বাংলারজমিন
সন্তান জন্ম দিয়ে হাসপাতাল থেকে উধাও বাবা-মা
বাঁশখালী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
৩ আগস্ট ২০২১, মঙ্গলবার, ৭:৫৬ অপরাহ্ন
চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সদ্য জন্ম নেয়া সন্তানকে রেখে চম্পট দিয়েছে বাবা-মা। জানা গেছে, গত রোববার রাত সাড়ে ৯টায় বাঁশখালীর জলদী পৌরসভার বাসিন্দা অর্চনা বড়ুয়া ও স্বামী সুবোধ বড়ুয়া পরিচয়ে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের রেজিস্ট্রারে পরিচয় লিপিবদ্ধ করেন। ভর্তি হওয়ার পর একটি ফুটফুটে ছেলে সন্তানের জন্ম দেয় ওই গর্ভবতী। সন্তান জন্ম দেয়ার পরেই হাসপাতাল থেকে উধাও ওই নবজাতকের কথিত বাবা-মা।
এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. শফিউর রহমান মজুমদার বলেন, মিথ্যা তথ্য দিয়ে গতকাল রাত সাড়ে ৯টার সময় হাসপাতালে প্রসব ব্যথা নিয়ে ভর্তি হয় এক যুবতী। ভর্তির পরপরই একটি ছেলে বাচ্চার জন্ম দেয় ঐ যুবতী। সন্তান জন্ম দেয়ার ঠিক আধাঘণ্টা পরেই হাসপাতাল থেকে উধাও নবজাতকের মা-বাবা। তবে তাদের পূর্ণাঙ্গ ঠিকানা জানা যায়নি। বর্তমানে ওই নবজাতককে হাসপাতালের হেফাজতে রাখা হয়েছে। এ বিষয়ে ইতিমধ্যে বাঁশখালী থানায় একটি জিডি করা করা হয়েছে। যথাযথ আইনি প্রক্রিয়ায় সামাজসেবার মাধ্যমে নবজাতককে থানায় হস্তান্তর করা হবে। হাসপাতালের রেজিস্ট্রারে নির্দিষ্ট ঠিকানা লিপিবদ্ধ না করার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, প্রসব ব্যথা নিয়ে আসা একজন রোগীর তাৎক্ষণিক পূর্ণাঙ্গ ঠিকানা লিপিবদ্ধ করার চেয়ে চিকিৎসার বিষয়টি নিশ্চিত করাই ছিল গুরুত্বপূর্ণ। এ ঘটনায় পুরো বাঁশখালীতে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। নিঃসন্তান দম্পতি ওই নবজাতককে দত্তক নেয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছে অনেকে। সকাল থেকেই বাচ্চাটি নেয়ার জন্য অনেকে ভিড় জমায় হাসপাতাল এলাকায়। পৌরসভার ২নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর তপন বড়ুয়া বলেন, ‘এ বিষয়ে নবজাতকের পিতা-মাতার সঠিক সন্ধানে পুলিশ ও পৌর প্রশাসনের লোকজন অনেক অনুসন্ধান চালিয়েছে। উল্লেখিত নামে আমার ২নং ওয়ার্ডের উত্তর জলদী বড়ুয়াপাড়া এলাকায় কাউকে পাওয়া যায়নি।
এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. শফিউর রহমান মজুমদার বলেন, মিথ্যা তথ্য দিয়ে গতকাল রাত সাড়ে ৯টার সময় হাসপাতালে প্রসব ব্যথা নিয়ে ভর্তি হয় এক যুবতী। ভর্তির পরপরই একটি ছেলে বাচ্চার জন্ম দেয় ঐ যুবতী। সন্তান জন্ম দেয়ার ঠিক আধাঘণ্টা পরেই হাসপাতাল থেকে উধাও নবজাতকের মা-বাবা। তবে তাদের পূর্ণাঙ্গ ঠিকানা জানা যায়নি। বর্তমানে ওই নবজাতককে হাসপাতালের হেফাজতে রাখা হয়েছে। এ বিষয়ে ইতিমধ্যে বাঁশখালী থানায় একটি জিডি করা করা হয়েছে। যথাযথ আইনি প্রক্রিয়ায় সামাজসেবার মাধ্যমে নবজাতককে থানায় হস্তান্তর করা হবে। হাসপাতালের রেজিস্ট্রারে নির্দিষ্ট ঠিকানা লিপিবদ্ধ না করার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, প্রসব ব্যথা নিয়ে আসা একজন রোগীর তাৎক্ষণিক পূর্ণাঙ্গ ঠিকানা লিপিবদ্ধ করার চেয়ে চিকিৎসার বিষয়টি নিশ্চিত করাই ছিল গুরুত্বপূর্ণ। এ ঘটনায় পুরো বাঁশখালীতে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। নিঃসন্তান দম্পতি ওই নবজাতককে দত্তক নেয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছে অনেকে। সকাল থেকেই বাচ্চাটি নেয়ার জন্য অনেকে ভিড় জমায় হাসপাতাল এলাকায়। পৌরসভার ২নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর তপন বড়ুয়া বলেন, ‘এ বিষয়ে নবজাতকের পিতা-মাতার সঠিক সন্ধানে পুলিশ ও পৌর প্রশাসনের লোকজন অনেক অনুসন্ধান চালিয়েছে। উল্লেখিত নামে আমার ২নং ওয়ার্ডের উত্তর জলদী বড়ুয়াপাড়া এলাকায় কাউকে পাওয়া যায়নি।