খেলা
স্বাগতিক হওয়ার দৌড়ে নেপাল-মালদ্বীপ
আগ্রহ দেখিয়ে সরে গেল ভারত
স্পোর্টস রিপোর্টার
২ আগস্ট ২০২১, সোমবার, ৭:৪৬ অপরাহ্ন
আগস্টের শেষ সপ্তাহে ঢাকায় অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের। মহামারি করোনার প্রকোপ বৃদ্ধি পাওয়ায় শেষ পর্যন্ত স্বাগতিক হওয়া থেকে নিজেদের নাম প্রত্যাহার করে নেয় বাংলাদেশ। বাংলাদেশ আয়োজক হবে না বলে জানিয়ে দেয়ার পর মৌখিকভাবে স্বাগতিক হওয়ার আগ্রহ দেখায় ভারত, নেপাল ও মালদ্বীপ। আয়োজক হতে আগ্রহ প্রকাশ করা তিন দেশকে খরচের একটা ধারণা দিয়ে ৩১শে জুলাইয়ের মধ্যে তাদের প্রস্তাবনা পাঠাতে বলেছিল সাফ কর্তৃপক্ষ। যে প্রস্তাবনা নিয়ে আগস্টের প্রথম সপ্তাহে নির্বাহী কমিটি সভা করে আয়োজক দেশের নাম চূড়ান্ত করার ঘোষণা দিয়েছিল দক্ষিণ এশিয়ার ফুটবলের এই নিয়ন্ত্রক সংস্থা। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নেপাল ও মালদ্বীপ আয়োজক হওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করে প্রস্তাবান জমা দিলেও ভারত তা দেয়নি। ফলে এই দুই দেশের যে কোনো একটি আসন্ন সাফের স্বাগতিক হবে। সাফের সাধারণ সম্পাদক আনোয়ারুল হক হেলাল বলেন, ‘ভারতের সঙ্গে আমি কথা বলেছি। তারা এত অল্প সময়ের মধ্যে স্পন্সর সংগ্রহ করতে পারবে না বলে জানিয়েছে।’ নেপাল ও মালদ্বীপের আনুষ্ঠানিক প্রস্তাবনা পেয়েছি। দুই দেশের সরকারই সাফ আয়োজনে নিজের দেশকে আর্থিক সাহায্য করবে। স্বাগতিক দেশ চূড়ান্ত হবে সাফের নির্বাহী কমিটির সভায়।’
প্রাথমিকভাবে আগস্টের ৩০ তারিখ থেকে সিলেটে হওয়ার কথা ছিল সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ। করোনার প্রকোপ বেড়ে যাওয়ায় বাংলাদেশ আয়োজক হওয়া থেকে নাম প্রত্যাহার করে নিয়েছে। সাফ এর সদস্য দেশগুলোর সাধারণ সম্পাদকদের সঙ্গে ভার্চুয়াল মিটিং করে সাউথ এশিয়ান ফুটবল ফেডারেশন অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে টুর্নামেন্ট আয়োজনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। টুর্নামেন্ট পেছালেও এতে অংশ নিতে পারবে না ভুটান। তারা আগেই জানিয়ে রেখেছে, ২০২১ সালে সাফ হলে তারা অংশ নেবে না। কারণ, ভুটান সরকার তাদের দলকে করোনার মধ্যে কোথাও যাওয়ার অনুমতি দেবে না। ফিফার নিষেধাজ্ঞার কারণে পাকিস্তান খেলতে পারছে না। তাই অক্টোবরে বাংলাদেশ,
ভারত, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, মালদ্বীপকে নিয়ে হবে টুর্নামেন্ট। লীগভিত্তিক খেলা শেষে শীর্ষ দুই দলের মধ্যে হবে ফাইনাল। সাফের সভা নিয়ে হেলাল বলেন, ‘সভাপতি (কাজী মো. সালাউদ্দিন) যেদিন সময় দেবেন সেদিন সভা করবো। তবে ৫ই আগস্টের পরই হবে সভা। এর মধ্যে দুই দেশের প্রস্তাবনা আমরা যাচাই-বাছাই করে দেখবো। তারপর নির্বাহী কমিটির সভায় আয়োজক দেশ ও তারিখ চূড়ান্ত করা হবে।’ নেপালে সর্বশেষ সাফ অনুষ্ঠিত হয়েছিল ২০১৩ সালে। মালদ্বীপ সর্বশেষ সাফ আয়োজন করে শ্রীলঙ্কার সঙ্গে যৌথভাবে ২০০৮ সালে। ২০১৮ সালে সর্বশেষ সাফ আয়োজন করেছিল বাংলাদেশ।
প্রাথমিকভাবে আগস্টের ৩০ তারিখ থেকে সিলেটে হওয়ার কথা ছিল সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ। করোনার প্রকোপ বেড়ে যাওয়ায় বাংলাদেশ আয়োজক হওয়া থেকে নাম প্রত্যাহার করে নিয়েছে। সাফ এর সদস্য দেশগুলোর সাধারণ সম্পাদকদের সঙ্গে ভার্চুয়াল মিটিং করে সাউথ এশিয়ান ফুটবল ফেডারেশন অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে টুর্নামেন্ট আয়োজনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। টুর্নামেন্ট পেছালেও এতে অংশ নিতে পারবে না ভুটান। তারা আগেই জানিয়ে রেখেছে, ২০২১ সালে সাফ হলে তারা অংশ নেবে না। কারণ, ভুটান সরকার তাদের দলকে করোনার মধ্যে কোথাও যাওয়ার অনুমতি দেবে না। ফিফার নিষেধাজ্ঞার কারণে পাকিস্তান খেলতে পারছে না। তাই অক্টোবরে বাংলাদেশ,
ভারত, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, মালদ্বীপকে নিয়ে হবে টুর্নামেন্ট। লীগভিত্তিক খেলা শেষে শীর্ষ দুই দলের মধ্যে হবে ফাইনাল। সাফের সভা নিয়ে হেলাল বলেন, ‘সভাপতি (কাজী মো. সালাউদ্দিন) যেদিন সময় দেবেন সেদিন সভা করবো। তবে ৫ই আগস্টের পরই হবে সভা। এর মধ্যে দুই দেশের প্রস্তাবনা আমরা যাচাই-বাছাই করে দেখবো। তারপর নির্বাহী কমিটির সভায় আয়োজক দেশ ও তারিখ চূড়ান্ত করা হবে।’ নেপালে সর্বশেষ সাফ অনুষ্ঠিত হয়েছিল ২০১৩ সালে। মালদ্বীপ সর্বশেষ সাফ আয়োজন করে শ্রীলঙ্কার সঙ্গে যৌথভাবে ২০০৮ সালে। ২০১৮ সালে সর্বশেষ সাফ আয়োজন করেছিল বাংলাদেশ।