অনলাইন
গ্রামে যাওয়া শ্রমিকদের এখনই কর্মস্থলে না ফেরার অনুরোধ বিজিএমইএ'র
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
৩১ জুলাই ২০২১, শনিবার, ৬:৫৩ অপরাহ্ন
ঈদে গ্রামে যাওয়া শ্রমিকদের এখনই কর্মস্থলে ফিরে না আসার জন্য অনুরোধ জানিয়েছে পোশাক উৎপাদন ও রপ্তানিকারক উদ্যোক্তাদের সংগঠন বিজিএমইএ।
সংগঠনের সভাপতি ফারুক হাসান শনিবার দেয়া এক বিবৃতিতে শ্রমিকদের প্রতি এ অনুরোধ জানিয়েছেন।
ফারুক হাসান বলেন, রপ্তানিমুখী শিল্পের সার্বিক দিক বিবেচনা করে সরকার ১লা আগস্ট থেকে সকল রপ্তানিমুখী শিল্প কারখানা সমূহ লকডাউনের আওতা বহির্ভূত রাখার জন্য গত ৩০শে জুলাই একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
তিনি বলেন, আমরা প্রধানমন্ত্রী এবং সরকারের কাছে বিশেষভাবে কৃতজ্ঞ যে, এই করোনা ক্রান্তিকালে রপ্তানিমুখী শিল্পের প্রয়োজনীয়তা বিবেচনা করে এবং দেশ ও অর্থনীতি এবং জীবন ও জীবিকা দুটোই সমন্বয়য়ের স্বার্থে সকল রপ্তানিমুখী শিল্প কারখানা সমূহ উৎপাদন কার্যক্রম পরিচালনার ব্যবস্থা গ্রহণ করেছেন। তবে কারখানা পরিচালনার ক্ষেত্রে সরকার কর্তৃক ঘোষিত এবং বিজিএমইএ কর্তৃক প্রদত্ত সকল স্বাস্থ্য-বিধি মেনে চলার জন্য সকল সদস্যগণকে আহ্বান জানাচ্ছি।
ফারুক হাসান বলেন, লকডাউন পুরোপুরি প্রত্যাহার না হওয়া পর্যন্ত গ্রামে অবস্থানরত কোনো শ্রমিক-কর্মচারী কারখানায় কাজে যোগদান করতে না পারলে তার উপর কোনো প্রকার ব্যবস্থা নেয়া হবে না। এ সময়ে কারখানার আশেপাশে অবস্থানরত শ্রমিকদের নিয়ে উৎপাদন কার্যক্রম পরিচালনা করার জন্য সকল সদস্যগণকে আহ্বান করছি।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, পোশাক শিল্পে কর্মরত সম্মুখ সারির যোদ্ধাদের জন্য করোনা টিকা প্রদান কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এজন্য সরকারের প্রতি বিশেষ করে প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আমরা আবারও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি। রপ্তানি বাণিজ্যে গতি ধরে রাখতে শ্রমিকদের শতভাগ টিকার আওতায় আনা অত্যন্ত জরুরি। শ্রমিকদের নিরাপত্তায় করোনার টিকার ব্যাপারে সহায়তা চেয়ে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং ক্রেতা প্রতিষ্ঠানদের নিকট আমরা ইতিমধ্যে আহ্বান করেছি।
সংগঠনের সভাপতি ফারুক হাসান শনিবার দেয়া এক বিবৃতিতে শ্রমিকদের প্রতি এ অনুরোধ জানিয়েছেন।
ফারুক হাসান বলেন, রপ্তানিমুখী শিল্পের সার্বিক দিক বিবেচনা করে সরকার ১লা আগস্ট থেকে সকল রপ্তানিমুখী শিল্প কারখানা সমূহ লকডাউনের আওতা বহির্ভূত রাখার জন্য গত ৩০শে জুলাই একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
তিনি বলেন, আমরা প্রধানমন্ত্রী এবং সরকারের কাছে বিশেষভাবে কৃতজ্ঞ যে, এই করোনা ক্রান্তিকালে রপ্তানিমুখী শিল্পের প্রয়োজনীয়তা বিবেচনা করে এবং দেশ ও অর্থনীতি এবং জীবন ও জীবিকা দুটোই সমন্বয়য়ের স্বার্থে সকল রপ্তানিমুখী শিল্প কারখানা সমূহ উৎপাদন কার্যক্রম পরিচালনার ব্যবস্থা গ্রহণ করেছেন। তবে কারখানা পরিচালনার ক্ষেত্রে সরকার কর্তৃক ঘোষিত এবং বিজিএমইএ কর্তৃক প্রদত্ত সকল স্বাস্থ্য-বিধি মেনে চলার জন্য সকল সদস্যগণকে আহ্বান জানাচ্ছি।
ফারুক হাসান বলেন, লকডাউন পুরোপুরি প্রত্যাহার না হওয়া পর্যন্ত গ্রামে অবস্থানরত কোনো শ্রমিক-কর্মচারী কারখানায় কাজে যোগদান করতে না পারলে তার উপর কোনো প্রকার ব্যবস্থা নেয়া হবে না। এ সময়ে কারখানার আশেপাশে অবস্থানরত শ্রমিকদের নিয়ে উৎপাদন কার্যক্রম পরিচালনা করার জন্য সকল সদস্যগণকে আহ্বান করছি।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, পোশাক শিল্পে কর্মরত সম্মুখ সারির যোদ্ধাদের জন্য করোনা টিকা প্রদান কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এজন্য সরকারের প্রতি বিশেষ করে প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আমরা আবারও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি। রপ্তানি বাণিজ্যে গতি ধরে রাখতে শ্রমিকদের শতভাগ টিকার আওতায় আনা অত্যন্ত জরুরি। শ্রমিকদের নিরাপত্তায় করোনার টিকার ব্যাপারে সহায়তা চেয়ে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং ক্রেতা প্রতিষ্ঠানদের নিকট আমরা ইতিমধ্যে আহ্বান করেছি।