বিশ্বজমিন
ইন্দোনেশিয়ায় কোভিডে মৃতের সংখ্যা এক লাখ ছাড়িয়েছে
মানবজমিন ডেস্ক
৪ আগস্ট ২০২১, বুধবার, ৮:২৫ অপরাহ্ন
কোভিডে ইন্দোনেশিয়ায় মৃতের সংখ্যা এক লাখ ছাড়িয়েছে। বুধবার এ তথ্য দিয়েছে দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। বর্তমানে ইন্দোনেশিয়া ভয়াবহ কোভিড সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। বিশ্বের প্রতি ৫ মৃত্যুর একটিই হচ্ছে ইন্দোনেশিয়ায়। কোভিডের ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের কারণে বিপর্যস্ত হয়ে আছে দেশটির চিকিৎসা ব্যবস্থা। এরইমধ্যে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা। এশিয়া মহাদেশের নতুন এপিসেন্টার হয়ে উঠেছে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশটি।
বুধবার ইন্দোনেশিয়ায় নতুন করে কোভিডে মৃত্যু হয় ১ হাজার ৭৪৭ জনের। এতে দেশটিতে মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৬৩৬ জনে। যদিও বিশেষজ্ঞরা ধারণা করছেন, কোভিডে আসল মৃত্যু এ সংখ্যার থেকে অনেক বেশি। পাদাঙের আন্দালাস বিশ্ববিদ্যালয়ের মহামারি বিশেষজ্ঞ দেফ্রিম্যান জাফরি বলেন, ইন্দোনেশিয়ার উচিত কোভিডে মৃত্যু নিয়ে ভালোভাবে জরিপ করা। একইসঙ্গে হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসার অভাবে যেসব মানুষের মৃত্যু হয়েছে তাও তদন্ত করতে হবে।
গত মে মাসের শেষদিকে ইন্দোনেশিয়ায় কোভিডে মৃতের সংখ্যা ছিল ৫০ হাজারের কাছাকাছি। তবে গত দুই মাসে এই সংখ্যা দুইগুন হয়েছে। বর্তমানে মৃতের সংখ্যার দিক দিয়ে বিশ্বে ১২তম স্থানে রয়েছে ইন্দোনেশিয়া।
জানুয়ারি মাসে ভ্যাকসিন কার্যক্রম চালু করলেও নাগরিকদের পর্যাপ্ত ভ্যাকসিন দিতে পারেনি দেশটি। এখন পর্যন্ত মাত্র ১১ শতাংশ মানুষ ভ্যাকসিন পেয়েছে ইন্দোনেশিয়ায়।
বুধবার ইন্দোনেশিয়ায় নতুন করে কোভিডে মৃত্যু হয় ১ হাজার ৭৪৭ জনের। এতে দেশটিতে মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৬৩৬ জনে। যদিও বিশেষজ্ঞরা ধারণা করছেন, কোভিডে আসল মৃত্যু এ সংখ্যার থেকে অনেক বেশি। পাদাঙের আন্দালাস বিশ্ববিদ্যালয়ের মহামারি বিশেষজ্ঞ দেফ্রিম্যান জাফরি বলেন, ইন্দোনেশিয়ার উচিত কোভিডে মৃত্যু নিয়ে ভালোভাবে জরিপ করা। একইসঙ্গে হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসার অভাবে যেসব মানুষের মৃত্যু হয়েছে তাও তদন্ত করতে হবে।
গত মে মাসের শেষদিকে ইন্দোনেশিয়ায় কোভিডে মৃতের সংখ্যা ছিল ৫০ হাজারের কাছাকাছি। তবে গত দুই মাসে এই সংখ্যা দুইগুন হয়েছে। বর্তমানে মৃতের সংখ্যার দিক দিয়ে বিশ্বে ১২তম স্থানে রয়েছে ইন্দোনেশিয়া।
জানুয়ারি মাসে ভ্যাকসিন কার্যক্রম চালু করলেও নাগরিকদের পর্যাপ্ত ভ্যাকসিন দিতে পারেনি দেশটি। এখন পর্যন্ত মাত্র ১১ শতাংশ মানুষ ভ্যাকসিন পেয়েছে ইন্দোনেশিয়ায়।