অনলাইন
টার্গেট চাকরি বাঁচানো
ভূঞাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
৩১ জুলাই ২০২১, শনিবার, ৩:১৩ অপরাহ্ন
কঠোর লকডাউনের মধ্যে হঠাৎ পোশাক কারখানা খোলার ঘোষণায় মহাসড়ক ও আঞ্চলিক বাসস্ট্যান্ডগুলোতে কর্মজীবী নারী ও পুরুষদের উপচে পড়া ভিড় রয়েছে। যে যেমন পরিবহন পাচ্ছেন তাতে চেপেই গন্তব্যে যাচ্ছেন।
শনিবার ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে কর্মস্থলে ফেরা মানুষদের উপচে পড়া ভিড় দেখা গেছে। ভোরের দিকে অনেক বাসও ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে গেছে।
ভুঞাপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকায় দেখা গেছে, যাত্রীবাহী বাসে গাজীপুরের চন্দ্রা পর্যন্ত ভাড়া নেয়া হচ্ছে জনপ্রতি ৪০০-৫০০ টাকা। ৬ থেকে ৭টা বাসে যাত্রী তোলা হচ্ছে। অন্যদিকে সিএনজি চালিত অটোরিক্সায় ভুঞাপুর হতে চন্দ্রা পর্যন্ত ভাড়া নেয়া হচ্ছে জনপ্রতি ৬০০ টাকা করে।
এছাড়া ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে ঢাকামুখী মানুষের ঢল নেমেছে। ফলে কর্মস্থলে ফেরা এসব শ্রমজীবী মানুষজন খোলা ট্রাক, পিকআপ, প্রাইভেট কার, সিএনজি ও মোটরসাইকেলযোগে গাদাগাদি করে গন্তব্যে যাচ্ছে। এতে স্বাভাবিকের চেয়ে কয়েকগুণ বেশি ভাড়া আদায় করা হচ্ছে। ফলে কোথাও মানা হচ্ছে না স্বাস্থ্যবিধি। এছাড়া বৃষ্টিতে ভিজে খোলা ট্রাক ও সোটরসাইকেলে চলাচল চরম ভোগান্তিতে পড়ছে হচ্ছে তাদের।
মহাসড়কের বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্বপাড়, এলেঙ্গা বাসস্ট্যান্ড, টাঙ্গাইল বাইপাস, রাবনা বাইপাস, মির্জাপুর অংশে যাত্রীদের ব্যাপক ভিড় রয়েছে। এসময় পরিবহন না পেয়ে অনেককে পায়ে হেঁটে যেতে দেখা গেছে। তবে মহাসড়কে স্বাস্থ্য ঝুঁকি ও নিরাপত্তার ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করা এসব বিষয়ে পুলিশের তেমন কোন তৎপরতা দেখা যায়নি।
ভুঞাপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকায় কথা হয় গার্মেন্ট শ্রমিক ইতি, ইশরাত, সুফিয়ার সাথে। এসময় তারা জানান, ছুটি নিয়ে ঈদে বাড়িতে আসছিলাম। পরিবহন খুলে না দিয়ে কিভাবে পোশাক কারখানা চালু করলো। এখন শ্রমিকরা কিভাবে কর্মস্থলে ফিরবে। কিছু যানবাহন পাওয়া যায় তাতেও তিনগুণ ভাড়া চাওয়া হচ্ছে। সরকার যাই বলুক নির্ধারিত সময়ে কাজে যোগদান করতে না পারলে চাকরি থাকবে না।
রফিকুল ইসলাম কাজ করেন ঢাকার একটি পোশাক কারখানায়। কারখানা খোলার ঘোষণা আর কোম্পানি থেকে নির্ধারিত সময়ে কাজে যোগদানের জন্য বলা হয়েছে তাকে। ফলে পরিবার নিয়ে যেতে বাধ্য হচ্ছেন চাকরি বাঁচাতে। তিনি জানান, কোম্পানী থেকে কারখানা খোলার নোটিশ দেয়া হয়েছে। এখন চাকরি বাঁচাতে ঝুঁকি নিয়ে হলেও কর্মস্থলে ফিরতে হবে।
এবিষয়ে কথা বলতে মহাসড়কের এলেঙ্গা হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ ইয়াসির আরাফাতের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
শনিবার ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে কর্মস্থলে ফেরা মানুষদের উপচে পড়া ভিড় দেখা গেছে। ভোরের দিকে অনেক বাসও ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে গেছে।
ভুঞাপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকায় দেখা গেছে, যাত্রীবাহী বাসে গাজীপুরের চন্দ্রা পর্যন্ত ভাড়া নেয়া হচ্ছে জনপ্রতি ৪০০-৫০০ টাকা। ৬ থেকে ৭টা বাসে যাত্রী তোলা হচ্ছে। অন্যদিকে সিএনজি চালিত অটোরিক্সায় ভুঞাপুর হতে চন্দ্রা পর্যন্ত ভাড়া নেয়া হচ্ছে জনপ্রতি ৬০০ টাকা করে।
এছাড়া ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে ঢাকামুখী মানুষের ঢল নেমেছে। ফলে কর্মস্থলে ফেরা এসব শ্রমজীবী মানুষজন খোলা ট্রাক, পিকআপ, প্রাইভেট কার, সিএনজি ও মোটরসাইকেলযোগে গাদাগাদি করে গন্তব্যে যাচ্ছে। এতে স্বাভাবিকের চেয়ে কয়েকগুণ বেশি ভাড়া আদায় করা হচ্ছে। ফলে কোথাও মানা হচ্ছে না স্বাস্থ্যবিধি। এছাড়া বৃষ্টিতে ভিজে খোলা ট্রাক ও সোটরসাইকেলে চলাচল চরম ভোগান্তিতে পড়ছে হচ্ছে তাদের।
মহাসড়কের বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্বপাড়, এলেঙ্গা বাসস্ট্যান্ড, টাঙ্গাইল বাইপাস, রাবনা বাইপাস, মির্জাপুর অংশে যাত্রীদের ব্যাপক ভিড় রয়েছে। এসময় পরিবহন না পেয়ে অনেককে পায়ে হেঁটে যেতে দেখা গেছে। তবে মহাসড়কে স্বাস্থ্য ঝুঁকি ও নিরাপত্তার ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করা এসব বিষয়ে পুলিশের তেমন কোন তৎপরতা দেখা যায়নি।
ভুঞাপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকায় কথা হয় গার্মেন্ট শ্রমিক ইতি, ইশরাত, সুফিয়ার সাথে। এসময় তারা জানান, ছুটি নিয়ে ঈদে বাড়িতে আসছিলাম। পরিবহন খুলে না দিয়ে কিভাবে পোশাক কারখানা চালু করলো। এখন শ্রমিকরা কিভাবে কর্মস্থলে ফিরবে। কিছু যানবাহন পাওয়া যায় তাতেও তিনগুণ ভাড়া চাওয়া হচ্ছে। সরকার যাই বলুক নির্ধারিত সময়ে কাজে যোগদান করতে না পারলে চাকরি থাকবে না।
রফিকুল ইসলাম কাজ করেন ঢাকার একটি পোশাক কারখানায়। কারখানা খোলার ঘোষণা আর কোম্পানি থেকে নির্ধারিত সময়ে কাজে যোগদানের জন্য বলা হয়েছে তাকে। ফলে পরিবার নিয়ে যেতে বাধ্য হচ্ছেন চাকরি বাঁচাতে। তিনি জানান, কোম্পানী থেকে কারখানা খোলার নোটিশ দেয়া হয়েছে। এখন চাকরি বাঁচাতে ঝুঁকি নিয়ে হলেও কর্মস্থলে ফিরতে হবে।
এবিষয়ে কথা বলতে মহাসড়কের এলেঙ্গা হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ ইয়াসির আরাফাতের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।