বাংলারজমিন
মোরেলগঞ্জে ঝুঁকিপূর্ণ উপজেলা ভবন
মোরেলগঞ্জ (বাগেরহাট) প্রতিনিধি
৫ আগস্ট ২০২১, বৃহস্পতিবার, ৭:১৮ অপরাহ্ন
বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে স্বাধীনতা-পরবর্তী উপজেলার প্রশাসনিক এলাকায় একাধিক ঝুঁকিপূর্ণ ভবন পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে আছে। এই ভবনগুলোর দেয়াল প্রতিনিয়ত ধসে পড়ছে। অতিরিক্ত ঝুঁকিপূর্ণ ভবনগুলো দ্রুত অপসারণ করা না হলে বড় দুর্ঘটনা ঘটার আশঙ্কা রয়েছে।
উপজেলা পরিষদ চত্বরে প্রবেশের মুখেই পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে আছে এককালের উপজেলা প্রশাসনের ব্যবহৃত পরিত্যক্ত একাধিক ভবন। ভবনগুলোর দরজা জানালা কালক্রমে বেহাত হয়ে গেছে। প্রতিটি ভবনের প্রাচীর, ছাদও ভেঙে পড়েছে। পলেস্তারাও নেই। এ ভবনগুলো অনেক আগেই পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। এরমধ্যে রয়েছে সাবেক উপজেলা প্রশাসনিক ভবন, পরিত্যক্ত টিডিডিসি হল, দুটি খাদ্য গুদাম। একই চত্বরে রয়েছে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন (বিএডিসি) ভবন। যে কোনো মুহূর্তে ভেঙে পড়ার আশঙ্কায় পথচারীরাও ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করে। উপজেলা প্রশাসনের প্রধান সড়কের পাশের এসব পরিত্যক্ত ভবনের ভেতরের দুর্গন্ধে পথচারীদের নাক চেপে ধরে চলতে হয়। রোদ-বৃষ্টিতে অনেক পথচারী এসব ঝুঁঁকিপূর্ণ ভবনের নিচে স্থান নেয়। আবার প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে ঢুকে পড়ে। গরু-ছাগলও স্থান নেয়।
উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মোজাম্মেল হক মোজাম, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ফাহিমা খানম বলেন, অত্যধিক ঝুঁঁকিপূর্ণ ভবনগুলো অপসারণে উপজেলা পরিষদের বিভিন্ন সভায় বারবার উত্থাপিত হয়েছে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. জাহাঙ্গীর আলম জানান, উপজেলা চত্বরের অতি ঝুঁঁকিপূর্ণ পরিত্যক্ত ভবনগুলোর অপসারণের জটিলতা নিরসন করে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
উপজেলা পরিষদ চত্বরে প্রবেশের মুখেই পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে আছে এককালের উপজেলা প্রশাসনের ব্যবহৃত পরিত্যক্ত একাধিক ভবন। ভবনগুলোর দরজা জানালা কালক্রমে বেহাত হয়ে গেছে। প্রতিটি ভবনের প্রাচীর, ছাদও ভেঙে পড়েছে। পলেস্তারাও নেই। এ ভবনগুলো অনেক আগেই পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। এরমধ্যে রয়েছে সাবেক উপজেলা প্রশাসনিক ভবন, পরিত্যক্ত টিডিডিসি হল, দুটি খাদ্য গুদাম। একই চত্বরে রয়েছে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন (বিএডিসি) ভবন। যে কোনো মুহূর্তে ভেঙে পড়ার আশঙ্কায় পথচারীরাও ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করে। উপজেলা প্রশাসনের প্রধান সড়কের পাশের এসব পরিত্যক্ত ভবনের ভেতরের দুর্গন্ধে পথচারীদের নাক চেপে ধরে চলতে হয়। রোদ-বৃষ্টিতে অনেক পথচারী এসব ঝুঁঁকিপূর্ণ ভবনের নিচে স্থান নেয়। আবার প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে ঢুকে পড়ে। গরু-ছাগলও স্থান নেয়।
উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মোজাম্মেল হক মোজাম, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ফাহিমা খানম বলেন, অত্যধিক ঝুঁঁকিপূর্ণ ভবনগুলো অপসারণে উপজেলা পরিষদের বিভিন্ন সভায় বারবার উত্থাপিত হয়েছে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. জাহাঙ্গীর আলম জানান, উপজেলা চত্বরের অতি ঝুঁঁকিপূর্ণ পরিত্যক্ত ভবনগুলোর অপসারণের জটিলতা নিরসন করে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।