খেলা
স্বর্ণের সঙ্গে রোমারিওর রেকর্ডও ভাঙতে চান রিচার্লিসন
স্পোর্টস ডেস্ক
৩ আগস্ট ২০২১, মঙ্গলবার, ৭:৫২ অপরাহ্ন
ক্লাব ফুটবলের ব্যস্ত মৌসুম শেষ করেই বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব ও কোপা আমেরিকা আসরে নামতে হয়েছে। ইংলিশ ক্লাব এভারটন তাই চায়নি ব্রাজিলের জার্সিতে অলিম্পিকে খেলুক রিচার্লিসন। এক বছর পিছিয়ে অলিম্পিক আয়োজিত হওয়ায় আয়োজকরা ফুটবলারদের বয়সসীমা বাড়িয়ে করেছে ২৪ বছর। অলিম্পিকে খেলার সুযোগটা তাই হাত ছাড়া করতে চাননি রিচার্লিসন। এভারটনের কাছে অনুরোধ জানিয়েছিলেন অলিম্পিকে সুযোগ দেয়ার জন্য। ইংলিশ ক্লাবটি ব্রাজিলিয়ান তারকার অনুরোধ রেখেছে। রিচার্লিসন অলিম্পিক অভিষেকেই করেছেন হ্যাটট্রিক। জার্মানির বিপক্ষে ম্যাচের ৩০ মিনিটের মধ্যে করেন ৩ গোল। ৫ গোল নিয়ে আসরের সর্বোচ্চ গোলতাদাও রিচার্লিসন। এক আসরে সবচেয়ে বেশি গোলের রেকর্ডটা কিংবদন্তি স্ট্রাইকার রোমারিওর দখলে। রিচার্লিসনের চোখ রোমারিওর গড়া রেকর্ডে। তবে লক্ষ্য সোনার পদক জয়।
রিও অলিম্পিকে প্রথমবার পুরুষ ফুটবলে স্বর্ণপদক জেতে ব্রাজিল। সেরার মুকুট ধরে রাখার পথে দারুণভাবে এগোচ্ছে সেলেসাওরা। ইতোমধ্যে পৌঁছে গেছে সেমিফাইনালে। কোয়ার্টার ফাইনালে গোল পাননি রিচার্লিসন। মিশরের বিপক্ষে ম্যাথিয়াস কুনহার জয়সূচক গোলে অ্যাসিস্ট করেছেন রিচার্লিসন। ক্লাব ও জাতীয় দলে ৭ নম্বর জার্সি পরেন তিনি। নেইমার না থাকায় অলিম্পিক দলের ১০ নম্বর জার্সি পেয়েছেন রিচার্লিসন। পেলে, জিকো, রোনালদিনহোর মতো কিংবদন্তিরা পরেছেন ব্রাজিলের ১০ নম্বর জার্সি। সেটার মর্যাদা রাখতে চান রিচার্লিসন। তিনি বলেন, ‘আমি অলিম্পিকে ৭ নম্বর জার্সি চেয়েছিলাম। কিন্তু কোচ আমাকে জানান আমাকে ১০ নম্বর জার্সি দেয়া হয়েছে। সবাই জানি ১০ নম্বর জার্সির দায়িত্ব কতটুকু। নেইমার জাতীয় দলে সেটা পরে। সে আমার আইডল এবং জাতীয় দলে সবচেয়ে ভালো বন্ধু। কিংবদন্তিদের জার্সি নম্বর গায়ে তুলতে পারা গর্বের।’
গত অলিম্পিকে ব্রাজিলের সোনা জয়ে বড় অবদান নেইমারের। এবারের আসরে নেই ব্রাজিলিয়ান সুপারস্টার। তবে নিয়মিতই দেখছেন ব্রাজিলের খেলা। খোঁজখবর রাখছেন নেইমার। এ বিষয়ে রিচার্লিসন বলেন, ‘প্রতি ম্যাচের আগে নেইমার শুভকামনা জানাচ্ছেন। ম্যাচ শেষেও কথা হয় তার সঙ্গে। নেইমার সব সময় রিওতে সোনা জয় নিয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন। তিনি চান টোকিওতেও ব্রাজিল সোনার পদক জয় করুক।
১৯৮৮ সিউল অলিম্পিকে ৭ গোল করেছিলেন রোমারিও। অলিম্পিকের এক আসরে যা সবচেয়ে বেশি গোলের রেকর্ড। সে আসরে ব্রাজিল সোনা জিততে পারেনি। ব্রাজিলকে হারিয়ে সোভিয়েত ইউনিয়ন (বর্তমানে রাশিয়া) জেতে সোনার পদক। রোমারিওকে ছুঁতে আর ২ গোল প্রয়োজন রিচার্লিসন। ২৪ বছর বয়সী ফরোয়ার্ডের চোখ সোনার পদকে। তবে রোমারিওর রেকর্ডেও চোখ রাখছেন। তিনি বলেন, ‘সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো সোনার পদক জেতা।
রোমারিও রেকর্ড? বিশ্ব ফুটবলের কিংবদন্তি তিনি। ব্রাজিলিয়ান তরুণদের আইডল। তার রেকর্ড ছোঁয়া কিংবা ভাঙা হবে বিশেষ কিছু।’
২০০২ বিশ্বকাপ ফাইনাল হয়েছিল ইয়োকোহামা স্টেডিয়ামে। সেখানেই হবে অলিম্পিক ফুটবল স্বর্ণ পদকের লড়াই। বিশ্বকাপ ফাইনালে জার্মানির বিপক্ষে ‘ফেনোমেনোনাল’ পারফরমেন্স করেছিলেন রোনাল্ডো নাজারিও। ফাইনালে ভিন্ন এক চুলের স্টাইল নিয়ে নেমেছিলেন রোনাল্ডো। যা সারা বিশ্বে সাড়া ফেলে। অলিম্পিকে নামার আগে একই চুলের স্টাইল দেখা গিয়েছিল রিচার্লিসনের মাথায়। আসর শুরুর আগে অবশ্য সেটা বদলে ফেলেন। তাহলে কি ফাইনালে রোনাল্ডোর মতো চুলের স্টাইল নিয়ে নামার পরিকল্পনা রয়েছে রিচার্লিসনের? এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘যদি ফাইনালে নামার সুযোগ আসে প্রথমেই স্টেডিয়ামের সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে ছবি তুলতে চাই যেখান থেকে জার্মানির বিপক্ষে গোল করেছিলেন রোনাল্ডো। আমাদের দলে চুল কাটতে পারে কেবল ম্যাথিয়াস কুনহা। তাকেই বরং প্রশ্নটা করতে হবে। সে এরকম স্টাইল করতে পারবে কি না। তার আগে তো ফাইনাল নিশ্চিত করতে হবে।’ আজ ফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে নামবে ব্রাজিল। সেখানে তাদের প্রতিপক্ষ মেক্সিকো।
রিও অলিম্পিকে প্রথমবার পুরুষ ফুটবলে স্বর্ণপদক জেতে ব্রাজিল। সেরার মুকুট ধরে রাখার পথে দারুণভাবে এগোচ্ছে সেলেসাওরা। ইতোমধ্যে পৌঁছে গেছে সেমিফাইনালে। কোয়ার্টার ফাইনালে গোল পাননি রিচার্লিসন। মিশরের বিপক্ষে ম্যাথিয়াস কুনহার জয়সূচক গোলে অ্যাসিস্ট করেছেন রিচার্লিসন। ক্লাব ও জাতীয় দলে ৭ নম্বর জার্সি পরেন তিনি। নেইমার না থাকায় অলিম্পিক দলের ১০ নম্বর জার্সি পেয়েছেন রিচার্লিসন। পেলে, জিকো, রোনালদিনহোর মতো কিংবদন্তিরা পরেছেন ব্রাজিলের ১০ নম্বর জার্সি। সেটার মর্যাদা রাখতে চান রিচার্লিসন। তিনি বলেন, ‘আমি অলিম্পিকে ৭ নম্বর জার্সি চেয়েছিলাম। কিন্তু কোচ আমাকে জানান আমাকে ১০ নম্বর জার্সি দেয়া হয়েছে। সবাই জানি ১০ নম্বর জার্সির দায়িত্ব কতটুকু। নেইমার জাতীয় দলে সেটা পরে। সে আমার আইডল এবং জাতীয় দলে সবচেয়ে ভালো বন্ধু। কিংবদন্তিদের জার্সি নম্বর গায়ে তুলতে পারা গর্বের।’
গত অলিম্পিকে ব্রাজিলের সোনা জয়ে বড় অবদান নেইমারের। এবারের আসরে নেই ব্রাজিলিয়ান সুপারস্টার। তবে নিয়মিতই দেখছেন ব্রাজিলের খেলা। খোঁজখবর রাখছেন নেইমার। এ বিষয়ে রিচার্লিসন বলেন, ‘প্রতি ম্যাচের আগে নেইমার শুভকামনা জানাচ্ছেন। ম্যাচ শেষেও কথা হয় তার সঙ্গে। নেইমার সব সময় রিওতে সোনা জয় নিয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন। তিনি চান টোকিওতেও ব্রাজিল সোনার পদক জয় করুক।
১৯৮৮ সিউল অলিম্পিকে ৭ গোল করেছিলেন রোমারিও। অলিম্পিকের এক আসরে যা সবচেয়ে বেশি গোলের রেকর্ড। সে আসরে ব্রাজিল সোনা জিততে পারেনি। ব্রাজিলকে হারিয়ে সোভিয়েত ইউনিয়ন (বর্তমানে রাশিয়া) জেতে সোনার পদক। রোমারিওকে ছুঁতে আর ২ গোল প্রয়োজন রিচার্লিসন। ২৪ বছর বয়সী ফরোয়ার্ডের চোখ সোনার পদকে। তবে রোমারিওর রেকর্ডেও চোখ রাখছেন। তিনি বলেন, ‘সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো সোনার পদক জেতা।
রোমারিও রেকর্ড? বিশ্ব ফুটবলের কিংবদন্তি তিনি। ব্রাজিলিয়ান তরুণদের আইডল। তার রেকর্ড ছোঁয়া কিংবা ভাঙা হবে বিশেষ কিছু।’
২০০২ বিশ্বকাপ ফাইনাল হয়েছিল ইয়োকোহামা স্টেডিয়ামে। সেখানেই হবে অলিম্পিক ফুটবল স্বর্ণ পদকের লড়াই। বিশ্বকাপ ফাইনালে জার্মানির বিপক্ষে ‘ফেনোমেনোনাল’ পারফরমেন্স করেছিলেন রোনাল্ডো নাজারিও। ফাইনালে ভিন্ন এক চুলের স্টাইল নিয়ে নেমেছিলেন রোনাল্ডো। যা সারা বিশ্বে সাড়া ফেলে। অলিম্পিকে নামার আগে একই চুলের স্টাইল দেখা গিয়েছিল রিচার্লিসনের মাথায়। আসর শুরুর আগে অবশ্য সেটা বদলে ফেলেন। তাহলে কি ফাইনালে রোনাল্ডোর মতো চুলের স্টাইল নিয়ে নামার পরিকল্পনা রয়েছে রিচার্লিসনের? এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘যদি ফাইনালে নামার সুযোগ আসে প্রথমেই স্টেডিয়ামের সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে ছবি তুলতে চাই যেখান থেকে জার্মানির বিপক্ষে গোল করেছিলেন রোনাল্ডো। আমাদের দলে চুল কাটতে পারে কেবল ম্যাথিয়াস কুনহা। তাকেই বরং প্রশ্নটা করতে হবে। সে এরকম স্টাইল করতে পারবে কি না। তার আগে তো ফাইনাল নিশ্চিত করতে হবে।’ আজ ফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে নামবে ব্রাজিল। সেখানে তাদের প্রতিপক্ষ মেক্সিকো।