনিং জুটি থেকে আসে ৪৮। নাঙ্গেয়ালিয়া খারোটের বলে ১১ রান করা রবিন আউট হলে ভাঙে জুটিটি। ১২ তম ওভারে ওপেনিং জুটি ভাঙার পরই ধ্বস নামে বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইনআপে। আফগান বোলারদের তোপে একের পর এক উইকেট হারাতে থাকে স্বাগতিকরা।
দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ৩৭ রান করেন আব্দুল্লাহ আল মামুন। সঙ্গে অতিরিক্ত ২৬ রানের উপর ভর করে সবকটি উইকেট হারিয়ে ১৫৫ রানের সংগ্রহ দাড় করায় ইয়ং টাইগাররা।
আফগানিস্তানের পক্ষে সামি ও খারোটে ৩টি এবং হাসানি ও নাভিদ ২টি করে উইকেট পান।