বাংলারজমিন
ধরলায় বড়শিতে ধরা পড়ল ১৬ কেজির কাতল
স্টাফ রিপোর্টার, কুড়িগ্রাম থেকে
৪ আগস্ট ২০২১, বুধবার, ২:৪৭ অপরাহ্ন
কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার পাঁচগাছী ইউনিয়নের কদমতলা গ্রামে এক যুবকের বড়শিতে ধরা পড়ল ১৬ কেজি ওজনের কাতল মাছ। প্রায় সাড়ে ৩ ঘন্টাব্যাপী লড়াইয়ের পর কাতল মাছটিকে নদী থেকে তীরে তোলা সম্ভব হয়। পরে মাছটিকে কেটে পারিবারিকভাবে ভাগবাটোয়ারার করা হয় বলে জানা গেছে।
স্থানীয়রা জানায়, ওই ইউনিয়নের সিতাইঝাড় ব্যাপারী পাড়া গ্রামের বাসিন্দা মামুন ব্যাপারী মামুন (৩৫) তার বড়শিতে মাছটিকে গেঁথে ফেলে। সে পাঁছগাছী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আমির হোসেন ব্যাপারীর দ্বিতীয় পুত্র।
বড়শির মালিক মামুন ব্যাপারী মামুন (৩৫) জানান, মঙ্গলবার (৩জুলাই) দুপুর ২টার দিকে ধরলা নদীতে ৯টি বড়শি ফেলি। এসময় আমার প্রতিবেশী আতিকুল, সফিকুল ও সাজু সঙ্গে ছিল। বড়শি ফেলে সবাই গল্প-গুজব করছিলাম। এসময় রাত সাড়ে ১২টার দিকে একটি বড়শিতে বড় মাছ আটকা পরেছে বলে বুঝতে পারি। পরে সেই মাছ তোলার চেষ্টা করলে, বড় আকারের মাছটি বড়শি কেটে রেড়িয়ে যাওয়ার জন্য ছুটাছুটি করতে তাকে। এসময় প্রায় সাড়ে ৩ ঘন্টা মাছে-মানুষে যুদ্ধের পর বুধবার (৪জুলাই) ভোর ৪টার দিকে বন্ধুদের সহযোগিতায় মাছটিকে নদী থেকে উপরে তুলতে সমর্থ হই। পরে দেখি সেটি কাতল মাছ। ওজন মেপে দেখা হয় প্রায় ১৬ কেজি।
প্রতিবেশী আতিকুল জানায়, পেশায় কৃষি ব্যবসায়ী মামুন গ্রামের বাড়ীতেই থাকে। রাত জেগে বড়শিতে মাছ ধরা তার নেশা। আমরাও মাঝে মধ্যে বড়শি নিয়ে আসি। আজ তাকে আমরা সঙ্গ দিচ্ছিলাম। হঠাৎ এতবড় মাছ বড়শিতে আটকা পরতে দেখে আমরা হতভম্ব হয়ে পরি। পাঁছগাছী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি আমির হোসেন ব্যাপারী জানান, আমার দ্বিতীয় ছেলে মামুন প্রায় ১৬ কেজি ওজনের একটি কাতল মাছ বড়শিতে আটক করে। পরে আমরা তিনভাই মিলে মাছটি কেটে ভাগবাটোয়ারা করে নেই।
এ ব্যাপারে জেলা মৎস কর্মকর্তা কালিপদ রায় জানান, ধরলা নদীতে ১৬ কেজি ওজনের একটি কাতল মাছ মামুন নামে এক যুবকের বড়শিতে আটকা পরেছে বলে জেনেছি। এর আগে এই সাইজের কাতল মাছ বড়শিতে তোলা হয়েছে কিনা আমার জানা নেই। বর্তমান বাজারমূল্য হিসেবে মাছটির বিক্রি মূল্য ১৬ হাজার টাকা হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
স্থানীয়রা জানায়, ওই ইউনিয়নের সিতাইঝাড় ব্যাপারী পাড়া গ্রামের বাসিন্দা মামুন ব্যাপারী মামুন (৩৫) তার বড়শিতে মাছটিকে গেঁথে ফেলে। সে পাঁছগাছী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আমির হোসেন ব্যাপারীর দ্বিতীয় পুত্র।
বড়শির মালিক মামুন ব্যাপারী মামুন (৩৫) জানান, মঙ্গলবার (৩জুলাই) দুপুর ২টার দিকে ধরলা নদীতে ৯টি বড়শি ফেলি। এসময় আমার প্রতিবেশী আতিকুল, সফিকুল ও সাজু সঙ্গে ছিল। বড়শি ফেলে সবাই গল্প-গুজব করছিলাম। এসময় রাত সাড়ে ১২টার দিকে একটি বড়শিতে বড় মাছ আটকা পরেছে বলে বুঝতে পারি। পরে সেই মাছ তোলার চেষ্টা করলে, বড় আকারের মাছটি বড়শি কেটে রেড়িয়ে যাওয়ার জন্য ছুটাছুটি করতে তাকে। এসময় প্রায় সাড়ে ৩ ঘন্টা মাছে-মানুষে যুদ্ধের পর বুধবার (৪জুলাই) ভোর ৪টার দিকে বন্ধুদের সহযোগিতায় মাছটিকে নদী থেকে উপরে তুলতে সমর্থ হই। পরে দেখি সেটি কাতল মাছ। ওজন মেপে দেখা হয় প্রায় ১৬ কেজি।
প্রতিবেশী আতিকুল জানায়, পেশায় কৃষি ব্যবসায়ী মামুন গ্রামের বাড়ীতেই থাকে। রাত জেগে বড়শিতে মাছ ধরা তার নেশা। আমরাও মাঝে মধ্যে বড়শি নিয়ে আসি। আজ তাকে আমরা সঙ্গ দিচ্ছিলাম। হঠাৎ এতবড় মাছ বড়শিতে আটকা পরতে দেখে আমরা হতভম্ব হয়ে পরি। পাঁছগাছী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি আমির হোসেন ব্যাপারী জানান, আমার দ্বিতীয় ছেলে মামুন প্রায় ১৬ কেজি ওজনের একটি কাতল মাছ বড়শিতে আটক করে। পরে আমরা তিনভাই মিলে মাছটি কেটে ভাগবাটোয়ারা করে নেই।
এ ব্যাপারে জেলা মৎস কর্মকর্তা কালিপদ রায় জানান, ধরলা নদীতে ১৬ কেজি ওজনের একটি কাতল মাছ মামুন নামে এক যুবকের বড়শিতে আটকা পরেছে বলে জেনেছি। এর আগে এই সাইজের কাতল মাছ বড়শিতে তোলা হয়েছে কিনা আমার জানা নেই। বর্তমান বাজারমূল্য হিসেবে মাছটির বিক্রি মূল্য ১৬ হাজার টাকা হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।