বিশ্বজমিন
ব্যাংককে জালিয়াতি, বিক্রি হয়েছে টিকা
মানবজমিন ডেস্ক
৩১ জুলাই ২০২১, শনিবার, ১১:৩৫ পূর্বাহ্ন
বিদেশিদের জন্য সংরক্ষিত এমন একটি স্থানে করোনার টিকা দেয়ার জন্য ২ হাজার সাধারণ মানুষকে অর্থের বিনিময়ে নিবন্ধিত করা হয়েছে থাইল্যান্ডে। প্রতিটি নিবন্ধনের জন্য নেয়া হয়েছে ৪০০ থেকে ১২০০ বাথ। বিষয়টি প্রকাশ পাওয়ায় তোলপাড় চলছে। গঠন করা হয়েছে তদন্ত কমিটি। এরই মধ্যে ২০ জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। কিন্তু কোনো কুলকিনারা পাওয়া যাচ্ছে না। এ খবর দিয়েছে অনলাইন ব্যাংকক পোস্ট।
এতে আরো বলা হয়েছে, বাং সু গ্রান্ড স্টেশনে কয়েক শত বিদেশিকে ২৮ শে জুলাই টিকা দেয়ার কর্মসূচি ছিল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে। কিন্তু সেখানে যে গেট বিদেশিদের জন্য সংরক্ষিত রাখা হয় সেখানে ওই ২ হাজার সাধারণ মানুষকে টিকা দেয়ার জন্য নিবন্ধিত করা হয়। এর মাধ্যমে কমপক্ষে ৬ হাজার কোটা বিক্রি করা হয়েছে। এ জন্য ১৯ জন কম্পিউটার সিস্টেম অপারেটরের বিরুদ্ধে এই দুর্নীতির বিষয়টি প্রকাশ হয়ে পড়েছে।
এরপরই তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। রেলওয়ে পুলিশ কমান্ডার মেজর জেনারেল আমনাত ট্রাইপোজ বলেছেন, এ ঘটনাটি হাতে নিয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্ত ব্যুরো (সিআইবি)। কথিত এই জালিয়াতির বিষয়টি জটিল এবং সুসংগঠিত। সিআইবির প্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল তোরসাক সুকভিমল এরই মধ্যে টিকা দেয়ার জন্য নিবন্ধনকারীদের বিষয়ে তদন্ত করতে একটি কমিটি গঠন করেছেন। তিনি বলেছেন, এরই মধ্যে ২০ জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। এর মধ্যে আছেন মেডিকেল সার্ভিসেস ডিপার্টমেন্ট, মোবাইল ফোন কোম্পানির কর্মকর্তা এবং এই টিকার স্লট কিনেছেন এমন ব্যক্তি। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আরো ব্যক্তিকে তলব করা হবে।
জেনারেল আমনাত বলেছেন, এখনও পর্যন্ত কারো বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ গঠন করা হয়নি। তার ভাষায়, এই জালিয়াতিতে কতজন মানুষ জড়িত তা বলতে পারছি না আমরা। প্রাথমিক তদন্তে নিবন্ধন প্রক্রিয়ার ভিতরে এবং বাইরের জড়িত ব্যক্তিদের দিকে ইঙ্গিত করা হচ্ছে। টিকা দেয়ার জন্য রেজিস্ট্রেশন হচ্ছে মূল বিষয়। স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টায় নিবন্ধন বন্ধ হয়ে যায়। কিন্তু প্রতারণার মাধ্যমে রাত ৮টা থেকে ১০টা পর্যন্ত ওইসব ব্যক্তিকে নিবন্ধিত করা হয়েছে।
জেনারেল আমনাত বলেন, প্রতারণামূলক নিবন্ধনের মাধ্যমে ৫ হাজার থেকে ৬ হাজার মানুষ টিকার জন্য নিবন্ধিত হয়েছে। এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কয়েক লাখ বাথ ক্ষতি হবে। প্রতিটি নিবন্ধনের জন্য ৪০০ থেকে ১২০০ বাথ নেয়া হয়েছে। তদন্তে নিবন্ধনের সময় জালিয়াতি ধরা পড়েছে।
বাং সু গ্রান্ড স্টেশনে ওয়াক ইন সার্ভিসের মাধ্যমে দিনে ৩০০ মানুষকে টিকা দেয়ার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়। এজন্য নিবন্ধন সম্পন্ন হয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে। সিস্টেম অপারেটর হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়েছিল স্বেচ্ছাসেবকদের। তদন্তকারীরা দেখতে পেয়েছেন, দিনে ১০ থেকে ২০ জন করে বেশি মানুষকে টিকা দেয়ার জন্য অতিরিক্ত নিবন্ধন করা হয়। ফলে ২৮ শে জুলাই বাং সু গ্রান্ড স্টেশনের ৪ নম্বর গেটে বিপুল মানুষের ভিড় দেখা যায়। পরীক্ষা করে দেখা যায়, সেখানে ২ হাজার মানুষ টিকা নেয়ার জন্য নিবন্ধিত হয়েছেন। এক্ষেত্রে সরকারি হিসাব মাত্র ৩৮৪। এদিন ৪ নম্বর গেট সংরক্ষিত ছিল বিদেশিদের জন্য।
এতে আরো বলা হয়েছে, বাং সু গ্রান্ড স্টেশনে কয়েক শত বিদেশিকে ২৮ শে জুলাই টিকা দেয়ার কর্মসূচি ছিল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে। কিন্তু সেখানে যে গেট বিদেশিদের জন্য সংরক্ষিত রাখা হয় সেখানে ওই ২ হাজার সাধারণ মানুষকে টিকা দেয়ার জন্য নিবন্ধিত করা হয়। এর মাধ্যমে কমপক্ষে ৬ হাজার কোটা বিক্রি করা হয়েছে। এ জন্য ১৯ জন কম্পিউটার সিস্টেম অপারেটরের বিরুদ্ধে এই দুর্নীতির বিষয়টি প্রকাশ হয়ে পড়েছে।
এরপরই তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। রেলওয়ে পুলিশ কমান্ডার মেজর জেনারেল আমনাত ট্রাইপোজ বলেছেন, এ ঘটনাটি হাতে নিয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্ত ব্যুরো (সিআইবি)। কথিত এই জালিয়াতির বিষয়টি জটিল এবং সুসংগঠিত। সিআইবির প্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল তোরসাক সুকভিমল এরই মধ্যে টিকা দেয়ার জন্য নিবন্ধনকারীদের বিষয়ে তদন্ত করতে একটি কমিটি গঠন করেছেন। তিনি বলেছেন, এরই মধ্যে ২০ জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। এর মধ্যে আছেন মেডিকেল সার্ভিসেস ডিপার্টমেন্ট, মোবাইল ফোন কোম্পানির কর্মকর্তা এবং এই টিকার স্লট কিনেছেন এমন ব্যক্তি। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আরো ব্যক্তিকে তলব করা হবে।
জেনারেল আমনাত বলেছেন, এখনও পর্যন্ত কারো বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ গঠন করা হয়নি। তার ভাষায়, এই জালিয়াতিতে কতজন মানুষ জড়িত তা বলতে পারছি না আমরা। প্রাথমিক তদন্তে নিবন্ধন প্রক্রিয়ার ভিতরে এবং বাইরের জড়িত ব্যক্তিদের দিকে ইঙ্গিত করা হচ্ছে। টিকা দেয়ার জন্য রেজিস্ট্রেশন হচ্ছে মূল বিষয়। স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টায় নিবন্ধন বন্ধ হয়ে যায়। কিন্তু প্রতারণার মাধ্যমে রাত ৮টা থেকে ১০টা পর্যন্ত ওইসব ব্যক্তিকে নিবন্ধিত করা হয়েছে।
জেনারেল আমনাত বলেন, প্রতারণামূলক নিবন্ধনের মাধ্যমে ৫ হাজার থেকে ৬ হাজার মানুষ টিকার জন্য নিবন্ধিত হয়েছে। এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কয়েক লাখ বাথ ক্ষতি হবে। প্রতিটি নিবন্ধনের জন্য ৪০০ থেকে ১২০০ বাথ নেয়া হয়েছে। তদন্তে নিবন্ধনের সময় জালিয়াতি ধরা পড়েছে।
বাং সু গ্রান্ড স্টেশনে ওয়াক ইন সার্ভিসের মাধ্যমে দিনে ৩০০ মানুষকে টিকা দেয়ার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়। এজন্য নিবন্ধন সম্পন্ন হয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে। সিস্টেম অপারেটর হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়েছিল স্বেচ্ছাসেবকদের। তদন্তকারীরা দেখতে পেয়েছেন, দিনে ১০ থেকে ২০ জন করে বেশি মানুষকে টিকা দেয়ার জন্য অতিরিক্ত নিবন্ধন করা হয়। ফলে ২৮ শে জুলাই বাং সু গ্রান্ড স্টেশনের ৪ নম্বর গেটে বিপুল মানুষের ভিড় দেখা যায়। পরীক্ষা করে দেখা যায়, সেখানে ২ হাজার মানুষ টিকা নেয়ার জন্য নিবন্ধিত হয়েছেন। এক্ষেত্রে সরকারি হিসাব মাত্র ৩৮৪। এদিন ৪ নম্বর গেট সংরক্ষিত ছিল বিদেশিদের জন্য।