প্রথম পাতা
টাস্কফোর্সের প্রতিবেদন
টিকা দানে দক্ষিণ এশিয়ায় পিছিয়ে বাংলাদেশ
মানবজমিন ডেস্ক
১ আগস্ট ২০২১, রবিবার, ৮:২০ অপরাহ্ন
২০২১ সালেই দেশের ৪০ শতাংশ নাগরিককে কোভিড ভ্যাকসিনের পূর্ণ ডোজ সমপন্ন করতে ভ্যাকসিনের যে সরবরাহ প্রয়োজন তা নিশ্চিতে পিছিয়ে রয়েছে বাংলাদেশ। আইএমএফ, বিশ্বব্যাংক, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার সমন্বয়ে গঠিত টাস্কফোর্সের সামপ্রতিক এক প্রতিবেদনে এমনটাই জানানো হয়েছে। এমনকি ২০২২ সালের মধ্যে দেশের অন্তত ৬০ ভাগ মানুষকে ভ্যাকসিন প্রদানের ক্ষেত্রেও পিছিয়ে আছে বাংলাদেশ। শুক্রবার ওই প্রতিবেদনটি নিজেদের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করে টাস্কফোর্স।
প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, বাংলাদেশে গড় দৈনিক ভ্যাকসিন প্রদানের হার ১০০ জনে মাত্র ০.১১ জন। দক্ষিণ এশিয়ার অন্য দেশগুলোর মধ্যে ভারতের ক্ষেত্রে এই হার ০.৩১ শতাংশ, পাকিস্তানে ০.১৯ শতাংশ, নেপালে ০.৩৩ শতাংশ এবং শ্রীলঙ্কায় ১.৬৩ শতাংশ। বাংলাদেশের থেকে ভ্যাকসিন প্রদানের গতি কম আছে এমন দেশগুলোর মধ্যে আছে ভুটান (০.০৪ শতাংশ), মালদ্বীপ (০.০৮ শতাংশ) এবং আফগানিস্তান (০.০৪ শতাংশ)। যদিও ভুটান ও মালদ্বীপ দেশের বেশির ভাগ মানুষকেই ভ্যাকসিন প্রদান করেছে। তাই তাদের ভ্যাকসিন প্রদানের হার এখানে কম।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, যদি বাংলাদেশ ২০২০ সালেই দেশের ৪০ শতাংশ মানুষকে ভ্যাকসিন প্রদান করতে চায় তাহলে প্রতিদিন ০.৪৯ শতাংশ হারে ভ্যাকসিন প্রদান করতে হবে। বাংলাদেশ এখন যে হারে ভ্যাকসিন প্রদান করছে তাতে এ বছর ১৯.৬৪ শতাংশ নাগরিককে ভ্যাকসিন কার্যক্রমের আওতায় আনা সম্ভব। টাস্কফোর্সের প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ভ্যাকসিন প্রদানের ক্ষেত্রে অনুন্নত ও স্বল্পোন্নত দেশগুলোর মূল সমস্যা হচ্ছে সরবরাহে ঘাটতি। যেসব দেশ ভ্যাকসিন প্রদানে এগিয়ে আছে তাদেরকেও ছাড় দেয়ার আহ্বান জানানো হয় এতে। কারণ গরিব দেশগুলো এখন পর্যন্ত মাত্র ৫ শতাংশ ভ্যাকসিন কিনতে পেরেছে বা অর্ডার দিতে পেরেছে।
প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, বাংলাদেশে গড় দৈনিক ভ্যাকসিন প্রদানের হার ১০০ জনে মাত্র ০.১১ জন। দক্ষিণ এশিয়ার অন্য দেশগুলোর মধ্যে ভারতের ক্ষেত্রে এই হার ০.৩১ শতাংশ, পাকিস্তানে ০.১৯ শতাংশ, নেপালে ০.৩৩ শতাংশ এবং শ্রীলঙ্কায় ১.৬৩ শতাংশ। বাংলাদেশের থেকে ভ্যাকসিন প্রদানের গতি কম আছে এমন দেশগুলোর মধ্যে আছে ভুটান (০.০৪ শতাংশ), মালদ্বীপ (০.০৮ শতাংশ) এবং আফগানিস্তান (০.০৪ শতাংশ)। যদিও ভুটান ও মালদ্বীপ দেশের বেশির ভাগ মানুষকেই ভ্যাকসিন প্রদান করেছে। তাই তাদের ভ্যাকসিন প্রদানের হার এখানে কম।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, যদি বাংলাদেশ ২০২০ সালেই দেশের ৪০ শতাংশ মানুষকে ভ্যাকসিন প্রদান করতে চায় তাহলে প্রতিদিন ০.৪৯ শতাংশ হারে ভ্যাকসিন প্রদান করতে হবে। বাংলাদেশ এখন যে হারে ভ্যাকসিন প্রদান করছে তাতে এ বছর ১৯.৬৪ শতাংশ নাগরিককে ভ্যাকসিন কার্যক্রমের আওতায় আনা সম্ভব। টাস্কফোর্সের প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ভ্যাকসিন প্রদানের ক্ষেত্রে অনুন্নত ও স্বল্পোন্নত দেশগুলোর মূল সমস্যা হচ্ছে সরবরাহে ঘাটতি। যেসব দেশ ভ্যাকসিন প্রদানে এগিয়ে আছে তাদেরকেও ছাড় দেয়ার আহ্বান জানানো হয় এতে। কারণ গরিব দেশগুলো এখন পর্যন্ত মাত্র ৫ শতাংশ ভ্যাকসিন কিনতে পেরেছে বা অর্ডার দিতে পেরেছে।