অনলাইন
বাংলাবাজার-শিমুলিয়া ঘাটে ঢাকামুখী মানুষের স্রোত
শিবচর (মাদারীপুর) প্রতিনিধি
৩১ জুলাই ২০২১, শনিবার, ১১:৪৭ পূর্বাহ্ন
শিল্প-কারখানা খোলার খবরে ঢাকামুখী স্রোত শুরু হয়েছে দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের। লকডাউনের প্রথমদিকে কাজ না থাকায় যারা বাড়ি ফিরে এসেছিলেন তারা আবারও ছুটছেন রাজধানী ঢাকার দিকে। তাই লকডাউনের নবম দিনে শনিবার (৩১ জুলাই) শিবচরের বাংলাবাজার ঘাটে রয়েছে যাত্রীদের উপচেপড়া ভিড়। ভোর থেকেই রাজধানীগামী যাত্রীদের সংখ্যা বেড়েই চলেছে নৌরুটে।
বাংলাবাজার ঘাট সূত্রে জানা গেছে, লকডাউন সত্ত্বেও ঈদের পর দিন থেকেই নৌরুট দিয়ে যাত্রীদের যাতায়াত ছিল চোখে পড়ার মতো। লকডাউনে ফেরিতে যাত্রী পারাপার বন্ধের নির্দশনা থাকলেও গত ২৩ জুলাই থেকে শুরু হওয়া কঠোর লকডাউনে শিবচরের বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌরুটের চিত্র ছিল সম্পূর্ণ ভিন্ন।
বিআইডব্লিউটিসি'র বাংলাবাজার ঘাট সূত্রে জানা গেছে, শনিবার সকাল থেকে নৌরুটে ৪টি রোরো ৪ টি কেটাইপসহ মোট ১০টি ফেরি চলাচল করছে। গত দুইদিন বৈরী আবহাওয়া থাকায় ফেরি চলাচল ব্যাহত হয়েছিল নৌরুটে। ফলে পদ্মা পারাপারের জন্য অপেক্ষারত পণ্যবাহী পরিবহনের সংখ্যা বেড়েছে নৌরুটে। এছাড়া শনিবার সকাল থেকে ফেরিতে যাত্রীদের চাপ রয়েছে। ঘাটে ট্রাক, কাভার্ডভ্যান, মাইক্রোবাস, প্রাইভেটসহ ছোটবড় অসংখ্য গাড়ি পার হচ্ছে ফেরিতে। এদিকে পদ্মায় পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় স্রোতের গতিও বৃদ্ধি পেয়ে ফেরি পারাপারে দীর্ঘ সময় লাগছে।
মো. কহিনুর শেখ নামের এক যুবক বলেন, কালকে থেকে কারখানা খুলবে। এতো দিন তো বাড়িতেই ছিলাম। কালকে থেকে কাজে যেতে হবে। তাই আজকেই চলে যাচ্ছি।
বিআইডব্লিউটিসি বাংলাবাজার ঘাট ম্যানেজার মো. সালাউদ্দিন বলেন, নৌরুটে শনিবার সকাল থেকে ১০টি ফেরি চলছে। পণ্যবাহী ট্রাক, এ্যাম্বুলেন্সসহ জরুরি গাড়ি পারাপার করা হচ্ছে। যাত্রীদের ভীড় থাকায় ফেরিতে যাত্রীদেরও বহন করা হচ্ছে।'
বাংলাবাজার ঘাট সূত্রে জানা গেছে, লকডাউন সত্ত্বেও ঈদের পর দিন থেকেই নৌরুট দিয়ে যাত্রীদের যাতায়াত ছিল চোখে পড়ার মতো। লকডাউনে ফেরিতে যাত্রী পারাপার বন্ধের নির্দশনা থাকলেও গত ২৩ জুলাই থেকে শুরু হওয়া কঠোর লকডাউনে শিবচরের বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌরুটের চিত্র ছিল সম্পূর্ণ ভিন্ন।
বিআইডব্লিউটিসি'র বাংলাবাজার ঘাট সূত্রে জানা গেছে, শনিবার সকাল থেকে নৌরুটে ৪টি রোরো ৪ টি কেটাইপসহ মোট ১০টি ফেরি চলাচল করছে। গত দুইদিন বৈরী আবহাওয়া থাকায় ফেরি চলাচল ব্যাহত হয়েছিল নৌরুটে। ফলে পদ্মা পারাপারের জন্য অপেক্ষারত পণ্যবাহী পরিবহনের সংখ্যা বেড়েছে নৌরুটে। এছাড়া শনিবার সকাল থেকে ফেরিতে যাত্রীদের চাপ রয়েছে। ঘাটে ট্রাক, কাভার্ডভ্যান, মাইক্রোবাস, প্রাইভেটসহ ছোটবড় অসংখ্য গাড়ি পার হচ্ছে ফেরিতে। এদিকে পদ্মায় পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় স্রোতের গতিও বৃদ্ধি পেয়ে ফেরি পারাপারে দীর্ঘ সময় লাগছে।
মো. কহিনুর শেখ নামের এক যুবক বলেন, কালকে থেকে কারখানা খুলবে। এতো দিন তো বাড়িতেই ছিলাম। কালকে থেকে কাজে যেতে হবে। তাই আজকেই চলে যাচ্ছি।
বিআইডব্লিউটিসি বাংলাবাজার ঘাট ম্যানেজার মো. সালাউদ্দিন বলেন, নৌরুটে শনিবার সকাল থেকে ১০টি ফেরি চলছে। পণ্যবাহী ট্রাক, এ্যাম্বুলেন্সসহ জরুরি গাড়ি পারাপার করা হচ্ছে। যাত্রীদের ভীড় থাকায় ফেরিতে যাত্রীদেরও বহন করা হচ্ছে।'