শেষের পাতা
খুলনার রূপসায় মন্দির ভাঙচুর মামলায় ১১ জন গ্রেপ্তার
স্টাফ রিপোর্টার, খুলনা থেকে
২০২১-০৮-১০
খুলনার রূপসা উপজেলার শিয়ালি গ্রামে একাধিক মন্দির এবং স্থানীয় হিন্দুদের কিছু দোকান ভাঙচুরের ঘটনায় গ্রেপ্তারকৃত ১১ জনকে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। হামলার ঘটনাটি ঘটেছে গত শনিবার বিকালে উপজেলার শিয়ালি গ্রামে।
এদিকে ভাঙচুরের শিকার মন্দির, বাড়ি ও ক্ষতিগ্রস্ত দোকানপাট পরিদর্শন করেছেন খুলনা-৪ আসনের সংসদ সদস্য আবদুস সালাম মুর্শেদী ও ভারতীয় সহকারী হাইকমিশনার রাজেশ কুমার রাইনা। এ সময় সংসদ সদস্য জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তার এবং ক্ষতিগ্রস্ত মন্দির দ্রুত পুনর্নির্মাণের আশ্বাস দেন।
রূপসা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সরদার মোশাররফ হোসেন বলেন, এ ঘটনায় উপজেলা পূজা উদ্যাপন পরিষদের সভাপতি শক্তিপদ মণ্ডল বাদী হয়ে ২৫ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত ১৫০ থেকে ২০০ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেছেন। এ মামলার এজাহারনামীয় ৯ জনসহ ১০ জনকে গ্রেপ্তার করে গত রোববার দুপুরে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। গতকাল একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এখন এলাকার পরিস্থিতি শান্ত। তবুও অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রেখেছি।
রূপসা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রুবাইয়া তাছনিম বলেন, গত শুক্রবার সন্ধ্যায় মসজিদে নামাজ চলার সময় হিন্দু সম্প্রদায়ের সদস্যরা ‘গান-বাজনা’ করছিলেন, এ অভিযোগে দুইপক্ষের মধ্যে বাদানুবাদ হয়; যেটাকে তারা ‘ভুল বোঝাবুঝি’ বলে বর্ণনা করছেন।
রূপসা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রুবাইয়া তাছনিম বলেন, ওই দ্বন্দ্বের সমাধান সেদিনই হয়ে গিয়েছিল এবং ওইদিনের ঘটনার সঙ্গে গত শনিবারের হামলার সম্পর্ক নেই। তিনি আরও বলেন, গত শুক্রবারের ঘটনার পর পরই প্রশাসন ও পুলিশের কর্মকর্তাদের নিয়ে তিনি স্থানীয় হিন্দু ও মুসলিম সম্প্রদায়ের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। আমরা জেলা প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্মকর্তারা সঙ্গে সঙ্গে সেখানে যাই এবং স্থানীয়দের সঙ্গে বৈঠক করে দ্বন্দ্বের মিটমাট করি। এরপরে মামলা দায়ের হয়েছে। পুলিশ আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।
এদিকে ভাঙচুরের শিকার মন্দির, বাড়ি ও ক্ষতিগ্রস্ত দোকানপাট পরিদর্শন করেছেন খুলনা-৪ আসনের সংসদ সদস্য আবদুস সালাম মুর্শেদী ও ভারতীয় সহকারী হাইকমিশনার রাজেশ কুমার রাইনা। এ সময় সংসদ সদস্য জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তার এবং ক্ষতিগ্রস্ত মন্দির দ্রুত পুনর্নির্মাণের আশ্বাস দেন।
রূপসা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সরদার মোশাররফ হোসেন বলেন, এ ঘটনায় উপজেলা পূজা উদ্যাপন পরিষদের সভাপতি শক্তিপদ মণ্ডল বাদী হয়ে ২৫ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত ১৫০ থেকে ২০০ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেছেন। এ মামলার এজাহারনামীয় ৯ জনসহ ১০ জনকে গ্রেপ্তার করে গত রোববার দুপুরে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। গতকাল একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এখন এলাকার পরিস্থিতি শান্ত। তবুও অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রেখেছি।
রূপসা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রুবাইয়া তাছনিম বলেন, গত শুক্রবার সন্ধ্যায় মসজিদে নামাজ চলার সময় হিন্দু সম্প্রদায়ের সদস্যরা ‘গান-বাজনা’ করছিলেন, এ অভিযোগে দুইপক্ষের মধ্যে বাদানুবাদ হয়; যেটাকে তারা ‘ভুল বোঝাবুঝি’ বলে বর্ণনা করছেন।
রূপসা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রুবাইয়া তাছনিম বলেন, ওই দ্বন্দ্বের সমাধান সেদিনই হয়ে গিয়েছিল এবং ওইদিনের ঘটনার সঙ্গে গত শনিবারের হামলার সম্পর্ক নেই। তিনি আরও বলেন, গত শুক্রবারের ঘটনার পর পরই প্রশাসন ও পুলিশের কর্মকর্তাদের নিয়ে তিনি স্থানীয় হিন্দু ও মুসলিম সম্প্রদায়ের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। আমরা জেলা প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্মকর্তারা সঙ্গে সঙ্গে সেখানে যাই এবং স্থানীয়দের সঙ্গে বৈঠক করে দ্বন্দ্বের মিটমাট করি। এরপরে মামলা দায়ের হয়েছে। পুলিশ আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।