দেশ বিদেশ
চট্টগ্রামে ছিনতাইয়ের অভিযোগে নারী টিকটকার ফারজানা আটক
স্টাফ রিপোর্টার, চট্টগ্রাম থেকে
১ আগস্ট ২০২১, রবিবার, ৮:০০ অপরাহ্ন
সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনি পরিচিত টিকটকার হিসেবে। কিন্তু তিনি আসলে একজন নারী ছিনতাইকারী। তার বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে ৮টি। টিকটকার এই ছিনতাইকারী চট্টগ্রামের প্রথম নারী ছিনতাইকারী হিসেবে পরিচিত ফারজানা বেগম। শুক্রবার গভীর রাতে নগরীর ডবলমুরিং থানার আগ্রাবাদ থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। পুলিশ সূত্রে জানা যায়, আটক ফারজানার স্বামী রুবেল মাত্র ২ দিন আগে এলজি ও ছোরাসহ গ্রেপ্তার হয়েছিল। তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় ১১টি মামলা রয়েছে। তারা স্বামী-স্ত্রী মিলেই একটি ছিনতাইচক্র গড়ে তুলেছে।
ডবলমুরিং থানার ওসি মোহাম্মদ মহসীন বলেন, ফারজানা টিকটক ও লাইকি করে। কিন্তু সে মূলত একজন ছিনতাইকারী। সে খুবই দুর্ধর্ষ ছিনতাইকারী। কিশোরদের নিয়ে তার নিজস্ব একটি ছিনতাইকারী দলও আছে। সে ছেলে ও মেয়েদের কাছ থেকে আলাদা কৌশলে ছিনতাই করে। সে একা চলাচলরত কোনো ছেলেকে প্রথমে টার্গেট করে। এরপর ঠিকানা জিজ্ঞেস করার নামে তাকে থামায়। ছেলে থামলেই ছোরা দেখিয়ে তার কাছে থাকা টাকা ও মোবাইল দিয়ে দিতে বলে নতুবা তার বিরুদ্ধে ‘ইভটিজিং’ ও ‘যৌন হেনস্থার অভিযোগ আনার হুমকি দেয়। এতে ভয়ে সবকিছু দিয়ে দেয় ছেলেরা। আর মেয়েদেরও ঠিকানা জিজ্ঞেস করার ভান করে থামায়। এরপর ছোরার ভয় দেখিয়ে সব ছিনিয়ে নেয়। তিনি বলেন, ফারজানার স্বামী রুবেল মাত্র ২ দিন আগে এলজি ও ছোরাসহ গ্রেপ্তার হয়েছিল। বর্তমানে রিমান্ডে আছে। ১১ মামলার আসামি রুবেল বর্বর প্রকৃতির ছিনতাইকারী। সে মেয়েদের গলার চেইন, কানের দুল ছিনতাই করে। এক্ষেত্রে অনেক সময়ই কান ছিড়ে যায়, গলা কেটে যায়।
ডবলমুরিং থানার ওসি মোহাম্মদ মহসীন বলেন, ফারজানা টিকটক ও লাইকি করে। কিন্তু সে মূলত একজন ছিনতাইকারী। সে খুবই দুর্ধর্ষ ছিনতাইকারী। কিশোরদের নিয়ে তার নিজস্ব একটি ছিনতাইকারী দলও আছে। সে ছেলে ও মেয়েদের কাছ থেকে আলাদা কৌশলে ছিনতাই করে। সে একা চলাচলরত কোনো ছেলেকে প্রথমে টার্গেট করে। এরপর ঠিকানা জিজ্ঞেস করার নামে তাকে থামায়। ছেলে থামলেই ছোরা দেখিয়ে তার কাছে থাকা টাকা ও মোবাইল দিয়ে দিতে বলে নতুবা তার বিরুদ্ধে ‘ইভটিজিং’ ও ‘যৌন হেনস্থার অভিযোগ আনার হুমকি দেয়। এতে ভয়ে সবকিছু দিয়ে দেয় ছেলেরা। আর মেয়েদেরও ঠিকানা জিজ্ঞেস করার ভান করে থামায়। এরপর ছোরার ভয় দেখিয়ে সব ছিনিয়ে নেয়। তিনি বলেন, ফারজানার স্বামী রুবেল মাত্র ২ দিন আগে এলজি ও ছোরাসহ গ্রেপ্তার হয়েছিল। বর্তমানে রিমান্ডে আছে। ১১ মামলার আসামি রুবেল বর্বর প্রকৃতির ছিনতাইকারী। সে মেয়েদের গলার চেইন, কানের দুল ছিনতাই করে। এক্ষেত্রে অনেক সময়ই কান ছিড়ে যায়, গলা কেটে যায়।