দেশ বিদেশ
সিলেটে ৮ পোর্টালিস্টদের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা দায়ের
স্টাফ রিপোর্টার, সিলেট থেকে
১৬ সেপ্টেম্বর ২০২১, বৃহস্পতিবার, ৯:০৩ অপরাহ্ন
সিলেটে ৮ ভুয়া সাংবাদিক ও কথিত অনলাইন পত্রিকার বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা হয়েছে। এশিয়ান টিভি সিলেট অফিসের ভিডিও জার্নালিস্ট বদরুর রহমান বাবর বাদী হয়ে গতকাল বুধবার দুপুরে সিলেটের সাইবার টাইব্যুনালে এ মামলা করেন। মামলায় অননুমোদিত বেশ কয়েকটি অনলাইন পোর্টালের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে তদন্তের জন্য সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের শাহপরাণ থানার অফিসার ইনচার্জকে নির্দেশ দিয়েছেন। মামলার আসামিরা হলো- সিলেট নগরীর উত্তর বালুচর আল ইসলাহ ১১০ নম্বর বাসার আওলাদ আলীর ছেলে মোহন আহমদ, খরাদিপাড়া আনন্দ ৮-এ বাসার রফিকুল ইসলাম বাচ্চুর স্ত্রী সৈয়দা কবিরুন নেছা, শাহপরাণ মোকামেরগুলের শফিক মিয়ার ছেলে রাজন আহমদ আরিয়ান, সিলেটের সমাচারডটকম-এর প্রতিবেদক তুহিনুর রহমান শাহ্জাহান, দৈনিক বিজয়ের বাণীডটকম-এর প্রতিবেদক এএইস রণি, দৈনিক ভাটি বাংলাডটকমের সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি তোফায়েল আহমদ চৌধুরী, দৈনিক ভাটি বাংলাডটকমের চেয়ারম্যান এনামুল হক (এনাম) ও দৈনিক ভাটি বাংলাডটকমের সম্পাদক ও প্রকাশক এস এম ওয়াহিদুল ইসলাম। মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়- ১নং আসামি মোহন আহমদ একজন ভুঁইফোঁড় সাংবাদিক। তার অপরাপর সহযোগীরা অনিবন্ধিত ও অননুমোদিত কথিত অনলাইন পত্রিকার সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে সিলেটে অপসাংবাদিকতা করে আসছে। এর ধারাবাহিকতায় মোহনসহ তার সহযোগীরা সাংবাদিক বদরুর রহমান বাবরের বিরুদ্ধে মিথ্যা ভিত্তিহীন ও মানহানিকর তথ্য প্রকাশ করে ফেসবুকসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেয়। যাতে সংক্ষুব্ধ হন সিলেট প্রেস ক্লাবের সিনিয়র সদস্য বদরুর রহমান বাবর।
মামলার বাদী পক্ষের আইনজীবী এডভোকেট মুহম্মদ তাজউদ্দিন বলেন, ‘আসামিরা পরসপর যোগসাজশে মিথ্যা ভিত্তিহীন মানহানিকর স্ট্যাটাস দিয়ে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ২০১৮-এর সংশ্লিষ্ট ধারায় অপরাধ করেছে। গতকাল দুপুরে সিলেটের সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক আবুল কাশেমের আদালতে আমরা মামলা ফাইল করি। আদালত মামলার শুনানি শেষে তদন্তের জন্য শাহপরাণ থানাকে নির্দেশ দিয়েছেন।’
মামলার বাদী পক্ষের আইনজীবী এডভোকেট মুহম্মদ তাজউদ্দিন বলেন, ‘আসামিরা পরসপর যোগসাজশে মিথ্যা ভিত্তিহীন মানহানিকর স্ট্যাটাস দিয়ে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ২০১৮-এর সংশ্লিষ্ট ধারায় অপরাধ করেছে। গতকাল দুপুরে সিলেটের সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক আবুল কাশেমের আদালতে আমরা মামলা ফাইল করি। আদালত মামলার শুনানি শেষে তদন্তের জন্য শাহপরাণ থানাকে নির্দেশ দিয়েছেন।’