খেলা
টোকিও অলিম্পিক
ফাইনালে ব্রাজিল
স্পোর্টস ডেস্ক
৩ আগস্ট ২০২১, মঙ্গলবার, ৪:৪৪ অপরাহ্ন
ফেভারিট হয়েই টোকিও অলিম্পিক শুরু করে ব্রাজিল। গোটা আসরে বড় কোনো পরীক্ষায়ও পড়তে হয়নি ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নদের। তবে সেমিফাইনালে মেক্সিকোর সামনে খেই হারিয়ে ফেলে সেলেকাওরা। অবশেষে টাইব্রেকারে জিতে অলিম্পিকের ফাইনালে পৌঁছেছে দানি আলভেসের দল। ৪-১ গোলের ব্যবধানে মেক্সিকোকে হারিয়ে টানা তৃতীয়বারের মতো গ্রেটেস্ট শো অন আর্থের ফাইনালে ব্রাজিল।
২০১২ সালে লন্ডন অলিম্পিকের ফাইনালে মেক্সিকোর কাছে হেরে স্বর্ণ জিততে পারেনি ব্রাজিল। এবার পুরনো হিসেব মেটালো গতবারের চ্যাম্পিয়নরা।
অলিম্পিকে বরাবরই কঠিন দল মেক্সিকো। সেটার প্রমাণও মিলেছে আজ মাঠে। জাপানের কাসিমা স্টেডিয়ামে ফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে মেক্সিকোর শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বীতার মোকাবেলা করতে হয়েছে ব্রাজিলকে।
গোটা ম্যাচে ৫৬ শতাংশ বল দখলে ছিল ব্রাজিলের। গোলের উদ্দেশ্যে ১১টি শট নেয় তারা, যার লক্ষ্যে ছিল ৬টি শট। অপরদিকে ৪৪ শতাংশ বল দখলে রেখে ৮টি শটের ৩টি লক্ষ্যে রাখে মেক্সিকো।
সেয়ানে-সেয়ানে লড়াইয়ে গোলশূন্য ড্রয়ে নির্ধারিত সময় শেষ হয়। অতিরিক্ত সময়েও নিষ্পত্তি না হলে ম্যাচ গড়ায় টাইব্রেকারে। পেনাল্টি শুট আউটে ব্রাজিলের এক তরফা দাপট দেখা যায়।
টাইব্রেকারে ব্রাজিলের প্রথম চার শটের সবকটি থেকে গোল এসেছে। কিন্তু মেক্সিকোর নেয়া প্রথম দুই শটই ব্যর্থ হয়।
ব্রাজিলের হয়ে প্রথম শট নেন অধিনায়ক দানি আলভেস। ঝাঁপিয়ে পড়ে বলে হাত ছোঁয়ালেও প্রতিহত করতে পারেননি মেক্সিকোর অভিজ্ঞ গোলরক্ষক গুলেরমো ওচোয়া।
এরপর মেক্সিকোর হয়ে প্রথম শট নিতে আসেন এদুয়ার্দো আগুইরে। কিন্তু তার দুর্বল শট সহজেই ঠেকিয়ে দেন ব্রাজিল গোলরক্ষক সান্তোস।
ব্রাজিলের হয়ে দ্বিতীয় শট নিতে আসেন গ্যাব্রিয়েল মার্টিনেলি। এবারও সঠিক দিকে ঝাঁপিয়েও বলের নাগাল পাননি ওচোয়া। মেক্সিকোর হয়ে দ্বিতীয় শট নিতে আসা ইয়োহান ভাস্কুয়েজ গোলবারের বাইরে পাঠান বল।
তৃতীয় শটে ব্রুনো গুইমারেজ গোল পেলে ৩-০ ব্যবধানে এগিয়ে যায় ব্রাজিল।
তৃতীয় শটে গোল পায় মেক্সিকো। তবে কার্লোস রদ্রিগেজের করা গোলটি কোনো কাজে আসেনি। ব্রাজিলের চতুর্থ শটে গোল পান হেইনিয়া।
সেমিফাইনালের ম্যাচটিতে শুরুতেই এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ পায় ব্রাজিল। তবে গিলেররমো আরানার ছয় গজ বক্সের বাঁ থেকে নেয়া শট রুখে দেন মেক্সিকোর গোলরক্ষক গিলেরমো ওচোয়া।
২৮তম মিনিটে মেক্সিকোর ডি-বক্সে পড়ে যান দগলাস লুইজ। পেনাল্টির বাঁশি বাজান রেফারি। তবে ভিএআরের সাহায্যে স্পট কিকটি বাতিল করা হর্য়।
বিরতিতে যাওয়ার আগে দারুণ সুযোগ কাজে লাগাতে ব্যর্থ হয় মেক্সিকো। ডি-বক্সে ফাঁকায় বল পেয়েও কাজে লাগাতে পারেননি উরিয়েণ আন্তুনা।
৮২ তম মিনিটে দুর্ভাগ্যবশত সুবর্ণ সুযোগ মিস হয় ব্রাজিলের। দানি আলভেসের ক্রস পেয়ে অল্পের জন্য বলে মাথা ছোঁয়াতে পারেননি রিচার্লিসন।
২০১২ সালে লন্ডন অলিম্পিকের ফাইনালে মেক্সিকোর কাছে হেরে স্বর্ণ জিততে পারেনি ব্রাজিল। এবার পুরনো হিসেব মেটালো গতবারের চ্যাম্পিয়নরা।
অলিম্পিকে বরাবরই কঠিন দল মেক্সিকো। সেটার প্রমাণও মিলেছে আজ মাঠে। জাপানের কাসিমা স্টেডিয়ামে ফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে মেক্সিকোর শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বীতার মোকাবেলা করতে হয়েছে ব্রাজিলকে।
গোটা ম্যাচে ৫৬ শতাংশ বল দখলে ছিল ব্রাজিলের। গোলের উদ্দেশ্যে ১১টি শট নেয় তারা, যার লক্ষ্যে ছিল ৬টি শট। অপরদিকে ৪৪ শতাংশ বল দখলে রেখে ৮টি শটের ৩টি লক্ষ্যে রাখে মেক্সিকো।
সেয়ানে-সেয়ানে লড়াইয়ে গোলশূন্য ড্রয়ে নির্ধারিত সময় শেষ হয়। অতিরিক্ত সময়েও নিষ্পত্তি না হলে ম্যাচ গড়ায় টাইব্রেকারে। পেনাল্টি শুট আউটে ব্রাজিলের এক তরফা দাপট দেখা যায়।
টাইব্রেকারে ব্রাজিলের প্রথম চার শটের সবকটি থেকে গোল এসেছে। কিন্তু মেক্সিকোর নেয়া প্রথম দুই শটই ব্যর্থ হয়।
ব্রাজিলের হয়ে প্রথম শট নেন অধিনায়ক দানি আলভেস। ঝাঁপিয়ে পড়ে বলে হাত ছোঁয়ালেও প্রতিহত করতে পারেননি মেক্সিকোর অভিজ্ঞ গোলরক্ষক গুলেরমো ওচোয়া।
এরপর মেক্সিকোর হয়ে প্রথম শট নিতে আসেন এদুয়ার্দো আগুইরে। কিন্তু তার দুর্বল শট সহজেই ঠেকিয়ে দেন ব্রাজিল গোলরক্ষক সান্তোস।
ব্রাজিলের হয়ে দ্বিতীয় শট নিতে আসেন গ্যাব্রিয়েল মার্টিনেলি। এবারও সঠিক দিকে ঝাঁপিয়েও বলের নাগাল পাননি ওচোয়া। মেক্সিকোর হয়ে দ্বিতীয় শট নিতে আসা ইয়োহান ভাস্কুয়েজ গোলবারের বাইরে পাঠান বল।
তৃতীয় শটে ব্রুনো গুইমারেজ গোল পেলে ৩-০ ব্যবধানে এগিয়ে যায় ব্রাজিল।
তৃতীয় শটে গোল পায় মেক্সিকো। তবে কার্লোস রদ্রিগেজের করা গোলটি কোনো কাজে আসেনি। ব্রাজিলের চতুর্থ শটে গোল পান হেইনিয়া।
সেমিফাইনালের ম্যাচটিতে শুরুতেই এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ পায় ব্রাজিল। তবে গিলেররমো আরানার ছয় গজ বক্সের বাঁ থেকে নেয়া শট রুখে দেন মেক্সিকোর গোলরক্ষক গিলেরমো ওচোয়া।
২৮তম মিনিটে মেক্সিকোর ডি-বক্সে পড়ে যান দগলাস লুইজ। পেনাল্টির বাঁশি বাজান রেফারি। তবে ভিএআরের সাহায্যে স্পট কিকটি বাতিল করা হর্য়।
বিরতিতে যাওয়ার আগে দারুণ সুযোগ কাজে লাগাতে ব্যর্থ হয় মেক্সিকো। ডি-বক্সে ফাঁকায় বল পেয়েও কাজে লাগাতে পারেননি উরিয়েণ আন্তুনা।
৮২ তম মিনিটে দুর্ভাগ্যবশত সুবর্ণ সুযোগ মিস হয় ব্রাজিলের। দানি আলভেসের ক্রস পেয়ে অল্পের জন্য বলে মাথা ছোঁয়াতে পারেননি রিচার্লিসন।