বাংলারজমিন
যমুনা-ধলেশ্বরীসহ সকল নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত
ভূঞাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
১৮ আগস্ট ২০২১, বুধবার, ১:২৫ অপরাহ্ন

টাঙ্গাইলে যমুনা-ধলেশ্বরীসহ সকল নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। এতে করে চরাঞ্চলের নিচু এলাকায় পানি প্রবেশ করতে শুরু করেছে। ক্ষতি হচ্ছে বিভিন্ন ফসলের। পানিবন্দি হয়ে পড়ছে লোকজন। ব্যাপক ভাঙন দেখা দিয়েছে নদী তীরবর্তী টাঙ্গাইল সদর, ভূঞাপুর, কালিহাতী, নাগরপুরের বিভিন্ন এলাকায়।
টাঙ্গাইল পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা যায়, গেলো ২৪ ঘন্টায় যমুনা নদীর পানি ২৩ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপদসীমার ১০৬ সেন্টিমিটার নীচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এছাড়াও ধলেশ্বরীর নদীর পানি ২৬ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপদসীমার ৭৪ সেন্টিমিটার নীচ দিয়ে, পুংলী নদীর পানি ২৫ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপদসীমার ৫৬ সেন্টিমিটার নীচ দিয়ে এবং বংশাই নদীর পানি ৪ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপদসীমার ১০২ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
সরজমিনে দেখা গেছে, যমুনাসহ সকল নদনদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় বিভিন্ন ফসলের ক্ষতি হচ্ছে। এছাড়াও নীচু এলাকায় বন্যার পানি প্রবেশ করায় পানিবন্দি হয়ে পড়ছে লোকজন। গবাদি পশু নিয়ে অনেকটা দুশ্চিন্তায় দিন কাটছে তাদের। পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় নদী তীরবর্তী টাঙ্গাইল সদর, ভূঞাপুর, কালিহাতী, নাগরপুরের বিভিন্ন এলাকায় ভাঙনও অব্যাহত রয়েছে। বসতভিটা হারিয়ে অনেকটা মানবেতর জীবন যাপন করছে ভাঙনকবলিত লোকজন।
টাঙ্গাইল পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকোশলী মো.সিরাজুল ইসলাম জানিয়েছেন, উজানের ঢলের কারনে আরো কয়েকদিন পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকবে। তবে বড় ধরনের কোন বন্যার আশঙ্কা নেই। আর কবলিত এলাকায় জিও ব্যাগ ফেলা হচ্ছে।
টাঙ্গাইল পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা যায়, গেলো ২৪ ঘন্টায় যমুনা নদীর পানি ২৩ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপদসীমার ১০৬ সেন্টিমিটার নীচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এছাড়াও ধলেশ্বরীর নদীর পানি ২৬ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপদসীমার ৭৪ সেন্টিমিটার নীচ দিয়ে, পুংলী নদীর পানি ২৫ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপদসীমার ৫৬ সেন্টিমিটার নীচ দিয়ে এবং বংশাই নদীর পানি ৪ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপদসীমার ১০২ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
সরজমিনে দেখা গেছে, যমুনাসহ সকল নদনদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় বিভিন্ন ফসলের ক্ষতি হচ্ছে। এছাড়াও নীচু এলাকায় বন্যার পানি প্রবেশ করায় পানিবন্দি হয়ে পড়ছে লোকজন। গবাদি পশু নিয়ে অনেকটা দুশ্চিন্তায় দিন কাটছে তাদের। পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় নদী তীরবর্তী টাঙ্গাইল সদর, ভূঞাপুর, কালিহাতী, নাগরপুরের বিভিন্ন এলাকায় ভাঙনও অব্যাহত রয়েছে। বসতভিটা হারিয়ে অনেকটা মানবেতর জীবন যাপন করছে ভাঙনকবলিত লোকজন।
টাঙ্গাইল পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকোশলী মো.সিরাজুল ইসলাম জানিয়েছেন, উজানের ঢলের কারনে আরো কয়েকদিন পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকবে। তবে বড় ধরনের কোন বন্যার আশঙ্কা নেই। আর কবলিত এলাকায় জিও ব্যাগ ফেলা হচ্ছে।