অনলাইন
আফগান মাটিতে অন্য দেশের বিরুদ্ধে চক্রান্ত নয়: জাতিসংঘে ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
৩১ আগস্ট ২০২১, মঙ্গলবার, ২:১১ অপরাহ্ন
আফগানিস্তানের মাটি যাতে অন্য দেশের বিরুদ্ধে ব্যবহার করা না হয় জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে নাম না করেই তালেবান ও পাকিস্তানকে এমনই বার্তা দিয়েছে ভারত। ভারতের পক্ষ থেকে নিরাপত্তা পরিষদের ওই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা। তিনি বলেন, 'আফগানিস্তানের মাটি ব্যবহার করে যাতে কোনভাবে অন্য দেশের বিরুদ্ধে চক্রান্ত না করা হয় বা চক্রান্তকারী জঙ্গিদেরকে আশ্রয়, আর্থিক সাহায্য বা প্রশিক্ষণ না দেওয়া হয়।'
হিন্দুস্তান টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়- ভারতের সভাপতিত্বে নিরাপত্তা পরিষদে পাশ হওয়া শেষ রেজুলেশনে ওই বক্তব্যের উল্লেখ ছিল। পরিষদের ১৫ সদস্যের মধ্যে চীন, রাশিয়া বাদে সকলেই রেজুলেশনটির পক্ষে ভোট দিয়েছে।
উল্লেখ্য, প্রস্তাবনায় বলা আছে যে তালেবান যাতে যুক্তরাষ্ট্রের সেনা প্রত্যাহারের পরও ইচ্ছুক আফগান এবং বিদেশি নাগরিকদের আফগানিস্তান ছাড়ার অনুমতি দেয়। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে রেজুলেশনটি পাশ করানোর পর হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা বলেন, 'এটি (রেজুলেশন) জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ ১২৬৭ দ্বারা মনোনীত ঝুঁকিপূর্ণ ব্যক্তি এবং সত্তাগুলোকে চিহ্নিত করে। এটি ভারতের জন্য সরাসরি গুরুত্বপূর্ণ। প্রস্তাবটি মানবাধিকার, বিশেষ করে আফগান নারী, শিশু এবং সংখ্যালঘুদের সমুন্নত রাখার পাশাপাশি অন্তর্ভুক্তিমূলক আলোচনার মাধ্যমে সমস্যার নিষ্পত্তি এবং আফগানিস্তানে মানবিক সহায়তার গুরুত্বকেও স্বীকৃতি দেয়।'
ভারতের তরফে আফগানিস্তানের বর্তমান পরিস্থিতির উপর যে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে তা বোঝাতে জানানো হয় যে গত একমাসে ভারতের সভাপতিত্বে পরিষদে আফগানিস্তানের বিষয়ে তিনবার বিবৃতি প্রকাশ করা হয়েছে।
হিন্দুস্তান টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়- ভারতের সভাপতিত্বে নিরাপত্তা পরিষদে পাশ হওয়া শেষ রেজুলেশনে ওই বক্তব্যের উল্লেখ ছিল। পরিষদের ১৫ সদস্যের মধ্যে চীন, রাশিয়া বাদে সকলেই রেজুলেশনটির পক্ষে ভোট দিয়েছে।
উল্লেখ্য, প্রস্তাবনায় বলা আছে যে তালেবান যাতে যুক্তরাষ্ট্রের সেনা প্রত্যাহারের পরও ইচ্ছুক আফগান এবং বিদেশি নাগরিকদের আফগানিস্তান ছাড়ার অনুমতি দেয়। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে রেজুলেশনটি পাশ করানোর পর হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা বলেন, 'এটি (রেজুলেশন) জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ ১২৬৭ দ্বারা মনোনীত ঝুঁকিপূর্ণ ব্যক্তি এবং সত্তাগুলোকে চিহ্নিত করে। এটি ভারতের জন্য সরাসরি গুরুত্বপূর্ণ। প্রস্তাবটি মানবাধিকার, বিশেষ করে আফগান নারী, শিশু এবং সংখ্যালঘুদের সমুন্নত রাখার পাশাপাশি অন্তর্ভুক্তিমূলক আলোচনার মাধ্যমে সমস্যার নিষ্পত্তি এবং আফগানিস্তানে মানবিক সহায়তার গুরুত্বকেও স্বীকৃতি দেয়।'
ভারতের তরফে আফগানিস্তানের বর্তমান পরিস্থিতির উপর যে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে তা বোঝাতে জানানো হয় যে গত একমাসে ভারতের সভাপতিত্বে পরিষদে আফগানিস্তানের বিষয়ে তিনবার বিবৃতি প্রকাশ করা হয়েছে।