বাংলারজমিন
একটি রাস্তার জন্য...
এসএম সাইফুল ইসলাম কবির, মোরেলগঞ্জ (বাগেরহাট) থেকে
২ আগস্ট ২০২১, সোমবার, ৮:০২ অপরাহ্ন
বাগেরহাটের মোরলগঞ্জ উপজেলার গ্রামীণ জনপদের একটি গুরুত্বপূর্ণ রাস্তা সংস্কারের অভাবে এলাকাবাসী দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন। দীর্ঘ ২৫ বছরেও উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি ওই এলাকায়। ফলে বর্ষাকালে স্থানীয় বাসিন্দাদের চলাচল করতে হয় গামছা পরে। আর শুকনো মৌসুমে ভ্যানই চলাচলের একমাত্র ভরসা। এলাকাবাসী জানিয়েছেন, উপজেলার ১৬নং খাউলিয়া ইউনিয়নের নিশানবাড়িয়া গ্রামের খালের পশ্চিমপাড়ে ২ কিলোমিটার রাস্তার একপাশে রয়েছে ওয়াহেদ মৌলভী মসজিদ এবং আরেক পাশে রয়েছে বাইতুল কদর জামে মসজিদ। মাঝে রয়েছে নিশানবাড়িয়া গ্রামের ২ কিলোমিটার কাঁচা রাস্তা। এতে মুসল্লিদের মসজিদে আসতে সমস্যা হয়ে থাকে।
রাস্তাটি স্বাধীনতার পর একবার মাটি দিয়ে সংস্কার করা হয়। এরপর আর কোনো জনপ্রতিনিধির চোখ পড়েনি। নির্বাচন আসলে প্রত্যেকের উন্নয়ন ও আশ্বাসের ফুলঝুড়িতে ভরে যায়। নির্বাচন পার হয়ে গেলে বেমালুম ভুলে যান তারা। এই বর্ষা মৌসুম ও ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের প্রভাবে রাস্তাটি বিলের সঙ্গে মিশে গেছে। ফলে বোঝার উপায় নেই কোনটা রাস্তা। রাস্তার উপর পানি ঢেউ খেলছে। ওই এলাকায় তিন শতাধিক পরিবার বাস করে। প্রতিদিন শিক্ষার্থীসহ হাজার হাজার মানুষ চলাচল করে এ রাস্তা দিয়ে। বর্ষাকালে শিক্ষার্থী ও রোগীদের বিপাকে পড়তে হয়। ওই রাস্তাটি মোরেলগঞ্জ পৌর শহর ও উপজেলা, সন্নাসী বাজার এবং কেয়ারের বাজার যাবার একমাত্র পথ। বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। কাঁচা রাস্তাটিতে প্রায়ই ঘটে দুর্ঘটনা। এই গ্রামের দক্ষিণ পাশ দিয়ে চলে গেছে কেয়ার বাজার থেকে সন্নাসী ও উত্তর পাশ দিয়ে বাদশা মিয়ার হাট থেকে খাউলিয়া পর্যন্ত পাকা রাস্তা। ২টি পাকা রাস্তার মাঝে ২ কিলোমিটার সংযোগ কাঁচা রাস্তা রয়েছে। ওই গ্রামে বিদ্যুতের আলো জ্বললেও রাস্তাটিতে উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি ২৫ বছরেও।
বাইতুল কদর জামে মসজিদের উপদেষ্টা আলহাজ মো. সুজন মিয়া বলেন, রাস্তাটি এলাকার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ চলাচল করে থাকে এ রাস্তা দিয়ে। তিনি সরকারের প্রতি জোর আবেদন জানান রাস্তাটি সংস্কার করার জন্য। এলাকার মো. মহারাজ হাওলাদার, মো. মহিদ হাওলাদার ও মো. সাহেব আলী তালুকদার জানান- এলাকাবাসী রাস্তাটি উন্নয়নের জন্য প্রধানমন্ত্রী, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী, বাগেরহাট-৪ আসনের সংসদ সদস্য, উপজেলা চেয়ারম্যানসহ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন দপ্তরে আবেদন করেছেন। কিন্তু কোনো লাভ হয়নি।
রাস্তাটি স্বাধীনতার পর একবার মাটি দিয়ে সংস্কার করা হয়। এরপর আর কোনো জনপ্রতিনিধির চোখ পড়েনি। নির্বাচন আসলে প্রত্যেকের উন্নয়ন ও আশ্বাসের ফুলঝুড়িতে ভরে যায়। নির্বাচন পার হয়ে গেলে বেমালুম ভুলে যান তারা। এই বর্ষা মৌসুম ও ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের প্রভাবে রাস্তাটি বিলের সঙ্গে মিশে গেছে। ফলে বোঝার উপায় নেই কোনটা রাস্তা। রাস্তার উপর পানি ঢেউ খেলছে। ওই এলাকায় তিন শতাধিক পরিবার বাস করে। প্রতিদিন শিক্ষার্থীসহ হাজার হাজার মানুষ চলাচল করে এ রাস্তা দিয়ে। বর্ষাকালে শিক্ষার্থী ও রোগীদের বিপাকে পড়তে হয়। ওই রাস্তাটি মোরেলগঞ্জ পৌর শহর ও উপজেলা, সন্নাসী বাজার এবং কেয়ারের বাজার যাবার একমাত্র পথ। বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। কাঁচা রাস্তাটিতে প্রায়ই ঘটে দুর্ঘটনা। এই গ্রামের দক্ষিণ পাশ দিয়ে চলে গেছে কেয়ার বাজার থেকে সন্নাসী ও উত্তর পাশ দিয়ে বাদশা মিয়ার হাট থেকে খাউলিয়া পর্যন্ত পাকা রাস্তা। ২টি পাকা রাস্তার মাঝে ২ কিলোমিটার সংযোগ কাঁচা রাস্তা রয়েছে। ওই গ্রামে বিদ্যুতের আলো জ্বললেও রাস্তাটিতে উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি ২৫ বছরেও।
বাইতুল কদর জামে মসজিদের উপদেষ্টা আলহাজ মো. সুজন মিয়া বলেন, রাস্তাটি এলাকার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ চলাচল করে থাকে এ রাস্তা দিয়ে। তিনি সরকারের প্রতি জোর আবেদন জানান রাস্তাটি সংস্কার করার জন্য। এলাকার মো. মহারাজ হাওলাদার, মো. মহিদ হাওলাদার ও মো. সাহেব আলী তালুকদার জানান- এলাকাবাসী রাস্তাটি উন্নয়নের জন্য প্রধানমন্ত্রী, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী, বাগেরহাট-৪ আসনের সংসদ সদস্য, উপজেলা চেয়ারম্যানসহ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন দপ্তরে আবেদন করেছেন। কিন্তু কোনো লাভ হয়নি।