প্রথম পাতা
আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ সম্মেলন
লোগো এবং ওয়েবসাইট উদ্বোধন করলেন সালমান এফ রহমান
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
১৩ সেপ্টেম্বর ২০২১, সোমবার, ৯:২৬ অপরাহ্ন
বাংলাদেশে বিনিয়োগ সম্ভাবনা তুলে ধরে আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে নভেম্বরে শুরু হতে যাচ্ছে দুই দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ সম্মেলন। আগামী ২৮ ও ২৯শে নভেম্বর বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) এই আয়োজনের সহযোগী হিসেবে থাকছে বিশ্ব ব্যাংক গ্রুপের ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স করপোরেশন আইএফসি। এ উপলক্ষে গতকাল আগারগাঁওয়ে বিডার সম্মেলন কক্ষে এক অনুষ্ঠানে ‘বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল ইনভেস্টমেন্ট সামিটের’ লোগো উন্মোচন ও ওয়েবসাইটের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান।
আয়োজকরা জানান, বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ গঠিত হওয়ার পর এই প্রথম দেশের মাটিতে এ ধরনের আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ সম্মেলন হতে যাচ্ছে। ২০২০ সালে এ সামিট হওয়ার কথা থাকলেও মহামারির কারণে তা পিছিয়ে যায়। তারা জানিয়েছেন, সম্মেলনের কিছু অংশ শারীরিক উপস্থিতিতেই হবে। বাকিটা হবে ভার্চ্যুয়ালি। তবে মহামারি পরিস্থিতির উন্নতি হলে রাজধানীর হোটেল র্যাডিসন ব্লুতে অনুষ্ঠেয় এ আয়োজনের পরিকল্পনায় পরিবর্তন আসতে পারে।
বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ সম্মেলন আয়োজনের জন্য বিডা’কে ধন্যবাদ জানিয়ে সালমান এফ রহমান বলেন, আমরা অনেকদিন থেকেই বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ সম্মেলন আয়োজন পরিকল্পনা করে আসছিলাম। কিন্তু বিশ্বব্যাপী কোভিট সংক্রমণের কারণে গত বছর তা করা সম্ভব হয়ে ওঠে নাই, তাই এ বছর ২৮-২৯শে নভেম্বর দুই দিনব্যাপী আমরা বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ সম্মেলন ২০২১ এর আয়োজন করতে যাচ্ছি। এ সম্মেলনের মূল উদ্দেশ্য হলো- বিশ্বব্যাপী ব্র্যান্ড বাংলাদেশের প্রচার ও প্রসার এবং প্রধানমন্ত্রীর দক্ষ নেতৃত্ব উন্নত বাংলাদেশ বিনির্মাণের জন্য সেক্টরভিত্তিক অধিক বৈদেশিক বিনিয়োগ আকর্ষণ করা।
লোগো উন্মোচন করে সালমান এফ রহমান বলেন, সম্প্রতি বিদেশের মাটিতে রোড শো ও অন্যান্য বিনিয়োগ বিষয়ক অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে যেটা বুঝতে পেরেছি, বাংলাদেশের অর্থনীতি যতটা এগিয়েছে, এখানে বিনিয়োগ পরিবেশের যতটা উন্নতি হয়েছে, সেই তুলনায় প্রচার হয়নি। এই সামিটের প্রথম উদ্দেশ্য থাকবে বিনিয়োগকারীদের মাঝে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের সক্ষমতা তুলে ধরা। এই সম্মেলনের দ্বিতীয় উদ্দেশ্য থাকবে বিদেশি, দেশি, প্রবাসী কিংবা দেশ-বিদেশি যৌথ বিনিয়োগ নিয়ে আসা। বাংলাদেশে গত কয়েক বছরে ব্যবসা বাণিজ্যের যেরকম অনুকূল পরিবেশ তৈরি হয়েছে সুযোগগুলো আমরা নিতে পারিনি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এ সম্মেলনের উদ্বোধন ঘোষণা করবেন।
সম্মেলনে কয়েকটি প্ল্যানারি সেশনের পাশাপাশি খাতভিত্তিক কারিগরি অধিবেশন হবে। সেখানে তথ্য প্রযুক্তি, তৈরি পোশাক, ইলেক্ট্রনিক্স অ্যান্ড ইলেক্ট্রিক শিল্প, কৃষি, চামড়া, ওষুধ শিল্প, স্বাস্থ্য, পরিবহনসহ মোট ১২টি খাত নিয়ে আলোচনা হবে।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান শেখ ইউসুফ হারুন বলেন, এখন আমাদের এগিয়ে যাওয়ার সময়, এখন বিনিয়োগ আকর্ষণের জন্য বিশ্বব্যাপী বাংলাদেশকে তুলে ধরার সময়, আমাদের ইপিজেডগুলো বিশ্বমানের বিনিয়োগের জন্য প্রস্তুত।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বিনিয়োগ বিকাশের জন্য, আমরা বিনিয়োগকারীদের জন্য বিশ্বমানের বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ তৈরি ও সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধি করেছি, যার ফলে বাংলাদেশ হয়ে উঠেছে অপার সম্ভাবনাময় লাভজনক বিনিয়োগের দেশ।
এফবিসিসিআই’র সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন বলেন, এই আসন্ন বিনিয়োগ সম্মেলনের মধ্যমে যৌথ ও বিদেশি বিনিয়োগ বহু অংশে বৃদ্ধি পাবে। যার ফলে একই সঙ্গে দেশি বিনিয়োগকারীরাও লাভবান হবেন।
বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম বলেন, বিশ্ব ব্যাংকের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান আইএফসি এ আয়োজনের অর্থায়ন করবে। বিডা সেখানে এক কোটি টাকার মতো খরচ করবে বলে প্রাথমিকভাবে আমরা চিন্তা করছি।
অনুষ্ঠানে পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ অথরিটির সিইও সুলতানা আফরোজ, বেপজার নির্বাহী চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল নজরুল ইসলাম, বাংলাদেশ, ভুটান ও নেপালে আইএফসির ভারপ্রাপ্ত কান্ট্রি ম্যানেজার নুজহাত আনোয়ার উপস্থিত ছিলেন।
আয়োজকরা জানান, বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ গঠিত হওয়ার পর এই প্রথম দেশের মাটিতে এ ধরনের আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ সম্মেলন হতে যাচ্ছে। ২০২০ সালে এ সামিট হওয়ার কথা থাকলেও মহামারির কারণে তা পিছিয়ে যায়। তারা জানিয়েছেন, সম্মেলনের কিছু অংশ শারীরিক উপস্থিতিতেই হবে। বাকিটা হবে ভার্চ্যুয়ালি। তবে মহামারি পরিস্থিতির উন্নতি হলে রাজধানীর হোটেল র্যাডিসন ব্লুতে অনুষ্ঠেয় এ আয়োজনের পরিকল্পনায় পরিবর্তন আসতে পারে।
বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ সম্মেলন আয়োজনের জন্য বিডা’কে ধন্যবাদ জানিয়ে সালমান এফ রহমান বলেন, আমরা অনেকদিন থেকেই বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ সম্মেলন আয়োজন পরিকল্পনা করে আসছিলাম। কিন্তু বিশ্বব্যাপী কোভিট সংক্রমণের কারণে গত বছর তা করা সম্ভব হয়ে ওঠে নাই, তাই এ বছর ২৮-২৯শে নভেম্বর দুই দিনব্যাপী আমরা বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ সম্মেলন ২০২১ এর আয়োজন করতে যাচ্ছি। এ সম্মেলনের মূল উদ্দেশ্য হলো- বিশ্বব্যাপী ব্র্যান্ড বাংলাদেশের প্রচার ও প্রসার এবং প্রধানমন্ত্রীর দক্ষ নেতৃত্ব উন্নত বাংলাদেশ বিনির্মাণের জন্য সেক্টরভিত্তিক অধিক বৈদেশিক বিনিয়োগ আকর্ষণ করা।
লোগো উন্মোচন করে সালমান এফ রহমান বলেন, সম্প্রতি বিদেশের মাটিতে রোড শো ও অন্যান্য বিনিয়োগ বিষয়ক অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে যেটা বুঝতে পেরেছি, বাংলাদেশের অর্থনীতি যতটা এগিয়েছে, এখানে বিনিয়োগ পরিবেশের যতটা উন্নতি হয়েছে, সেই তুলনায় প্রচার হয়নি। এই সামিটের প্রথম উদ্দেশ্য থাকবে বিনিয়োগকারীদের মাঝে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের সক্ষমতা তুলে ধরা। এই সম্মেলনের দ্বিতীয় উদ্দেশ্য থাকবে বিদেশি, দেশি, প্রবাসী কিংবা দেশ-বিদেশি যৌথ বিনিয়োগ নিয়ে আসা। বাংলাদেশে গত কয়েক বছরে ব্যবসা বাণিজ্যের যেরকম অনুকূল পরিবেশ তৈরি হয়েছে সুযোগগুলো আমরা নিতে পারিনি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এ সম্মেলনের উদ্বোধন ঘোষণা করবেন।
সম্মেলনে কয়েকটি প্ল্যানারি সেশনের পাশাপাশি খাতভিত্তিক কারিগরি অধিবেশন হবে। সেখানে তথ্য প্রযুক্তি, তৈরি পোশাক, ইলেক্ট্রনিক্স অ্যান্ড ইলেক্ট্রিক শিল্প, কৃষি, চামড়া, ওষুধ শিল্প, স্বাস্থ্য, পরিবহনসহ মোট ১২টি খাত নিয়ে আলোচনা হবে।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান শেখ ইউসুফ হারুন বলেন, এখন আমাদের এগিয়ে যাওয়ার সময়, এখন বিনিয়োগ আকর্ষণের জন্য বিশ্বব্যাপী বাংলাদেশকে তুলে ধরার সময়, আমাদের ইপিজেডগুলো বিশ্বমানের বিনিয়োগের জন্য প্রস্তুত।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বিনিয়োগ বিকাশের জন্য, আমরা বিনিয়োগকারীদের জন্য বিশ্বমানের বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ তৈরি ও সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধি করেছি, যার ফলে বাংলাদেশ হয়ে উঠেছে অপার সম্ভাবনাময় লাভজনক বিনিয়োগের দেশ।
এফবিসিসিআই’র সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন বলেন, এই আসন্ন বিনিয়োগ সম্মেলনের মধ্যমে যৌথ ও বিদেশি বিনিয়োগ বহু অংশে বৃদ্ধি পাবে। যার ফলে একই সঙ্গে দেশি বিনিয়োগকারীরাও লাভবান হবেন।
বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম বলেন, বিশ্ব ব্যাংকের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান আইএফসি এ আয়োজনের অর্থায়ন করবে। বিডা সেখানে এক কোটি টাকার মতো খরচ করবে বলে প্রাথমিকভাবে আমরা চিন্তা করছি।
অনুষ্ঠানে পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ অথরিটির সিইও সুলতানা আফরোজ, বেপজার নির্বাহী চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল নজরুল ইসলাম, বাংলাদেশ, ভুটান ও নেপালে আইএফসির ভারপ্রাপ্ত কান্ট্রি ম্যানেজার নুজহাত আনোয়ার উপস্থিত ছিলেন।