খেলা
কাশ্মীরি লীগে ভারতের বাধা
গিবস বললেন, ‘এটা হাস্যকর’
স্পোর্টস ডেস্ক
২ আগস্ট ২০২১, সোমবার, ৭:৪৯ অপরাহ্ন
মাঠে গড়াতে যাচ্ছে কাশ্মীরের প্রথম ক্রিকেট টুর্নামেন্ট কাশ্মীর প্রিমিয়ার লীগ (কেপিএল)। পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি) নিয়ন্ত্রিত সেই প্রতিযোগিতাটিতে অংশগ্রহণ করার কথা ছয় বিদেশি ক্রিকেটারের। কিন্তু এতে ঘোর আপত্তি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই)। কড়া ভাষায় ঘোষণা দিয়েছে, লীগটিতে যারা অংশ নেবেন তাদের খেলতে দেয়া হবে না ভারতে। বিসিসিআইয়ের সঙ্গে রাখতে দেয়া হবে না কোনো বাণিজ্যিক সম্পর্ক। ভারতে কোনো ক্রিকেটীয় কাজকর্মের সঙ্গেও যুক্ত থাকতে পারবেন না তারা।
বিসিসিআইয়ের এমন কাণ্ড মোটেও ভালোভাবে নেয়নি পিসিবি। সাফ জানিয়ে দিয়েছে, ভারতের বিপক্ষে যথাযথ ব্যবস্থা নেবে তারা। কেপিএলের জন্য নিবন্ধিত ছয় খেলোয়াড় হলেন শ্রীলঙ্কার সাবেক অধিনায়ক তিলকারত্নে দিলশান, দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক ব্যাটসম্যান হার্শেল গিবস ইংল্যান্ডের ম্যাট প্রায়র, মন্টি পানেশার, ফিল মাস্টার্ড ও ওয়াইজ শাহ। টুর্নামেন্টটির ছয়টি আলাদা দলে খেলার কথা ছিল তাদের।
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে দেয়া সাক্ষাৎকারে বিসিসিআইয়ের এক শীর্ষ কর্তা জানান, পাকিস্তান অধ্যুষিত কাশ্মীর প্রিমিয়ার লীগে যাতে খেলোয়াড়দের যেতে না দেয়া হয় সেজন্য বিভিন্ন বোর্ডকে বলা হয়েছে। যদি তারা আমাদের কথা অগ্রাহ্য করে তবে তাদের সঙ্গে সম্পর্কচ্যুত করবে বিসিসিআই। সেই কর্তা বলেন, ‘জাতীয় স্বার্থ মাথায় রেখেই আমরা এই কাজ করেছি।’
শনিবার এক বিবৃতিতে পিসিবি বলেছে, ‘পিসিবি মনে করে বিভিন্ন ক্রিকেট বোর্ডকে তাদের অবসরপ্রাপ্ত খেলোয়াড়দের আটকানোর জন্য জোর করা এবং পরবর্তীতে ক্রিকেট সম্পর্কিত কোনো কাজের জন্য ভারতের প্রবেশের অনুমতি না দেয়ার হুমকির মাধ্যমে খেলাটির সৌন্দর্য নষ্ট করেছে বিসিসিআই।’
পিসিবি বলে, ‘বিসিসিআইয়ের এমন কাণ্ড অগ্রহণযোগ্য এবং তা ক্রিকেটীয় স্পৃহার পরিপন্থী। যা ভবিষ্যতের জন্য ভয়াবহ উদাহরণ তৈরি করছে। পিসিবি এ বিষয়টি আইসিসি ফোরামে তুলবে এবং নিয়ম অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেবে।’
বিসিসিআইয়ের এমন কড়া নির্দেশনাকে উপেক্ষা করেছেন লঙ্কান তারকা তিলকারাত্নে দিলশান। কেপিএলের দল মুজাফফরবাদ টাইগারদের মালিক আরশাদ খান তানোলির দাবি, পুরো টুর্নামেন্টেই খেলবেন দিলশান।
সাবেক প্রোটিয়া তারকা ব্যাটসম্যান হার্শেল গিবস বলেন, ‘এটা একেবারেই অপ্রয়োজনীয়। পাকিস্তানের সঙ্গে নিজেদের রাজনৈতিক দিক টেনে আনছে বিসিসিআই। আমাদের কেপিএল খেলা থেকে বিরত রাখতে চাইছে। একই সঙ্গে হুমকিও দিচ্ছে। এটা হাস্যকর।’
পাকিস্তানের সাবেক পেসার ওয়াসিম আকরাম কেপিএলে প্রতিষ্ঠা সহ-সভাপতি। শহীদ আফ্রিদি রয়েছেন শুভেচ্ছা দূত হিসেবে।
প্রতিটি দলে পাঁচ জন করে কাশ্মীরী ক্রিকেটার থাকবেন। ২০২০ সালের ডিসেম্বরে কাশ্মীরের পার্লামেন্টারি স্পেশাল কমিটির চেয়ারম্যান শাহরিয়ার খান কেপিএলের ঘোষণা দিয়েছিলেন। কেপিএলে অংশ নেয়া ছয়টি দল হলো- ওভারসিজ ওয়ারিয়র্স, মুজাফফরবাদ টাইগার্স, রাওয়ালকোট হকস, বাগ স্ট্যালিয়নস, মিরপুর রয়্যালস এবং কোটলি লায়নস।
বিসিসিআইয়ের এমন কাণ্ড মোটেও ভালোভাবে নেয়নি পিসিবি। সাফ জানিয়ে দিয়েছে, ভারতের বিপক্ষে যথাযথ ব্যবস্থা নেবে তারা। কেপিএলের জন্য নিবন্ধিত ছয় খেলোয়াড় হলেন শ্রীলঙ্কার সাবেক অধিনায়ক তিলকারত্নে দিলশান, দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক ব্যাটসম্যান হার্শেল গিবস ইংল্যান্ডের ম্যাট প্রায়র, মন্টি পানেশার, ফিল মাস্টার্ড ও ওয়াইজ শাহ। টুর্নামেন্টটির ছয়টি আলাদা দলে খেলার কথা ছিল তাদের।
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে দেয়া সাক্ষাৎকারে বিসিসিআইয়ের এক শীর্ষ কর্তা জানান, পাকিস্তান অধ্যুষিত কাশ্মীর প্রিমিয়ার লীগে যাতে খেলোয়াড়দের যেতে না দেয়া হয় সেজন্য বিভিন্ন বোর্ডকে বলা হয়েছে। যদি তারা আমাদের কথা অগ্রাহ্য করে তবে তাদের সঙ্গে সম্পর্কচ্যুত করবে বিসিসিআই। সেই কর্তা বলেন, ‘জাতীয় স্বার্থ মাথায় রেখেই আমরা এই কাজ করেছি।’
শনিবার এক বিবৃতিতে পিসিবি বলেছে, ‘পিসিবি মনে করে বিভিন্ন ক্রিকেট বোর্ডকে তাদের অবসরপ্রাপ্ত খেলোয়াড়দের আটকানোর জন্য জোর করা এবং পরবর্তীতে ক্রিকেট সম্পর্কিত কোনো কাজের জন্য ভারতের প্রবেশের অনুমতি না দেয়ার হুমকির মাধ্যমে খেলাটির সৌন্দর্য নষ্ট করেছে বিসিসিআই।’
পিসিবি বলে, ‘বিসিসিআইয়ের এমন কাণ্ড অগ্রহণযোগ্য এবং তা ক্রিকেটীয় স্পৃহার পরিপন্থী। যা ভবিষ্যতের জন্য ভয়াবহ উদাহরণ তৈরি করছে। পিসিবি এ বিষয়টি আইসিসি ফোরামে তুলবে এবং নিয়ম অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেবে।’
বিসিসিআইয়ের এমন কড়া নির্দেশনাকে উপেক্ষা করেছেন লঙ্কান তারকা তিলকারাত্নে দিলশান। কেপিএলের দল মুজাফফরবাদ টাইগারদের মালিক আরশাদ খান তানোলির দাবি, পুরো টুর্নামেন্টেই খেলবেন দিলশান।
সাবেক প্রোটিয়া তারকা ব্যাটসম্যান হার্শেল গিবস বলেন, ‘এটা একেবারেই অপ্রয়োজনীয়। পাকিস্তানের সঙ্গে নিজেদের রাজনৈতিক দিক টেনে আনছে বিসিসিআই। আমাদের কেপিএল খেলা থেকে বিরত রাখতে চাইছে। একই সঙ্গে হুমকিও দিচ্ছে। এটা হাস্যকর।’
পাকিস্তানের সাবেক পেসার ওয়াসিম আকরাম কেপিএলে প্রতিষ্ঠা সহ-সভাপতি। শহীদ আফ্রিদি রয়েছেন শুভেচ্ছা দূত হিসেবে।
প্রতিটি দলে পাঁচ জন করে কাশ্মীরী ক্রিকেটার থাকবেন। ২০২০ সালের ডিসেম্বরে কাশ্মীরের পার্লামেন্টারি স্পেশাল কমিটির চেয়ারম্যান শাহরিয়ার খান কেপিএলের ঘোষণা দিয়েছিলেন। কেপিএলে অংশ নেয়া ছয়টি দল হলো- ওভারসিজ ওয়ারিয়র্স, মুজাফফরবাদ টাইগার্স, রাওয়ালকোট হকস, বাগ স্ট্যালিয়নস, মিরপুর রয়্যালস এবং কোটলি লায়নস।