অনলাইন
‘বাসায় ডেকে উচ্চবিত্তদের ব্ল্যাকমেইল করতেন মডেল পিয়াসা-মৌ’
অনলাইন ডেস্ক
২ আগস্ট ২০২১, সোমবার, ১০:০৪ পূর্বাহ্ন
রাজধানীর বারিধারার একটি বাসা থেকে মডেল ফারিয়া মাহবুব পিয়াসাকে আটকের পর মোহাম্মদপুরের বাবর রোডে অভিযান চালায় মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। সেখান থেকে আরেক মডেল মরিয়ম আক্তার মৌকে (মৌ আক্তার) আটক করা হয়। রোববার গভীর রাতে পৃথক অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়।
দুই মডেলের আটকের বিষয়ে গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন ডিবি উত্তর বিভাগের যুগ্ম কমিশনার হারুন-অর রশীদ। মোহাম্মদপুরে আটক মডেল মৌয়ের বাসার নিচে তাৎক্ষণিক এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, তারা দুজন একটি সংঘবদ্ধ চক্রের সদস্য। তাদের বিরুদ্ধে আমরা অনেক ব্ল্যাকমেইলের অভিযোগ পেয়েছি। সেসব ঘটনা তদন্ত করতে গিয়ে আজ তাদের বাসায় অভিযান চালানো হয়। দুজনের বাসায় বিদেশি মদ, ইয়াবা ও সিসা পাওয়া গেছে। মৌয়ের বাড়িতে মদের বারও ছিল।
ডিবির এই কর্মকর্তা বলেন, আটক দুই মডেল হচ্ছেন রাতের রানী। তারা দিনের বেলায় ঘুমান এবং রাতে এসব কর্মকা- করেন। উচ্চবিত্ত পরিবারের সন্তানদের পার্টির নামে বাসায় ডেকে আনতেন তারা। বাসায় আসলে তারা তাদের সঙ্গে আপত্তিকর ছবি-ভিডিও ধারণ করে রাখতেন। পরবর্তীতে তারা সেসব ভিডিও ও ছবি ভিক্টিমদের পরিবারকে পাঠাবে বলে ব্ল্যাকমেইল করে বিপুল পরিমাণ টাকা হাতিয়ে নিতেন। তিনি আরও বলেন, বাসায় মাদক পাওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে মোহাম্মদপুর ও গুলশান থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে পৃথক মামলা হবে। এছাড়া তাদের বিরুদ্ধে ব্ল্যাকমেইলিংয়ের অভিযোগ থাকায় এ সংক্রান্ত মামলাও হবে। এসব মামলায় আমরা তাদের রিমান্ডে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করব।
দুই মডেলের আটকের বিষয়ে গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন ডিবি উত্তর বিভাগের যুগ্ম কমিশনার হারুন-অর রশীদ। মোহাম্মদপুরে আটক মডেল মৌয়ের বাসার নিচে তাৎক্ষণিক এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, তারা দুজন একটি সংঘবদ্ধ চক্রের সদস্য। তাদের বিরুদ্ধে আমরা অনেক ব্ল্যাকমেইলের অভিযোগ পেয়েছি। সেসব ঘটনা তদন্ত করতে গিয়ে আজ তাদের বাসায় অভিযান চালানো হয়। দুজনের বাসায় বিদেশি মদ, ইয়াবা ও সিসা পাওয়া গেছে। মৌয়ের বাড়িতে মদের বারও ছিল।
ডিবির এই কর্মকর্তা বলেন, আটক দুই মডেল হচ্ছেন রাতের রানী। তারা দিনের বেলায় ঘুমান এবং রাতে এসব কর্মকা- করেন। উচ্চবিত্ত পরিবারের সন্তানদের পার্টির নামে বাসায় ডেকে আনতেন তারা। বাসায় আসলে তারা তাদের সঙ্গে আপত্তিকর ছবি-ভিডিও ধারণ করে রাখতেন। পরবর্তীতে তারা সেসব ভিডিও ও ছবি ভিক্টিমদের পরিবারকে পাঠাবে বলে ব্ল্যাকমেইল করে বিপুল পরিমাণ টাকা হাতিয়ে নিতেন। তিনি আরও বলেন, বাসায় মাদক পাওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে মোহাম্মদপুর ও গুলশান থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে পৃথক মামলা হবে। এছাড়া তাদের বিরুদ্ধে ব্ল্যাকমেইলিংয়ের অভিযোগ থাকায় এ সংক্রান্ত মামলাও হবে। এসব মামলায় আমরা তাদের রিমান্ডে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করব।