শেষের পাতা
কারাগারে চিত্রনায়িকা একা
স্টাফ রিপোর্টার
২ আগস্ট ২০২১, সোমবার, ৮:৫১ অপরাহ্ন
চিত্রনায়িকা একাকে গৃহকর্মী নির্যাতন ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে পৃথক দুই মামলায় রিমান্ড নামঞ্জুর করে কারাগারে প্রেরণের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। রোববার ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ জসিম শুনানি শেষে এই আদেশ দেন।
এর আগে, দুই মামলায় তাকে আদালতে হাজির করে তিনদিন করে মোট ৬ দিনের রিমান্ডের আবেদন করেন হাতিরঝিল থানার উপ-পরিদর্শক মো. ফয়সাল। অন্যদিকে একার পক্ষে রিমান্ডের বিরোধিতা করার পাশাপাশি জামিন চেয়ে আবেদন করে তার আইনজীবী হুমায়ুন কবির। শুনানি শেষে তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, আদালতকে বলেছি তিনি অসুস্থ, তিন মাস আগে তার একটি অপারেশন হয়েছে, তিনি শয্যাশায়ী। সেখান থেকেই তাকে নিয়ে আসা হয়েছে। তার মেডিকেল সার্টিফিকেট আছে। অপরদিকে মাদক মামলাটি একটি বানানো মামলা, এটা স্পষ্ট। কারণ ওই রুমের চাবি গৃহকর্মী হাজেরার কাছেই থাকতো।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মহানগর আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর তাপস কুমার পাল বলেন, মামলার আসামি সিমন হাসান একা দুই মাসের বকেয়া বেতন ছয় হাজার টাকা না দিয়ে বাদীকে বঁটি দিয়ে কোপ মেরেছেন। এ ছাড়া তার বাসা থেকে মাদক উদ্ধার হয়েছে। তিনি মাদক ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। উভয় পক্ষের বক্তব্য শুনে বিচারক রিমান্ড ও জামিনের দুই আবেদনই নাকচ করে দেন এবং আসামি একাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
আদালতের সংশ্লিষ্ট সাধারণ নিবন্ধন শাখা থেকে জানা যায়, হাতিরঝিল থানার পৃথক দুই মামলায় তাকে আদালতে হাজির করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা। একই সঙ্গে মামলার সুষ্ঠু তদন্তের প্রয়োজনে ৩ দিন করে মোট ৬ দিনের রিমান্ডের আবেদন করেন। তবে বিচারক রিমান্ডের আবেদন মঞ্জুর করেননি। নায়িকা একাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এর আগে দুপুর ১টা ২০ মিনিটে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তাকে হাজির করা হয়। এরপর তাকে আদালতের হাজতখানায় রাখা হয়। ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করা হয় নায়িকা একাকে।
গত ৩১শে জুলাই দিনগত রাতে রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় গৃহকর্মী নির্যাতনের অভিযোগ ও মাদক রাখার দায়ে একার নামে পৃথক দু’টি মামলা দায়ের করা হয়। পুলিশ জানায়, নির্যাতনের অভিযোগে গৃহকর্মী হাজেরা বাদী হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে একটি মামলা দায়ের করেছেন। আর একার বাসা থেকে মাদক উদ্ধার হওয়ার ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে আরেকটি মামলা দায়ের করেছেন।
ঘটনার বিবরণে জানা যায়, হাজেরা নামে এক নারী একার বাসায় কাজ করতেন। একা ওই নারীকে বাড়তি কাজ করতে বললে তিনি রাজি হননি। এর ফলে শুক্রবার (৩০শে জুলাই) ওই গৃহকর্মীকে বাসা থেকে বের করে দেন একা। এক পর্যায়ে আর ওই বাসায় কাজ করবেন না মনঃস্থির করেই শনিবার বেতন চাইতে যান গৃহকর্মী হাজেরা। এতে এক পর্যায়ে ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে মারধর করেন নায়িকা একা। মারধরে গৃহকর্মীর চিৎকারে আশেপাশের বাসিন্দারা ৯৯৯ নম্বরে ফোন করে পুলিশকে খবর দেয়। পুলিশ ঘটনাস্থলে গেলে একা বাসার ভেতর থেকে দরজা বন্ধ করে দেন। এক পর্যায়ে স্থানীয়দের উপস্থিতিতে দরজা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে পুলিশ। এরপর একাকে আটকসহ তার বাসা থেকে মদ, গাঁজা ও ইয়াবা উদ্ধার করা হয়।
এর আগে, দুই মামলায় তাকে আদালতে হাজির করে তিনদিন করে মোট ৬ দিনের রিমান্ডের আবেদন করেন হাতিরঝিল থানার উপ-পরিদর্শক মো. ফয়সাল। অন্যদিকে একার পক্ষে রিমান্ডের বিরোধিতা করার পাশাপাশি জামিন চেয়ে আবেদন করে তার আইনজীবী হুমায়ুন কবির। শুনানি শেষে তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, আদালতকে বলেছি তিনি অসুস্থ, তিন মাস আগে তার একটি অপারেশন হয়েছে, তিনি শয্যাশায়ী। সেখান থেকেই তাকে নিয়ে আসা হয়েছে। তার মেডিকেল সার্টিফিকেট আছে। অপরদিকে মাদক মামলাটি একটি বানানো মামলা, এটা স্পষ্ট। কারণ ওই রুমের চাবি গৃহকর্মী হাজেরার কাছেই থাকতো।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মহানগর আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর তাপস কুমার পাল বলেন, মামলার আসামি সিমন হাসান একা দুই মাসের বকেয়া বেতন ছয় হাজার টাকা না দিয়ে বাদীকে বঁটি দিয়ে কোপ মেরেছেন। এ ছাড়া তার বাসা থেকে মাদক উদ্ধার হয়েছে। তিনি মাদক ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। উভয় পক্ষের বক্তব্য শুনে বিচারক রিমান্ড ও জামিনের দুই আবেদনই নাকচ করে দেন এবং আসামি একাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
আদালতের সংশ্লিষ্ট সাধারণ নিবন্ধন শাখা থেকে জানা যায়, হাতিরঝিল থানার পৃথক দুই মামলায় তাকে আদালতে হাজির করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা। একই সঙ্গে মামলার সুষ্ঠু তদন্তের প্রয়োজনে ৩ দিন করে মোট ৬ দিনের রিমান্ডের আবেদন করেন। তবে বিচারক রিমান্ডের আবেদন মঞ্জুর করেননি। নায়িকা একাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এর আগে দুপুর ১টা ২০ মিনিটে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তাকে হাজির করা হয়। এরপর তাকে আদালতের হাজতখানায় রাখা হয়। ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করা হয় নায়িকা একাকে।
গত ৩১শে জুলাই দিনগত রাতে রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় গৃহকর্মী নির্যাতনের অভিযোগ ও মাদক রাখার দায়ে একার নামে পৃথক দু’টি মামলা দায়ের করা হয়। পুলিশ জানায়, নির্যাতনের অভিযোগে গৃহকর্মী হাজেরা বাদী হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে একটি মামলা দায়ের করেছেন। আর একার বাসা থেকে মাদক উদ্ধার হওয়ার ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে আরেকটি মামলা দায়ের করেছেন।
ঘটনার বিবরণে জানা যায়, হাজেরা নামে এক নারী একার বাসায় কাজ করতেন। একা ওই নারীকে বাড়তি কাজ করতে বললে তিনি রাজি হননি। এর ফলে শুক্রবার (৩০শে জুলাই) ওই গৃহকর্মীকে বাসা থেকে বের করে দেন একা। এক পর্যায়ে আর ওই বাসায় কাজ করবেন না মনঃস্থির করেই শনিবার বেতন চাইতে যান গৃহকর্মী হাজেরা। এতে এক পর্যায়ে ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে মারধর করেন নায়িকা একা। মারধরে গৃহকর্মীর চিৎকারে আশেপাশের বাসিন্দারা ৯৯৯ নম্বরে ফোন করে পুলিশকে খবর দেয়। পুলিশ ঘটনাস্থলে গেলে একা বাসার ভেতর থেকে দরজা বন্ধ করে দেন। এক পর্যায়ে স্থানীয়দের উপস্থিতিতে দরজা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে পুলিশ। এরপর একাকে আটকসহ তার বাসা থেকে মদ, গাঁজা ও ইয়াবা উদ্ধার করা হয়।