খেলা
হার্ডলসে ‘সর্বকালের সেরা’ দৌড় কারস্টেনের
স্পোর্টস ডেস্ক
৩ আগস্ট ২০২১, মঙ্গলবার, ১১:৪৫ পূর্বাহ্ন
‘ঠিক বোল্টের মতো। এটা অবিশ্বাস্য। যেরকমটা করেছিলেন উসাইন বোল্ট। ৪০০ মিটার হার্ডলসে সর্বকালের সেরা দৌড় দেখলো বিশ্ব। অলিম্পিক গেমসের অন্যতম সেরা দৌড়ও বলা যেতে পারে।’ নরওয়ের কারস্টেন ওয়ারহোম যখন দৌড় শেষ করলেন তখন ঠিক এভাবেই সেটার বর্ণনা করছিলেন অস্ট্রেলিয়ান ‘চ্যানেল সেভেন’ এর ধারাভাষ্যকার ব্রুস ম্যাক অ্যাভানি। ধারাভাষ্য কক্ষে বসে ব্রুসের কণ্ঠে ছিল অবিশ্বাসের সুর। ৪০০ মিটার হার্ডলসে ৪৫.৯৪ সেকেন্ড সময় নিয়ে বিশ্বরেকর্ড গড়ে ট্র্যাকেই বিস্ময় প্রকাশ করতে দেখা যায় কারস্টেন ওয়ারহোমকে।
উসাইন বোল্ট বেইজিং ও লন্ডন অলিম্পিকে ১০০ মিটারে ট্র্যাকে ঝড় তুলে সোনা জিতেছিলেন। ১০০ মিটারকে নিজের সম্পত্তি বানিয়ে ফেলা বোল্ট টানা তিন অলিম্পিকে জিতেছেন সোনার পদক। ২০০৯ সালে জার্মানির বার্লিনে হওয়া বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে ৯.৫৮ সেকেন্ডে ১০০ মিটার শেষ করেছিলেন বোল্ট। ওটাই হয়ে আছে সবচেয়ে দ্রুততম সময়ের ১০০ মিটারের রেকর্ড।
হার্ডলসের ৪০০ মিটারে ‘বোল্ট’ হওয়ার পথে কারস্টেন। এই ইভেন্টে ইউরোপিয়ান ও বিশ্বচ্যাম্পিয়ন এই নরওয়েজিয়ান অ্যাথলেট। গত মাসের শুরুতে কারস্টেন মৌসুমে প্রথমবারের মতো প্রতিযোগিতামূলক ট্র্যাকে নামেন। ঘরোয়া প্রতিযোগিতাটি ছিল তার অলিম্পিক প্রস্তুতিও। সেখানেই গড়েন নতুন বিশ্বরেকর্ড। ৪৬.৭০ সেকেন্ড সময় নিয়ে কারস্টেন ভেঙে দেন ১৯৯২ সালে গড়া যুক্তরাষ্ট্রের কেভিন ইয়ংয়ের রেকর্ড (৪৬.৭৮)। কারস্টেনের সেই কীর্তি ক’জনই বা দেখেছিলেন। নিজেকে অনন্য উচ্চতায় তুলতে বেছে নিলেন টোকিও অলিম্পিকের ট্র্যাক। দৌড় শেষ করলেন অবিশ্বাস্য টাইমিংয়ে। ৪৬ সেকেন্ডের নীচে ৪০০ মিটার হার্ডলসে দৌড় শেষ করার ইতিহাস গড়েন ২৫ বছর বয়সী কারস্টেন।
দ্বিতীয় হওয়া যুক্তরাষ্ট্রের রাই বেঞ্জামিন ইতিহাসের দ্বিতীয় দ্রুততম দৌড়েও পাত্তা পাননি। ৪৫.৯৪ সেকেন্ড সময় নিয়ে আগেই যে সোনা জেতা হয়ে গিয়েছিল ওয়ারহোমের! ৪৬.১৭ সেকেন্ড সময় নিয়ে দ্বিতীয় হওয়া বেঞ্জামিনের আফসোস হতেই পারে এটা ভেবে, যে কেন এই ইভেন্টে আজ নেমেছিলেন ওয়ারহোম! একই আফসোস হতে পারে ব্রোঞ্জ জেতা আলিসন সান্তোসের। তিনিও দৌড়েছেন ইতিহাসের চতুর্থ রেকর্ড টাইমিংয়ে (৪৬.৭২)।
উসাইন বোল্ট বেইজিং ও লন্ডন অলিম্পিকে ১০০ মিটারে ট্র্যাকে ঝড় তুলে সোনা জিতেছিলেন। ১০০ মিটারকে নিজের সম্পত্তি বানিয়ে ফেলা বোল্ট টানা তিন অলিম্পিকে জিতেছেন সোনার পদক। ২০০৯ সালে জার্মানির বার্লিনে হওয়া বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে ৯.৫৮ সেকেন্ডে ১০০ মিটার শেষ করেছিলেন বোল্ট। ওটাই হয়ে আছে সবচেয়ে দ্রুততম সময়ের ১০০ মিটারের রেকর্ড।
হার্ডলসের ৪০০ মিটারে ‘বোল্ট’ হওয়ার পথে কারস্টেন। এই ইভেন্টে ইউরোপিয়ান ও বিশ্বচ্যাম্পিয়ন এই নরওয়েজিয়ান অ্যাথলেট। গত মাসের শুরুতে কারস্টেন মৌসুমে প্রথমবারের মতো প্রতিযোগিতামূলক ট্র্যাকে নামেন। ঘরোয়া প্রতিযোগিতাটি ছিল তার অলিম্পিক প্রস্তুতিও। সেখানেই গড়েন নতুন বিশ্বরেকর্ড। ৪৬.৭০ সেকেন্ড সময় নিয়ে কারস্টেন ভেঙে দেন ১৯৯২ সালে গড়া যুক্তরাষ্ট্রের কেভিন ইয়ংয়ের রেকর্ড (৪৬.৭৮)। কারস্টেনের সেই কীর্তি ক’জনই বা দেখেছিলেন। নিজেকে অনন্য উচ্চতায় তুলতে বেছে নিলেন টোকিও অলিম্পিকের ট্র্যাক। দৌড় শেষ করলেন অবিশ্বাস্য টাইমিংয়ে। ৪৬ সেকেন্ডের নীচে ৪০০ মিটার হার্ডলসে দৌড় শেষ করার ইতিহাস গড়েন ২৫ বছর বয়সী কারস্টেন।
দ্বিতীয় হওয়া যুক্তরাষ্ট্রের রাই বেঞ্জামিন ইতিহাসের দ্বিতীয় দ্রুততম দৌড়েও পাত্তা পাননি। ৪৫.৯৪ সেকেন্ড সময় নিয়ে আগেই যে সোনা জেতা হয়ে গিয়েছিল ওয়ারহোমের! ৪৬.১৭ সেকেন্ড সময় নিয়ে দ্বিতীয় হওয়া বেঞ্জামিনের আফসোস হতেই পারে এটা ভেবে, যে কেন এই ইভেন্টে আজ নেমেছিলেন ওয়ারহোম! একই আফসোস হতে পারে ব্রোঞ্জ জেতা আলিসন সান্তোসের। তিনিও দৌড়েছেন ইতিহাসের চতুর্থ রেকর্ড টাইমিংয়ে (৪৬.৭২)।