খেলা
ভারতের প্রো-কাবাডির নিলামে বাংলাদেশের ৮ খেলোয়াড়
স্পোর্টস রিপোর্টার
৩ আগস্ট ২০২১, মঙ্গলবার, ৭:৫২ অপরাহ্ন
ক্রিকেটের আইপিএলের আদলে ভারতে অনুষ্ঠিত হয় প্রো-কাবাডি লীগ। প্রো-কাবাডির অষ্টম আসরে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ৪৪২ জন খেলোয়াড়ের সঙ্গে নিলামে ডাক পেয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয় দলের আট খেলোয়াড়। গত সাত আসরের চেয়ে এবারই সর্বোচ্চ সংখ্যক বাংলাদেশি খেলোয়াড় সুযোগ পেয়েছেন প্রো-কাবাডির নিলামে।
এবারের মৌসুমের নিলাম আয়োজন হওয়ার কথা ছিল গত এপ্রিলে। আর জুন-জুলাইয়ে টার্ফে গড়ানোর কথা ছিল চলতি মৌসুমের প্রো-কাবাডি। কিন্তু ভারতে করোনার সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ার কারণে প্রো-কাবাডি লীগ স্থগিত করে আয়োজকরা। বর্তমানে ভারতের করোনাভাইরাসের সংক্রমণ কমতির দিকে থাকায় আগস্টের শেষ সপ্তাহে মুম্বইয়ে অনুষ্ঠিত হবে এবারের মৌসুমের নিলাম। মূলত ‘এ’, বি ও ‘সি’-এ তিন ক্যাটাগরিতে ভাগ করা হয় বেশির ভাগ খেলোয়াড়কে। তবে একেবারে নতুন খেলোয়াড়দের কোনো ক্যাটাগরিতে ফেলা হয়নি। বাংলাদেশের অলরাউন্ডার জাকির হোসেন, ডিফেন্ডার জিয়াউর রহমান, সবুজ মিয়া, তুহিন তরফদার ও মনিরুল ইসলামকে ‘সি’ ক্যাটাগরিতে রেখেছে প্রো-কাবাডির নিলাম কমিটি। রেইডার আরদুজ্জামান, হাসান আলী ও মাসুদ করিমও ‘সি’ ক্যাটাগরিতেই আছেন নিলামের তালিকায়। খেলোয়াড় কিনতে প্রতিটি দলের বাজেট ধরা হয়েছে সর্বোচ্চ ৪ কোটি টাকা। এবারের আইপিএলে খেলবে ১২টি দল। এরআগে প্রো-কাবাডির দুই আসরে ইউ মুম্বা ও পাটনা পাইরেটসের হয়ে খেলেছেন জাকির হোসেন। এবার সর্বোচ্চ সংখ্যক বাংলাদেশি খেলোয়াড় ডাক পাওয়ার ঘটনাকে কাবাডির বড় সাফল্য জানিয়ে জাকির বলেন, ‘কাবাডি লীগের এমন একটা বড় আসরে সুযোগ পাওয়াই কঠিন। দলগুলো বিশ্বের বিভিন্ন দেশের খেলোয়াড়দের প্রোফাইল, পারফরম্যান্সের ভিডিও দেখে তারপরই বাছাইয়ের জন্য নিলামে ডাকে। কে কোন্ পজিশনে ভালো খেলে, সেটা তাদের নখদর্পণে থাকে। এখানে যেকোনো দলে খেলার সুযোগ পাওয়াও বিশাল কিছু। আমাদের খেলোয়াড়রাও যে সামপ্রতিক সময়ে ভালো পারফরম্যান্স করছে, সেটা নিলামের বড় তালিকা দেখে বোঝা যায়।’ গত মার্চে ঢাকায় হয়েছিল বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক প্রীতি কাবাডি টুর্নামেন্ট। পাঁচ দেশের ওই টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল বাংলাদেশ। বাংলাদেশকে শিরোপা জেতায় বড় ভূমিকা রাখা সব খেলোয়াড়ই মূলত ডাক পেয়েছেন এবারের নিলামে। প্রো-কাবাডির নিলামে ডাক পাওয়া খেলোয়াড়দের মধ্যে জিয়াউর রহমান ছাড়া সবাই বিভিন্ন সার্ভিসেস সংস্থায় চাকরি করেন। এরমধ্যে নৌবাহিনীতে আছেন আরদুজ্জামান ও তুহিন তরফদার, বিজিবিতে জাকির হোসেন ও সবুজ মিয়া, পুলিশে মাসুদ করিম, বিমানবাহিনীতে মনিরুল ইসলাম ও সেনাবাহিনীতে মোহাম্মদ হাসান।
এবারের মৌসুমের নিলাম আয়োজন হওয়ার কথা ছিল গত এপ্রিলে। আর জুন-জুলাইয়ে টার্ফে গড়ানোর কথা ছিল চলতি মৌসুমের প্রো-কাবাডি। কিন্তু ভারতে করোনার সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ার কারণে প্রো-কাবাডি লীগ স্থগিত করে আয়োজকরা। বর্তমানে ভারতের করোনাভাইরাসের সংক্রমণ কমতির দিকে থাকায় আগস্টের শেষ সপ্তাহে মুম্বইয়ে অনুষ্ঠিত হবে এবারের মৌসুমের নিলাম। মূলত ‘এ’, বি ও ‘সি’-এ তিন ক্যাটাগরিতে ভাগ করা হয় বেশির ভাগ খেলোয়াড়কে। তবে একেবারে নতুন খেলোয়াড়দের কোনো ক্যাটাগরিতে ফেলা হয়নি। বাংলাদেশের অলরাউন্ডার জাকির হোসেন, ডিফেন্ডার জিয়াউর রহমান, সবুজ মিয়া, তুহিন তরফদার ও মনিরুল ইসলামকে ‘সি’ ক্যাটাগরিতে রেখেছে প্রো-কাবাডির নিলাম কমিটি। রেইডার আরদুজ্জামান, হাসান আলী ও মাসুদ করিমও ‘সি’ ক্যাটাগরিতেই আছেন নিলামের তালিকায়। খেলোয়াড় কিনতে প্রতিটি দলের বাজেট ধরা হয়েছে সর্বোচ্চ ৪ কোটি টাকা। এবারের আইপিএলে খেলবে ১২টি দল। এরআগে প্রো-কাবাডির দুই আসরে ইউ মুম্বা ও পাটনা পাইরেটসের হয়ে খেলেছেন জাকির হোসেন। এবার সর্বোচ্চ সংখ্যক বাংলাদেশি খেলোয়াড় ডাক পাওয়ার ঘটনাকে কাবাডির বড় সাফল্য জানিয়ে জাকির বলেন, ‘কাবাডি লীগের এমন একটা বড় আসরে সুযোগ পাওয়াই কঠিন। দলগুলো বিশ্বের বিভিন্ন দেশের খেলোয়াড়দের প্রোফাইল, পারফরম্যান্সের ভিডিও দেখে তারপরই বাছাইয়ের জন্য নিলামে ডাকে। কে কোন্ পজিশনে ভালো খেলে, সেটা তাদের নখদর্পণে থাকে। এখানে যেকোনো দলে খেলার সুযোগ পাওয়াও বিশাল কিছু। আমাদের খেলোয়াড়রাও যে সামপ্রতিক সময়ে ভালো পারফরম্যান্স করছে, সেটা নিলামের বড় তালিকা দেখে বোঝা যায়।’ গত মার্চে ঢাকায় হয়েছিল বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক প্রীতি কাবাডি টুর্নামেন্ট। পাঁচ দেশের ওই টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল বাংলাদেশ। বাংলাদেশকে শিরোপা জেতায় বড় ভূমিকা রাখা সব খেলোয়াড়ই মূলত ডাক পেয়েছেন এবারের নিলামে। প্রো-কাবাডির নিলামে ডাক পাওয়া খেলোয়াড়দের মধ্যে জিয়াউর রহমান ছাড়া সবাই বিভিন্ন সার্ভিসেস সংস্থায় চাকরি করেন। এরমধ্যে নৌবাহিনীতে আছেন আরদুজ্জামান ও তুহিন তরফদার, বিজিবিতে জাকির হোসেন ও সবুজ মিয়া, পুলিশে মাসুদ করিম, বিমানবাহিনীতে মনিরুল ইসলাম ও সেনাবাহিনীতে মোহাম্মদ হাসান।