অনলাইন
সড়কে যানজট, ফুটপাতে মানুষের ভিড়, অনেক দোকান খোলা
অনলাইন ডেস্ক
৩ আগস্ট ২০২১, মঙ্গলবার, ১২:২৯ অপরাহ্ন
ফাইল ফটো
শিল্পকারখানা খোলার পর থেকে অনেকটাই অকার্যকর হয়ে পড়েছে কঠোর বিধিনিষেধ। রাজধানীতে মানুষে জীবনযাত্রা সব কিছুই যেন স্বাভাবিক। প্রধান সড়কগুলোর চেকপোস্টে নেই তল্লাশি। কিছুক্ষণ পরপর লেগে যাচ্ছে যানজট। জীবিকার তাগিদে দোকানপাটও খুলে ফেলেছেন অনেক ব্যবসায়ী। ফুটপাতে বেড়েছে মানুষের চলাচল। প্রতিটি সড়কেই বিপুল সংখ্যক মানুষের উপস্থিতি। দূরপাল্লার গণপরিবহন ও যাত্রীবাহী বাস ছাড়া সবই চলছে। আজ সকাল থেকে বিভিন্ন এলাকা ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।
এদিকে রাজধানীর মিরপুর এলাকায় ছোট ছোট মিনিবাস চলাচল করতে দেখা গেছে। এসব বাস যাত্রীবোঝাই করে চলাচল করছে। সাধারণ যাত্রীরাও বিধিনিষেধের তোয়াক্কা করছেন না। মাইক্রোবাসে যাত্রীবোঝাই করে চলাচল করতে দেখা গেছে। চালকরা বলছেন, দীর্ঘদিন বসে থাকার কারণে তাদের অবস্থা এখন একেবারেই খারাপ হয়ে পড়েছে। তাই বাধ্য হয়ে তারা রাস্তায় নেমেছেন।
উল্লেখ্য, করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে ঈদুল আজহার পর ২৩শে জুলাই শুরু হয় ১৪ দিনের কঠোর বিধিনিষেধ। আগামী ৫ই আগস্ট মধ্য রাতে শেষ হবে বিধিনিষেধের মেয়াদ। কিন্তু এই ১৪ দিনের কঠোর বিধিনিষেধেও করোনার সংক্রমণের চিত্র বদলায়নি। এই মহামারীতে প্রতিদিনই দুই শতাধিক মানুষের মৃত্যু হচ্ছে। আক্রান্ত হচ্ছে ১৫ সহস্রাধিক মানুষ। তবে আজ দুপুরে আন্তঃমন্ত্রণালয়ের বৈঠক শেষে বিধিনিষেধ আর বাড়বে কিনা সেটা জানা যাবে।
এদিকে রাজধানীর মিরপুর এলাকায় ছোট ছোট মিনিবাস চলাচল করতে দেখা গেছে। এসব বাস যাত্রীবোঝাই করে চলাচল করছে। সাধারণ যাত্রীরাও বিধিনিষেধের তোয়াক্কা করছেন না। মাইক্রোবাসে যাত্রীবোঝাই করে চলাচল করতে দেখা গেছে। চালকরা বলছেন, দীর্ঘদিন বসে থাকার কারণে তাদের অবস্থা এখন একেবারেই খারাপ হয়ে পড়েছে। তাই বাধ্য হয়ে তারা রাস্তায় নেমেছেন।
উল্লেখ্য, করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে ঈদুল আজহার পর ২৩শে জুলাই শুরু হয় ১৪ দিনের কঠোর বিধিনিষেধ। আগামী ৫ই আগস্ট মধ্য রাতে শেষ হবে বিধিনিষেধের মেয়াদ। কিন্তু এই ১৪ দিনের কঠোর বিধিনিষেধেও করোনার সংক্রমণের চিত্র বদলায়নি। এই মহামারীতে প্রতিদিনই দুই শতাধিক মানুষের মৃত্যু হচ্ছে। আক্রান্ত হচ্ছে ১৫ সহস্রাধিক মানুষ। তবে আজ দুপুরে আন্তঃমন্ত্রণালয়ের বৈঠক শেষে বিধিনিষেধ আর বাড়বে কিনা সেটা জানা যাবে।