বিশ্বজমিন
আফগানিস্তানে নারীরা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে পারবেন, তবে...
মানবজমিন ডেস্ক
১৩ সেপ্টেম্বর ২০২১, সোমবার, ১২:৫৪ অপরাহ্ন
তালেবানরা আরো একবার নারী শিক্ষার বিষয়ে তাদের নীতি স্পষ্ট করেছে। বলেছে, নারীরা বিশ্ববিদ্যালয়েও পড়তে পারবেন। তবে তাদের পাঠ্যপুস্তক থাকবে তালেবানদের রিভিউয়ের অধীনে। ক্লাসরুমে নারী ও পুরুষদেরকে আলাদা রাখতে হবে। বাধ্যতামূলকভাবে নারীদের মাথা থাকতে হবে ঢাকা। উচ্চ শিক্ষাবিষয়ক তালেবানদের শিক্ষামন্ত্রী আবদুল বাকি হাক্কানি রোববার সংবাদ সম্মেলন করে এই নতুন নীতি ঘোষণা দিয়েছেন। এর একদিন আগে অর্থাৎ শনিবার তালেবানরা আফগানিস্তানে প্রেসিডেন্টের বাসভবনে উড়িয়েছে নিজেদের পতাকা। এটা ইঙ্গিত দিচ্ছে যে, আফগানিস্তানে নতুন সরকারের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এ খবর দিয়েছে অনলাইন আল জাজিরা।
এতে বলা হয়েছে, এ সরকারে সব সদস্যই পুরুষ। মন্ত্রীপরিষদে কোনো নারীর স্থান নেই। তালেবানরা প্রথম দিকে মন্ত্রীপরিষদে নারীদের রাখার কথা বললেও, পরে জানানো হয়- তাদেরকে মন্ত্রীপরিষদে রাখা হবে না। তবে তাদের অংশগ্রহণ থাকবে। এরপর গুরুত্বপূর্ণ একজন তালেবান নেতা বলেন, নারীদের কাজ হলো সন্তান জন্ম দেয়া। মন্ত্রীপরিষদে তাদের ঠাঁই হবে না।
প্রায় ২০ বছর আগে আফগানিস্তানে প্রথম দফায় ক্ষমতায় ছিল তালেবানরা। এ সময় তারা যে শাসন ব্যবস্থা চালু করেছিল তা নিয়ে উদ্বেগ, উৎকণ্ঠা ছিল বিশ্বজুড়ে। এবার তারা ক্ষমতায় ফেরার আগে প্রতিশ্রুতি দেয়, তালেবানরা পাল্টে গেছে। তারা সংস্কার চায়। সরকারে সবার অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা হবে। কিন্তু দৃশ্যত, গত সপ্তাহে যে সরকার তারা ঘোষণা করেছে, তাতে অন্য দল বা মতের কোনো ব্যক্তিকে দেখা যায়নি। যাদেরকে দিয়ে অন্তর্বর্তী বা তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করা হয়েছে, তারা সব তালেবানদের সিনিয়র শীর্ষ নেতা। ফলে জনমনে, বিশ্লেষকদের মধ্যে সংশয় দেখা দিয়েছে, ভীতি দেখা দিয়েছে- তালেবানরা প্রথম দফার সেই নিন্দিত শাসনে ফিরে যাবে না তো! আগের সেই সরকারের সময়ে বালিকা ও নারীদের শিক্ষা থেকে বঞ্চিত রাখা হয়েছিল। প্রকাশ্য জনজীবনের বাইরে রাখা হয়েছিল তাদেরকে।
শিক্ষামন্ত্রী আবদুল বাকি হাক্কানি বলেছেন, বর্তমানে যা টিকে আছে, আমাদেরকে সেখান থেকে যাত্রা শুরু করতে হবে। এখানে উল্লেখ্য, তালেবানরা সংস্কারের প্রতিশ্রুতি দিলেও সাম্প্রতিক সময়ে নারীদেরকে খেলাধুলা থেকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। গত কয়েক দিনে যেসব নারী অধিকারকর্মী সমঅধিকারের দাবিতে বিক্ষোভ করছিলেন, তাদের বিরুদ্ধে তারা সহিংসতার আশ্রয় নিয়েছে। এর মধ্যে রোববার শিক্ষামন্ত্রী আবদুল বাকি হাক্কানি বলেছেন, কোনো যুবতী বা নারী যদি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে চান তাহলে তাকে কিছু বিধিনিষেধ মেনে চলতে হবে। অবশ্যই তাকে ড্রেসকোড মেনে চলতে হবে। তিনি আরো বলেন, এক্ষেত্রে হিজাব হবে বাধ্যতামূলক। এর অর্থ বাধ্যতামূলকভাবে হেডস্কার্ভ অথবা মুখ ঢেকে রাখার পোশাক পরতে হবে কিনা তা তিনি নির্দিষ্ট করে বলেন নি। তিনি বলেছেন, লিঙ্গগত পৃথকীকরণ অবশ্যই মানতে হবে। তার ভাষায়, যুবক এবং যুবতীদেরকে আমরা অবশ্যই একসঙ্গে পড়াশোনা করতে দিতে পারি না। আমরা কো-এডুকেশন বা সহশিক্ষা অনুমোদন করতে পারি না। তিনি আরো বলেন, যুবতী বা নারী শিক্ষার্থীদের যেখানে সম্ভব নারী শিক্ষিকা দিয়ে পড়াশোনা করাতে হবে। আল্লাহর কাছে কৃতজ্ঞতা যে, আমাদের দেশে বিপুল সংখ্যক নারী শিক্ষিকা আছেন। তাদের সংখ্যা নিয়ে আমরা কোনোই সমস্যায় পড়বো না। এখন প্রচেষ্টা চালাতে হবে যুবতীদের শিক্ষা দেয়ার জন্য এসব নারী শিক্ষিকাকে খুঁজে বের করে তাদেরকে কাজে লাগানো।
শিক্ষার্থীদেরকে কি শিখানো হচ্ছে তাও পর্যালোচনা করা হবে। তিনি এ বিষয়ে বিস্তারিত কিছু বলেননি। তবে বলেছেন, তিনি চান আফগানিস্তানের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকে যেসব গ্রাজুয়েট বের হবেন, তারা যেন এ অঞ্চল এবং বিশ্বের অন্য অঞ্চলগুলোর গ্রাজুয়েটদের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারেন।
তালেবানরা তাদের আগের ক্ষমতার মেয়াদে দেশে গান এবং আর্ট’কে নিষিদ্ধ করেছিল। কিন্তু এবার এখন পর্যন্ত টেলিভিশন সচল আছে। সংবাদ ভিত্তিক টেলিভিশন চ্যানেলগুলোতে নিয়মিত নারী উপস্থাপিকাদের দেখা যাচ্ছে। তা নিয়ে তালেবানদের অনুভূতি স্বস্তির নয়। আফগানিস্তানের জনপ্রিয় টেলিভিশন টোলো নিউজকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তালেবান মুখপাত্র সৈয়দ জেকরুল্লাহ হাশমী বলেছেন, নারীদের উচিত সন্তান জন্ম দেয়া এবং তা লালন পালন করা। সরকারে নারীদের অংশগ্রহণের বিষয়টি প্রত্যাখ্যান না করলেও এই মুখপাত্র বলেছেন, মন্ত্রীপরিষদে নারী থাকার কোনো প্রয়োজনীয়তা নেই।
এ অবস্থায় উচ্চ শিক্ষার ক্ষেত্রে যে নতুন সিগন্যাল দেয়া হচ্ছে, তা প্রথম দফার তালেবান শাসনের থেকে কিছুটা পরিবর্তিত। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে একসঙ্গে নারী ও পুরুষদের শিক্ষার ব্যবস্থা ছিল না। নারীরা শিক্ষা নিতে পারতেন না। আর তো ড্রেস কোড!
গত ২০ বছরে বিশ্ববিদ্যালয় পড়–য়া বহু নারী শিক্ষার্থী ধর্মীয়, ব্যক্তিগত ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে হেডস্কার্ভ নিজের ইচ্ছামতো পরার সুযোগ ছিল। প্রাথমিক এবং মাধ্যমিক স্কুলগুলোতে বালক ও বালিকাদের আলাদাভাবে পড়ানো হতো। আলাদা শ্রেণিকক্ষ এবং তালেবান সমর্থিত ড্রেসকোড সাপোর্ট করে শনিবার একদল নারী কাবুলের রাস্তায় র্যালি করেছেন। এ সময় তারা ছিলেন পা থেকে মাথা পর্যন্ত কালো পোশাকে ঢাকা। আবদুল বাকি হাক্কানি বলেছেন, যেসব ক্ষেত্রে নারী শিক্ষিকা পর্যাপ্ত আকারে পাওয়া যাবে না, সেখানে বিশেষ ব্যবস্থা নিতে হবে। নারী ও পুরুষদের যাতে আলাদা করা থাকে এমন ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে। তিনি আরো বলেন, যখন আসলেই প্রয়োজন হবে তখন নারীদেরকে শিক্ষাদান করতে পারবেন পুরুষ শিক্ষকরা। তবে এক্ষেত্রে শরীয়া আইন অনুসরণ করতে হবে। শিক্ষার্থীদের পর্দা করতে হবে। আলাদা শ্রেণিকক্ষ না থাকলে, নারী ও পুরুষ শিক্ষার্থীদের আলাদা করতে শ্রেণিকক্ষের মাঝখানে পর্দা ব্যবহার করতে হবে। এক্ষেত্রে শিক্ষা দিতে হবে অনলাইন স্ট্রিমিং পদ্ধতিতে অথবা ক্লোজড সার্কিট টিভির মাধ্যমে।
পশ্চিমা সমর্থিত সরকারের পতন হওয়ার পর এরই মধ্যে অনেক স্থানে শ্রেণিকক্ষের মাঝে পর্দা ব্যবহার করে পুরুষ ও নারীদের আলাদা করা হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, এ সরকারে সব সদস্যই পুরুষ। মন্ত্রীপরিষদে কোনো নারীর স্থান নেই। তালেবানরা প্রথম দিকে মন্ত্রীপরিষদে নারীদের রাখার কথা বললেও, পরে জানানো হয়- তাদেরকে মন্ত্রীপরিষদে রাখা হবে না। তবে তাদের অংশগ্রহণ থাকবে। এরপর গুরুত্বপূর্ণ একজন তালেবান নেতা বলেন, নারীদের কাজ হলো সন্তান জন্ম দেয়া। মন্ত্রীপরিষদে তাদের ঠাঁই হবে না।
প্রায় ২০ বছর আগে আফগানিস্তানে প্রথম দফায় ক্ষমতায় ছিল তালেবানরা। এ সময় তারা যে শাসন ব্যবস্থা চালু করেছিল তা নিয়ে উদ্বেগ, উৎকণ্ঠা ছিল বিশ্বজুড়ে। এবার তারা ক্ষমতায় ফেরার আগে প্রতিশ্রুতি দেয়, তালেবানরা পাল্টে গেছে। তারা সংস্কার চায়। সরকারে সবার অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা হবে। কিন্তু দৃশ্যত, গত সপ্তাহে যে সরকার তারা ঘোষণা করেছে, তাতে অন্য দল বা মতের কোনো ব্যক্তিকে দেখা যায়নি। যাদেরকে দিয়ে অন্তর্বর্তী বা তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করা হয়েছে, তারা সব তালেবানদের সিনিয়র শীর্ষ নেতা। ফলে জনমনে, বিশ্লেষকদের মধ্যে সংশয় দেখা দিয়েছে, ভীতি দেখা দিয়েছে- তালেবানরা প্রথম দফার সেই নিন্দিত শাসনে ফিরে যাবে না তো! আগের সেই সরকারের সময়ে বালিকা ও নারীদের শিক্ষা থেকে বঞ্চিত রাখা হয়েছিল। প্রকাশ্য জনজীবনের বাইরে রাখা হয়েছিল তাদেরকে।
শিক্ষামন্ত্রী আবদুল বাকি হাক্কানি বলেছেন, বর্তমানে যা টিকে আছে, আমাদেরকে সেখান থেকে যাত্রা শুরু করতে হবে। এখানে উল্লেখ্য, তালেবানরা সংস্কারের প্রতিশ্রুতি দিলেও সাম্প্রতিক সময়ে নারীদেরকে খেলাধুলা থেকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। গত কয়েক দিনে যেসব নারী অধিকারকর্মী সমঅধিকারের দাবিতে বিক্ষোভ করছিলেন, তাদের বিরুদ্ধে তারা সহিংসতার আশ্রয় নিয়েছে। এর মধ্যে রোববার শিক্ষামন্ত্রী আবদুল বাকি হাক্কানি বলেছেন, কোনো যুবতী বা নারী যদি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে চান তাহলে তাকে কিছু বিধিনিষেধ মেনে চলতে হবে। অবশ্যই তাকে ড্রেসকোড মেনে চলতে হবে। তিনি আরো বলেন, এক্ষেত্রে হিজাব হবে বাধ্যতামূলক। এর অর্থ বাধ্যতামূলকভাবে হেডস্কার্ভ অথবা মুখ ঢেকে রাখার পোশাক পরতে হবে কিনা তা তিনি নির্দিষ্ট করে বলেন নি। তিনি বলেছেন, লিঙ্গগত পৃথকীকরণ অবশ্যই মানতে হবে। তার ভাষায়, যুবক এবং যুবতীদেরকে আমরা অবশ্যই একসঙ্গে পড়াশোনা করতে দিতে পারি না। আমরা কো-এডুকেশন বা সহশিক্ষা অনুমোদন করতে পারি না। তিনি আরো বলেন, যুবতী বা নারী শিক্ষার্থীদের যেখানে সম্ভব নারী শিক্ষিকা দিয়ে পড়াশোনা করাতে হবে। আল্লাহর কাছে কৃতজ্ঞতা যে, আমাদের দেশে বিপুল সংখ্যক নারী শিক্ষিকা আছেন। তাদের সংখ্যা নিয়ে আমরা কোনোই সমস্যায় পড়বো না। এখন প্রচেষ্টা চালাতে হবে যুবতীদের শিক্ষা দেয়ার জন্য এসব নারী শিক্ষিকাকে খুঁজে বের করে তাদেরকে কাজে লাগানো।
শিক্ষার্থীদেরকে কি শিখানো হচ্ছে তাও পর্যালোচনা করা হবে। তিনি এ বিষয়ে বিস্তারিত কিছু বলেননি। তবে বলেছেন, তিনি চান আফগানিস্তানের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকে যেসব গ্রাজুয়েট বের হবেন, তারা যেন এ অঞ্চল এবং বিশ্বের অন্য অঞ্চলগুলোর গ্রাজুয়েটদের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারেন।
তালেবানরা তাদের আগের ক্ষমতার মেয়াদে দেশে গান এবং আর্ট’কে নিষিদ্ধ করেছিল। কিন্তু এবার এখন পর্যন্ত টেলিভিশন সচল আছে। সংবাদ ভিত্তিক টেলিভিশন চ্যানেলগুলোতে নিয়মিত নারী উপস্থাপিকাদের দেখা যাচ্ছে। তা নিয়ে তালেবানদের অনুভূতি স্বস্তির নয়। আফগানিস্তানের জনপ্রিয় টেলিভিশন টোলো নিউজকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তালেবান মুখপাত্র সৈয়দ জেকরুল্লাহ হাশমী বলেছেন, নারীদের উচিত সন্তান জন্ম দেয়া এবং তা লালন পালন করা। সরকারে নারীদের অংশগ্রহণের বিষয়টি প্রত্যাখ্যান না করলেও এই মুখপাত্র বলেছেন, মন্ত্রীপরিষদে নারী থাকার কোনো প্রয়োজনীয়তা নেই।
এ অবস্থায় উচ্চ শিক্ষার ক্ষেত্রে যে নতুন সিগন্যাল দেয়া হচ্ছে, তা প্রথম দফার তালেবান শাসনের থেকে কিছুটা পরিবর্তিত। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে একসঙ্গে নারী ও পুরুষদের শিক্ষার ব্যবস্থা ছিল না। নারীরা শিক্ষা নিতে পারতেন না। আর তো ড্রেস কোড!
গত ২০ বছরে বিশ্ববিদ্যালয় পড়–য়া বহু নারী শিক্ষার্থী ধর্মীয়, ব্যক্তিগত ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে হেডস্কার্ভ নিজের ইচ্ছামতো পরার সুযোগ ছিল। প্রাথমিক এবং মাধ্যমিক স্কুলগুলোতে বালক ও বালিকাদের আলাদাভাবে পড়ানো হতো। আলাদা শ্রেণিকক্ষ এবং তালেবান সমর্থিত ড্রেসকোড সাপোর্ট করে শনিবার একদল নারী কাবুলের রাস্তায় র্যালি করেছেন। এ সময় তারা ছিলেন পা থেকে মাথা পর্যন্ত কালো পোশাকে ঢাকা। আবদুল বাকি হাক্কানি বলেছেন, যেসব ক্ষেত্রে নারী শিক্ষিকা পর্যাপ্ত আকারে পাওয়া যাবে না, সেখানে বিশেষ ব্যবস্থা নিতে হবে। নারী ও পুরুষদের যাতে আলাদা করা থাকে এমন ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে। তিনি আরো বলেন, যখন আসলেই প্রয়োজন হবে তখন নারীদেরকে শিক্ষাদান করতে পারবেন পুরুষ শিক্ষকরা। তবে এক্ষেত্রে শরীয়া আইন অনুসরণ করতে হবে। শিক্ষার্থীদের পর্দা করতে হবে। আলাদা শ্রেণিকক্ষ না থাকলে, নারী ও পুরুষ শিক্ষার্থীদের আলাদা করতে শ্রেণিকক্ষের মাঝখানে পর্দা ব্যবহার করতে হবে। এক্ষেত্রে শিক্ষা দিতে হবে অনলাইন স্ট্রিমিং পদ্ধতিতে অথবা ক্লোজড সার্কিট টিভির মাধ্যমে।
পশ্চিমা সমর্থিত সরকারের পতন হওয়ার পর এরই মধ্যে অনেক স্থানে শ্রেণিকক্ষের মাঝে পর্দা ব্যবহার করে পুরুষ ও নারীদের আলাদা করা হয়েছে।