বিশ্বজমিন
কোভিডের নতুন ভ্যারিয়েন্ট প্রতি তিন জনে একজনের প্রাণ কেড়ে নেবে!
মানবজমিন ডেস্ক
৩১ জুলাই ২০২১, শনিবার, ৮:০৪ অপরাহ্ন
কোভিডের নতুন একটি ভ্যারিয়েন্ট আবির্ভুত হতে যাচ্ছে বলে হুঁশিয়ারি বার্তা দিলেন বৃটিশ সরকারের বিজ্ঞান বিষয়ক উপদেষ্টারা। এটি মার্সের মতো আক্রান্তদের প্রতি তিন জনের একজনেরই প্রাণ কেড়ে নিতে সক্ষম বলে আশঙ্কা করছেন তারা। বিষয়টি যে নিছকই হুঁশিয়ারি বার্তা না তা স্পষ্ট করতে এমন আশঙ্কাকে ‘রিয়েলিস্টিক পসিবিলিটি’ বা বাস্তবসম্মত সম্ভাবনা হিসেবেও উল্লেখ করেছেন তারা। এ খবর দিয়েছে স্কাই নিউজ।
শুক্রবার প্রকাশিত এক রিপোর্টে বিজ্ঞানীরা বলেছেন, বর্তমান ভ্যাকসিনকে ফাঁকি দিয়েই নতুন একটি ভ্যারিয়েন্ট আসবে। এর পেছনে যেসব কারণ রয়েছে তার মধ্যে একটি নিশ্চিতভাবেই ঘটতে চলেছে। ওই রিপোর্টটি করেছে সায়েন্টেফিক এডভায়জরি গ্রুপ অব এমার্জেন্সি বা সেইজ। এতে কোভিডের ভাইরাসের দীর্ঘমেয়াদি বিবর্তন নিয়ে গবেষণা করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, কোভিডের ভাইরাস পুরোপুরি বিলুপ্ত হয়ে যাবে এমন সম্ভাবনা একদম নেই বললেই চলে। বিজ্ঞানীরা বেশ আত্মবিশ্বাস নিয়ে বলছেন, সবসময়ই কোভিডের কোনো না কোনো ভ্যারিয়েন্ট থাকবে।
তারা এমন একটি পরিস্থিতির বিষয়ে চিন্তা করেছেন যেখানে দেশের নাগরিকদের একটি বড় অংশই কোভিডে আক্রান্ত হবেন। এতে মৃত্যুহার হবে সার্স কিংবা মার্সের মতো। সার্সে মৃত্যুহার ছিল ১০ শতাংশ এবং মার্সে মৃত্যুহার ছিল ৩৫ শতাংশ। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এটি ঘটবে মূলত দুটি ভ্যারিয়েন্টের মিশ্রণের কারণে। যেমন বেটা ও আলফা ভ্যারিয়েন্ট কিংবা ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের সংমিশ্রণে এটি সৃষ্টি হতে পারে। সেইজ হুঁশিয়ারি দিয়ে বলছে, যে পরিস্থিতি চলছে তাতে আরও ভয়াবহ ভ্যারিয়েন্ট আসার বিষয়টি একটি বাস্তবসম্মত সম্ভাবনা।
সেইজ জানিয়েছে, বর্তমানে যেসব ভ্যাকসিন রয়েছে তা ফাঁকি দিয়ে নতুন ভ্যারিয়েন্টের আবির্ভাব ঘটবে এটি প্রায় নিশ্চিত। এই প্রক্রিয়াকে বলা হয় এন্টিজেনিক ড্রিফট। তাই বৃটিশ নাগরিকদের নিয়মিত আপডেটেড ভ্যাকসিন প্রয়োগের পরামর্শ দিয়েছে তারা। মহামারি বিশেষজ্ঞ ড. দীপ্তি গুরদাসানি বলেন, সেইজের এই রিপোর্ট একটি কঠিন হুঁশিয়ারি বার্তা।
শুক্রবার প্রকাশিত এক রিপোর্টে বিজ্ঞানীরা বলেছেন, বর্তমান ভ্যাকসিনকে ফাঁকি দিয়েই নতুন একটি ভ্যারিয়েন্ট আসবে। এর পেছনে যেসব কারণ রয়েছে তার মধ্যে একটি নিশ্চিতভাবেই ঘটতে চলেছে। ওই রিপোর্টটি করেছে সায়েন্টেফিক এডভায়জরি গ্রুপ অব এমার্জেন্সি বা সেইজ। এতে কোভিডের ভাইরাসের দীর্ঘমেয়াদি বিবর্তন নিয়ে গবেষণা করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, কোভিডের ভাইরাস পুরোপুরি বিলুপ্ত হয়ে যাবে এমন সম্ভাবনা একদম নেই বললেই চলে। বিজ্ঞানীরা বেশ আত্মবিশ্বাস নিয়ে বলছেন, সবসময়ই কোভিডের কোনো না কোনো ভ্যারিয়েন্ট থাকবে।
তারা এমন একটি পরিস্থিতির বিষয়ে চিন্তা করেছেন যেখানে দেশের নাগরিকদের একটি বড় অংশই কোভিডে আক্রান্ত হবেন। এতে মৃত্যুহার হবে সার্স কিংবা মার্সের মতো। সার্সে মৃত্যুহার ছিল ১০ শতাংশ এবং মার্সে মৃত্যুহার ছিল ৩৫ শতাংশ। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এটি ঘটবে মূলত দুটি ভ্যারিয়েন্টের মিশ্রণের কারণে। যেমন বেটা ও আলফা ভ্যারিয়েন্ট কিংবা ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের সংমিশ্রণে এটি সৃষ্টি হতে পারে। সেইজ হুঁশিয়ারি দিয়ে বলছে, যে পরিস্থিতি চলছে তাতে আরও ভয়াবহ ভ্যারিয়েন্ট আসার বিষয়টি একটি বাস্তবসম্মত সম্ভাবনা।
সেইজ জানিয়েছে, বর্তমানে যেসব ভ্যাকসিন রয়েছে তা ফাঁকি দিয়ে নতুন ভ্যারিয়েন্টের আবির্ভাব ঘটবে এটি প্রায় নিশ্চিত। এই প্রক্রিয়াকে বলা হয় এন্টিজেনিক ড্রিফট। তাই বৃটিশ নাগরিকদের নিয়মিত আপডেটেড ভ্যাকসিন প্রয়োগের পরামর্শ দিয়েছে তারা। মহামারি বিশেষজ্ঞ ড. দীপ্তি গুরদাসানি বলেন, সেইজের এই রিপোর্ট একটি কঠিন হুঁশিয়ারি বার্তা।